পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নব জামর্শনী শ্ৰীদেবেশচন্দ্র দাশ পৌরাণিক ফিনিক্স পার্থীর মত জামানী গত মহাসমরের চিতাভষ্ম থেকে পুনর্জীবন লাভ করেছে। এ-কথা জামানীতে মাত্র এক দিনের জন্য এলেও না মনে হয়ে যাবে না । দিকে দিকে নানা ভাবে নবজীবনের উৎসাহ ও উল্লাস। ঠিক গ্রীষ্মকালে উত্তর মেরুতে ভাগ্যলক্ষ্মী . ফ্রাঙ্কফোর্ট তুবার গলে সলিলসমূদ্র স্বীর মত। ੋਵੇ। মৃত্যু বা निक्रांश् चयनांरबब्र क्लिश्धांज cनहे । गङ भशबूकब्र পরাজয়ের গ্লানি ও লজ্জা জামানীর মুখ থেকে মুছে গেছে। জাতীয় জীবনে এসেছে অসীম যৌবন, অতুলনীয় বসন্ত। রাইনল্যাওে জামান সৈন্তের অভিযান, সারের পিতৃভূমিতে প্রত্যাবর্তন, হোসাই সন্ধির সপ্তগুলি একে একে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার—এই সব আলোচনা প্রত্যেককেই উৎসাহিত ক’রে রাখে। মিউনিক মিউজিয়মে বিশ্রামমগ্ন গ্ৰীক-দেবতা স্যাটারের একটি মূৰ্ত্তি আছে। তার সঙ্গে তুলনা করে মিউনিকের অধিবাসীরা বলে, “আমাদের দেশ ঐ রকম করে ঘুমোচ্ছিল এতদিন ; ভাবলে তার স্বধৃঢ় মাংসপেশীবহুল দেহু দুৰ্ব্বল হয়ে গিয়েছিল মনে ক’রে না ।” সেই নিঞ্জিত দেবতার জামানীতে জাগরণ হয়েছে । ইউরোপে প্রাণ সৰ্ব্বদাই গতিশীল। দৃষ্টি নিবন্ধ থাকে দূর ভবিষ্যতের দিকে, গৌরব থেকে নব গৌরবের অভিমুখে তার চিরযাত্রা । তৰু বহু ইউরোপীয় দেশে অতীতের দিকে একটি সতৃষ্ণ দৃষ্টিক্ষেপ ও সলোভ দুৰ্ব্বলতার আভাস পাওয়া যায় এবং ভ্রমণকারীরাও সাধারণত জীবন্ত বর্তমানের চেয়ে অতীতের গৌরবই বেশী দেখে বেড়ায় । কিন্তু বিদেশী পৰ্যটকের দৃষ্টি পড়ে জামর্শনীর পুরাতন ঐশ্বর্ষ্যের দিকে তত নয়, যতটা নবীন জামানীর অপরূপ মহাপ্লাবনের দিকে । বর্তমান উন্নতি ও ভবিষ্যৎ গৌরবের স্বপ্নের ছুঃসহ আনন্দে দেশ বিভোর । কলোনের ইতিহাসপ্রসিদ্ধ গীর্জাটি জামানীর অন্যতম গৌরব। কিন্তু কলোনে এসে দেখলাম যে তার চেয়ে বড় গৌরবস্থল হয়েছে এখানকার ব্রাউন-শার্টের দল। সেদিন একজন নাৎসী নায়ক আসছেন বালক-বাহিনীর কুচকাওয়াঙ্গ পৰ্য্যবেক্ষণ করতে। সেজন্ত লোকের কি বিস্ময়কর চঞ্চলত ७ ऐं★खछन । • *रषब्र कृझे *ार शृंहद शृंद्दश् छब्रश्रृंडों की, নাৎসী অভিবাদনের সমারোহ। অসংখ্য শিখরবণ্টfরওঁ মন্দিরটিতে দেবোপাসনার সমারোহ নেই। এমন কি,