পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অগ্রহায়ণ वाश्रिद्र ७itन ऊँांब्रt निकांभ उरख्द्र थकांब्र कब्ररश्न नूक জনতার কাছে। সঙ্গে রেখেছেন বেয়নেটু-ধারী শান্তিমন্ত্রের সেনানী। স্বস্তির কথা এই যে, ইহুদী-সমাজের মধ্যে দূরদর্শী নেতার অভাব নেই, ভাগের অংশ বাড়ানোর চেয়ে Jewish Home-এর স্থায়ী প্রতিষ্ঠা-রচনার দিকে তাদের উৎসাহ । এ জন্তে দেশের জনসাধারণের দাক্ষিণ্য না হ’লে চলবে না । ইহুদী রিভিসনিষ্টদের আক্রোশ জায়োনিষ্ট দলেরই উপর কেন না জুডাইজম্কে এরা লড়াইয়ের লাঠি বানাতে রাজী নন। দুর্ভাগ্য আরবদের। উপযুক্ত নেতার অভাবে তারা দুৰ্ব্বলের হিংসাতন্ত্র গ্রহণ করেছে। উষ্ঠত ছোরার প্রধান লক্ষ্যস্থল জনবিরল ইহুদীপাড়া ; সেখানে সারথার করে আসা সহজ, কারণ ইহদীর প্রধান সম্বল তাদের ধৈর্য্যশক্তি । বহু পরিচর্ধ্যায় লালিত তাদের উপনিবেশের কোমল গাছগুলিকে ছিন্ন ক'রে দিয়ে মরুপন্থীরা বীর্ষ্য দেখাচ্ছে । ওদিকে কভু ভয়, কভু অনুনয়ম্বারা তৃতীয় পক্ষের কৃপা বাধা পড়বে এমনতর জ্বরাশাও আছে মুফতির মনে। তৃতীয় পক্ষেরই স্বষ্টি এই প্রধান মুফতি, ছিলেন স্টাদেরই পোষ্য, আজ র্তার অৰস্থা সঙ্গীন । প্রবলের মন হারিয়েছেন। জুদের সঙ্গে বোঝাপড়ার চেষ্টামাত্র নেই— যদিচ তাদের সঙ্গে পঞ্চায়েতীর পথ রয়েছে খোলা । মারা পড়ছে গরিব জারব ফেলাহিন; মোল্লা এফেনডির চাপে তার দুর্দশার প্রাস্তে এসে ঠেকেছিল, এখন যে-মন্ত্রণা পাচ্ছে তাদের কাছ থেকে সে-ও যন্ত্রণার চরম অবসানের পথে । তৃতীয় পক্ষের এরোপ্লেন আকাশ থেকে যথারীতি এ-বিষয়ে সাহায্য করছে । প্যালেষ্টাইন-কমিশনের রিপোর্টে কলাকৌশলের অভাব নেই কিন্তু তাদের একটা কথা ঠিক যে কমিশন আসার বহু পূৰ্ব্ব হতেই সমস্ত গুরুতর হয়ে উঠেছিল । আজকের দিনে সমাধানের পথ দেখান সহজ নয় । ইংরেজের ম্যাওেটরাজকে দোষ দিতে র্তার ক্রাট করেন নি, কিন্তু আন্তর্জাতিক নীতি এবং সমবায় অনুসারে সাম্যরাষ্ট্র-রচনার ফেব্যবস্থা নির্দেশ করলে যথার্থ সমাধানের পথ খোলে, সেটা তাদের भनपःखब्र अश्कूल नछ। 緣 সাম্প্রদায়িক তাপবৃদ্ধির জন্তে ইংরেজের দায়িত্ব মাছে ; শাধুনিক সভ্য-বুদ্ধির গৰ্ব্ব করেন ধারা দায়িত্ব তাদেরই প্যালেষ্টাইনে হেরফের ২২৭ বেশী। তৎসত্ত্বেও অগ্নিতে স্থত ঢেলে তারা যজ্ঞের আয়োজন করে থাকেন। আজকের দিনে অস্ত কথাটাও ভাববার দরকার অাছে স্থত এবং বিদ্বেষের ইন্ধন জোগায় কোথা হতে ? ৰে-মূঢ়ের দল ভালি সাজিয়ে পর-রাজের পায়ে এনে রাখে আহুতির উপকরণ, তাদেব মুখে ধাৰ্মিক ইনডিগনেশনের বাক্য বক্র শোনায়। আরবদের শ্রদ্ধা করি ব'লেই ক্ষমা করতে চাই নে । কালের গহবর থেকে বার ক’রে অন্ধ সংস্কারগুলোকে নিয়ে আস্ফালন করবার এই কি সময় ? এরই নাম জাতীয় পুনরুজ্জীবন : 1 স্বীকার করি, পৃথিবী জুড়ে আজ জাতিপূজার আয়োজন চলেছে—কেউ আমরা এই বিষ এড়াতে পারি নি। এর মূলতত্বটা ভেবে দেখবার। ইংরেজকে দায়িক ক'রে বিশ্বের অন্যায়ের হেতু সন্ধান করাটা অবজ্ঞেয় । দেশে দেশে সচেতনতার হাওয়া উঠেছে ৷ যে-সব এলোমেলো অৰ্দ্ধচেতন সদ্ধিশক্রতার প্রবৃত্তিচালিত ওঠা-নামার পালা এতদিন ধরে চলেছিল, তাকে ভাল মন আখ্যা দিতে চাই নে ; কথাটা এই ষে তার দিন গেছে। আজকের দিনে আন্তর্জাতিক মিলন-বিরোধ, ধৰ্ম্মের নামে সাম্প্রদায়িকতামৈত্রী যাই বল, সজ্ঞান চেতনার ক্ষেত্রে উত্তীর্ণ হচ্ছে। জ্ঞানের বিচারের মধ্য দিয়েই সমস্তার উত্তর চাই । প্রবৃত্তি-নিয়ন্ত্রিত মেলামেশার একান্নবৰ্ত্তী সংসার জাজ স্বাতন্ত্র্যধৰ্ম্মী মনের যুগে টিক্ল না, উৎকর্ষের বৈশিষ্ট্য দেখিয়ে প্রত্যেক জাতি নূতন মানব-সন্ধির যুগে আত্মপরিচয় দিতে চায়। স্বচৈতন্তের উন্মেষকালে ভেদই উগ্র হয়ে দেখা দেবে এটা স্বাভাবিক, ভয় করলে চলবে না। ইংরেজরা মানব-ইতিহাসে তাদের সর্বগ্রাসী লোভের ফলে পৃথিবী জুড়ে চেতনার সংগ্রাম জাগিয়েছে। আধুনিক পর্কে এই কি ছিল তাদের সার্থকতা ? দুপুরে ডাকাতি ক’রে তারা বিদেশের ভদ্র-পরিবারে ঘুম ভাঙিয়েছে, সনাতন দিবানিজ হতে জেগে মেজ ভাই সেঙ্গ ভাই ছুটেছেন পৈতৃক লাঠির সদ্ধানে। গৃহবিবাদের পালাটা বড় আকারে দেখা দিয়েছে, ঘরের লোকে যদি বা, মিলল, পাড়াপ্রতিবেশী গ্রামের সম্মিলিত স্বার্থের কথা তুলে অভাব-অভিযোগের ফর্দ বানিয়ে দল বাখছে। খাল কেটে কুমীর আনবার কাহিনী ইতিহাসে