পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাপান ভ্রমণ শ্রীশান্তা দেবী বোম্বাই থেকে জাহাজ ছাড়বার পর জাহাজ বোধ হয় সৰ্ব্বদাই ভারতবর্ষের গা ঘেসে ঘেসে চলে। কেবিনে এই পৌষ মাসেও বৈশাখ মাসের মত গরম বলে আমরা প্রায় বেশীর ভাগ সময়ই ডেকের খোলা হাওয়ায় নিশ্বাস ফেলে চিবার চেষ্টা করতাম। এক দিকে খোলা সমূদ্র দিক্‌চক্রবৃেথায় গিয়ে মিশেছে, আর এক দিকে বরাবরই জমির ঃঃখ আর নীচু নীচু পাহাড়ের সারি। জমির দিকে প্রায় rরাদিনই পাল-তোলা ছোট ছোট জাহাজ ও ছোট বড় নীক ভেসে চলেছে। ঘন সবুজ জলের বুকে আর আকাশের নীচে এই সাদা পাল-তোলা নৌকাগুলি ভারি মৃণার দেখায়, যেন তারা জলেরই জীব আনন্দে জলে খেলে বেড়াচ্ছে। মাঝে মাঝে ধোয়া ছাড়তে ছাড়তে বড় বড় জাহাজ যখন এদের পাশ দিয়ে চলে ধেত তখন মনে হত এক্ট আকাশ ও জলের মেশামিশির মাঝখানে এমন কদাকার জিনিষগুলোর স্বষ্টি মানুষ না করলেই ছিল ভাল। কিন্তু ভেবে দেখলাম এই কন্নুর্ধ্যতা চোখকে যতই পীড়া দিক পৃথিবীকে চেনবার স্বৰোগ এর কাছেই পাওয়া। সমুজের রং এক এক সময় এক এক রকম হয় কি এক ** Cगt* ५ीक ७क ब्रकभ श्ध्न छ कि छांनि मां । डाव নামের সঙ্গে মিলিয়ে দুবার কালাপানি ও পীত সমূত্র (yellow sea ) দেখে মনে হল স্থান-মাহাষ্মের সঙ্গে রঙের কিছু যোগ আছে। তবু আমার এটাও মনে হত ৰে সকাল বিকাল ও দ্বপুরের আলোয় সমুঞ্জের জলের রং বারে বারে বদলে ম্বেত। সকাল সদ্ধ্যায় ভারতবর্ষের কাছে " মনে হত কালচে নীল, তুলে নিয়ে কলম ডোবালেই ধতি লেখা বেরোবে, কিন্তু বেলা হলে এই জলই লাগত, পরিার মত সবুজ। আধাদের দেশ মাছের দেশ, তাই বোধহয় এদিককার পরেই কেবল মাছ দেখেছি। একদিন সকালে উঠে দেখি বড় বড় এক ঝাক মাছ আকাশের রেখার কাছ থেকে মস্ত মস্ত লাফ দিতে দিতে জাহাজের দিকে আসছে। একএকটার ওজন পচিশ-ত্রিশ সের কি এক মণও হতে পারে । অতবড় সমূত্রেও তাদের মোটেই সামান্ত জীব মনে হচ্ছিল না। জাপানী চিত্রকরের ছবিতে ঢেউয়ের চুড়ার মাখায় অৰ্দ্ধচন্দ্রের মত বাকী প্রকাও মাছ অনেকবার দেখেছি ; তখন মনে হত সে-ছবি অনেকটাই বুঝি কাল্পনিক, এখন দেখলাম বাস্তবের ছবির চেয়ে কাগজের ছবি কত ছোট। জাহাজের ক'টি অধিবাসী ছাড়া এই অগাধ জলে জীব নামধারী কিছু দেখা যেত না, তাই মাছের নাচ দেখে মনটা ভারি খুশী হল। 藝 রাত্রে ডিনারের পর ডেকে বেড়াতে বেড়াতে অকস্মাৎ একজন মহিলা এসে একদিন জামাৰে রেলিঙের ধারে টেনে নিয়ে গেলেন। জাহাজের ধাক্কায় জল যেখানে সাদা মেঘের মত পুঞ্জ পুঞ্জ হয়ে উঠছে সেই দিকে আঙ্গুল দেখিয়ে বললেন, “লুব্ধ এট, দোজ ষ্টার্স” আমি মনে করলাম সত্যিই বুঝি তারার ছায়া। তারপর মনে হল এতখানি সাদা ফেনার মধ্যে ছায়া কি করে পড়বে ? সাদা মেঘের মধ্যে তারার মালার মত ঝিকমিক করছে ওগুলি ফসফোরেসেন্স। জাহাজের সঙ্গে সঙ্গে তারা ঝাক বেঁধে ছুটে চলেছে। s२हे खांष्ट्रध्नांद्रौ श्रांभांtभद्र छांशंख कूभांब्रिक अखब्रैौ* ঘুরে কলৰোমুখী হবে। সকাল থেকেই সবাই বলছে কোচিনের পাহাড়ের রেখা দেখা যাচ্ছে। দুপুরে জাহাজের এঞ্জিনীয়র মিঃ নোনোমুরা এসে বললেন, এইবার কেপ কমোরিনের নাক দেখা যাচ্ছে । চিরকাল মানচিত্রেই বাকে দেখা অভ্যাস তাকে দেখবার জন্ত সবাই বাইরে इऍनाम । चरनरर्कहे छूद्रवैौन निtब्र भशिफ़ cनथवांब cछडे করতে লাগলেন। বৃদ্ধ মিশনারী মহিলা তার যন্ত্রটা