পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এপ্রতিম দেবী বিশ্বজগতের মমে’ ষে অনাদি চাঞ্চল্য, অস্তিত্বের যে অসীম আবেগ, তাই মিলল এসে পাখির দেহের ছন্দে, মিলল তার মনের চাঞ্চল্যে, মিলল তার প্রাণের আবেগে,--বনরঙ্গভূমিতে তার থেকে দেখা দিল নাচ। আদিম কালে মানুষের অপরিণত মনের প্রকাশ-চেষ্টা ভাষার আঙ্গিক তখনো গড়ে তুলতে পারে নি, বিশ্ব প্রকৃতির থেকে আদিম চাঞ্চল্যের প্রেরণ। পেয়েছে আপন অঙ্গপ্রত্যঙ্গে । পাখির ভাষার সঙ্গে মিল ক’রে মানুষের এই প্রথম ভাষা । ছন্দের স্বাভাবিক আনন্দ মানুষ পেয়েছে বিশ্বজগতের দোলা খেয়ে, তার সঙ্গে মিশেছে কুখ দুঃখ বিরাগ অঙ্কুরাগে হৃদয়ের দোলা, এই আন্দোলনে সাহিত্যের পূর্বেই নৃত্য হয়ে উঠেছে তার .ভাষার বাহন। এখনো আফ্রিকার বহু অসভ্য জাতির মধ্যে নৃত্যের উৎকর্ষ পরীক্ষা দ্বারা বিবাহের জন্য কৰ্ম্মানির্বাচনপ্রখা বত মান আছে । এর থেকে বোঝা যায় মানবসমাজে আত্মপ্রকাশের গৌরব ছিল নৃত্যে। ক্রমে তার আঙ্গিক ও ব্যবহার বিচিত্র হয়ে উঠল । * দেখা দিতে লাগল ধমানুষ্ঠানের नृङा, नtप्रांश्न-दिशाब्र चूडा, खग्रभृङ्गविदारश्ब cषांव१স্বচক নৃত্য, যুদ্ধ-অভিযানের নৃত্য। পর যুগে যেমন বাণীবদ্ধ भप्जब नाना श्रृं भखि कझना कब्र शहरह, चाहिय भांश्यe ভয়ে ভক্তিতে আনন্দে সেই রকমই গৃঢ় রহস্য কল্পনা করেছে विविष नृप्ङाब्र विळिख डर्णौटड । qe আট মাত্রেই একটি গভীর রহস্যের আন্দোলন আছে। কেননা জামরা স্পষ্ট করে জানি নে সে কী বলছে। 昏 বে ভাবাৰ্থ ভাষার আনুষঙ্গিক, শিল্পে তার স্থান থাকার *बॉजन Cनई । निtझब्र नॉर्थकडा जवादहिङ छांरब डॉग्न নিজের মধ্যেই। যার কল্পনার মধ্যে সে সাড়া পেল সেই জানলে ** भूगा ! यांब क्झनां८क ८ग ~नर्न कब्रज न, डांब्र कारइ সে চিৰাই সংসারের অসমত পদার্থের মধ্যে নির্বাসিত। স্বত্যকলাতেওঁ সেই রকম সব সময় তথ্যের বা যুক্তির মূল্য না থাকতেও পারে। অর্থাৎ তার সঙ্গে তথ্যের ৰোগ ३

  • .

थांकरणe cगर्फ़ cगोन । डांब उनौ, ७कछि दिईझमरक দেহের মধ্য দিয়ে প্রতিভাত করে, যার অনির্বচনীয় বেদন মামুষের মনকে চিরকাল নাড় দিয়ে আসছে।, যেমন ফুল ফোটা বা চারাগাছের পরিণতির মধ্যে প্রকৃতি তার নিজের নিগূঢ় গতিবেগের অনুসরণ করে, নৃত্যকলাও সেই রকম অপরিমেয় গতির ছন্দকে রূপ দিচ্ছে इंबिउष्णक् ब्रूयारङ, उाहे उॉब्र खांब नाश्डिा वा त्रिरजब्र ●याँ मध्न ! - সমগ্র জগতের মধ্যে যে হিন্দোল রয়েছে দেহের মধ্যবৰ্ত্তিতায় তারই বিচিত্র ভঙ্গিমা প্রকাশ পায়। প্রকৃতি প্রতি মুহূর্তে গাছের ডালে ফুলের পাপড়িতে পাতার সংস্থানে লিপ্লিবদ্ধ করছে সেই নিরস্তর গতিছন্দকে। • মামুষের কল্পনা সেই গতিশক্তিকেই অনুসরণ করে উদ্বেল প্রাণের বিচিত্র তরঙ্গলীলাম্ব। সাহিত্য ধেমন ভাষার যোগে আত্মপ্রকাশ করে, ছবি যেমন রং ও রেখার ভিতর নিজেকে ধরা দেয়, নৃত্যকলাও সেই রকম স্থর ও তালের যোগে স্বরূপ নেয়। স্বর পিছন থেকে জোগান দিতে থাকে শৰজগতের রহস্যময় সেই বাণী যার মোহিনীশক্তি বিশ্বব্যাপী ভাষাতীত গভীর রসরহস্তকে ব্যক্ত করতে থাকে সাহান, পূরবী, ভৈরবীর তানে ; যার মধ্যে দিয়ে পূর্ণিমারাত্রের স্বপ্নচ্ছায় মামুষের মনে মায়া বিস্তার করে, ঝড়ের রাতের তাওব * চিত্তকে আলোড়িত করে আর সূর্বাস্তের অবসর নিবিড় আলোর অপূৰ্ব্ব আভাসে আমাদের মানসজগৎ রঙীন হয়ে ওঠে। নৃত্যও সেই রকম দেহের ভঙ্গীতে ছন্দোবদ্ধ করে পূরীর বিদায় ব্যথা, সাহানার করুণ আনন্দ, আর ভৈরবীর . অনির্দিষ্ট স্থদুরের জাহান। যে যত বড় রূপকার সে তত গভীর ভাবেই সেই অসীম ছুন্দৰে দেহের রেখার স্বাক্ষরস্তে" পারে। এ, যেন নিশৰ রেখার কবিতা, রেখাই তার ভাষা; দেহের একটুখানি মোচড় ষে-নীড় লাগায় দর্শকের মনে, সেই নীড়ের মধ্যে মৃত্য-রসিকের সৌন্দৰবোঁধ দান r