পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

戮同同是 王才5不蛇鯊 ভারতসচিবের “মায়া, এবং রজ্জ্ব ও সপ” ৪ঠা নবেম্বর লওনে বঙ্গের নূতন গবর্ণর লর্ড ব্রাবোর্ণ ও তাহার পত্নীকে একটি মধ্যাহ্ন ভোজ দেওয়া হয়। ভোজে সভাপতি ছিলেন ভারতসচিব লর্ড জেটল্যাও । তিনি তাহার বক্তৃতায় বলেন, ভারতবর্ষকে গণতান্ত্রিক ভিত্তির উপর স্থাপিত শাসনপদ্ধতি দিবার চেষ্টার মূলে ছিল ভারতীয়দের স্বাভাবিক উচ্চ আকাঙ্ক্ষা তৃপ্ত করিবার একাগ্র ইচ্ছা এবং ব্রিটেন ও ভারতবর্ষের মধ্যে সম্বন্ধ অধিক হইতে অধিকতর হৃদ্যতাপূর্ণ করিবার একান্ত ইচ্ছ। ষে-রকম ইচ্ছা ছিল বলিয়া ভারতসচিব বলিয়াছেন, , কেমন করিয়া বলিব তাহা ছিল না ? আমরা ত ব্রিটিশ জাতির হৃদয়বিহারী অন্তরঞ্জাতা মহি। পরচিত্ত অন্ধকার । আধর কেবল ইহাই বলিতে পারি, যে, ভারতবর্ষকে যে শাসনপদ্ধতি দেওয়া হইয়াছে, তাহা প্রকৃত গণতান্ত্রিকতাসম্মত নহে, তাহাকে গণতান্ত্রিকতার ছদ্মবেশ পরান হইয়াছে মাত্র। ইহাও বলা আবশ্বক, যে, তাহার দ্বারা ভারতীয়দের উচ্চাকাঙ্ক্ষণ তৃপ্ত হয় নাই। ১৯৩৫ সালের ভারত-গবষ্মেন্ট আইন প্রণীত হয় জয়েস্ট পালেমেন্টারী কমীটির রিপোর্ট অনুসারে । সেই রিপোর্টে কৰ্মীটি বলিয়াছেন, ভারতীয় (তথাকথিত ) প্রতিনিধিদের মধ্যে স্বাহীর মডারেট ( "নরমপন্থী” ) তাহাজের অনুরোধ, প্রস্তাব বা স্বপারিশগুলিও কৰ্মীটি গ্রহণ করিতে পারেন নাই । লভ জেটল্যাও এই কৰ্মীটির সভ্য ছিলেন ; অথচ তিনি বলিতেছেন, ভারতীয়দের স্বাভাবিক উচ্চ আকাঙ্ক্ষা তৃপ্ত कब्रिवीत्र बछहे आहेन? अनेउ श्हेबहिन ! डाश श्रण, ভারতসচিবের কথাগুলি হইতে কি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হইতে হইবে, যে, ভারতীয়দের মধ্যে খুব জল্পে সন্তুষ্ট হইত স্বাহার, তাহাদেরও আকাঙ্ক্ষাতে কর্ণপাত না-করাই ভারতীরে উচ্চ আকাজা তৃগু, করিবার ব্রিটিশ রীতি । कश्रह्मन, छांब्रजेौग्न फेनाङ्गदैनङिक जरष, हिन्नू भशंगछ, মস্লেম লীগ-কেহই ভারতশাসন-আইনের উপর সম্ভঃ मु ! ইহার দ্বারা ব্রিটেন ও ভারতবর্ষের মধ্যে সম্ভাব ৪ হৃদ্যতা বাড়ে নাই। ইংরেজ বাহা করিষ্কাছে, করে ও করিবে, ভারতীয়েরা তাহা বিধাতারই দান বলিয়া সন্তুষ্ট চিত্তে গ্রহণ করিলে হৃদ্যতার ছদ্মবেশধারী একটা জিনিষ বাড়িতে পারিত বটে। ভারতীয়দের এই প্রকার মনোভাব ও তদনুযায়ী বাহ আচরণই কি ইংরেজ জাতি আশা করিয়াছিল ? লড জেটল্যাণ্ড বিশ্বাস করেন, যত রকম শাসনপ্রণালী এ পর্য্যস্ত বিবৰ্ত্তিত ("evolved") হইয়াছে, ব্রিটিশ প্রণালী তাহার মধ্যে শ্রেষ্ঠ। কিন্তু অভিজ্ঞতায় বুঝা যায়, এই প্রণালীট সোজা নয় ; ७झे खछ हेझ cव यथा •ऋ! बदलचन कब्रिड़ा फ़रण डीझी झझेष्ठ সরিয়া গিয়া কোন কোন শাসনপ্রণালী এক দিকে চরমে গিয়ছে ( যেমন রুশিয়ায় ), কোন কোনটা বা অঙ্গ দিকে চরমে গিয়াছে (যেমন ইটালী ও জাৰ্শ্বেনীতে ) ৷ ব্রিটিশ জাতি ব্রিটেনের জন্ত যে শাসনপ্রণালী গড়িয়া তুলিয়াছে, তাহ পৃথিবীর মধ্যে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ হইতে পারে ভারতসচিবের এই দাবীর সমর্থন বা খণ্ডন আমাদের অভিপ্রেত নহে। আমরা তাহার দাবী মানিয়া লইয়া জিজ্ঞাসা করিতেছি, ভারতবর্ষকে কি ব্রিটেনে প্রচলিত ব্রিটিশ শাসনপ্রণালী দেওয়া হইয়াছে ? ভারতবর্ষ ব্রিটেন নহে, উভয় দেশের মধ্যে নানা পার্থক্য আছে। সুতরাং ব্রিটেনে প্রচলিত শাসনপ্রণালী ও ভারতে প্রচলিত *ांननधनाजौ इवह ७क झहेरङ श्रां८द्र माँ । क्रूि कृछेि दिषरम ठेखरप्रद्र बैका थांकिरङ श्रीरव्र e षांक फ्रांझे । এক—ব্রিটেনে যেমন ব্রিটিশ জাতি প্রজু, ভারতবর্ষে তেমনি ভারতীয়ের হইবে প্রভু। দুই—ব্রিটেনের সমুদয় রাষ্ট্রীয় বিধি ও কার্ধ্যের উদ্বেগু যেমন ব্রিটিশ জাতির কল্যাণ, তৎসমুদয় .যেমন ব্রিটিশ কল্যাশের অবিরোধী, তেমনি ভারতবর্ষেরও সমূদ্র রাষ্ট্ৰীয় বিধি ও কার্ধের উদ্বেগু হওয়া