পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سواهج সম্পর্কেও বিশেষ দক্ষতার পরিচয় দিয়াছিলেন। হিন্দুনারীদের দায়াধিকার সম্বন্ধে ভাঃ দেশমুখের উদ্যোগে যে আইন প্রণীত হইয়াছে, তিনি বলিয়াছেন সরকার মহাশয়ের আন্তরিক সহায়তা ভিন্ন তাহা হইতে পারিত না। আইন-সম্পর্কিত विवरब्बद्दे ८ष ऊँीशद्र विध्यर्थङ बांदल्ल, डांश माझ् । कtप्रक মাস পূৰ্ব্বে তিনি সিমলায় “কৰ্ম্মবাদ" সম্বন্ধে যে বকৃত করেন, তাহা পড়িয়া মনে হয় এ বিষয়ে এত পড়াশুনা ও চিঙ্কা করিবার সময় তিনি কখন পাইলেন । তাহার সম্বন্ধে বিস্তারিত কিছু লেখা আমাদের অভিপ্রেত নহে ; স্বতরাং বছ সাৰ্ব্বজনিক বেসরকারী কাজের সহিত তাহার যোগের ऐंठरल्लथं कब्रिय मां । শ্ৰীযুক্ত সত্যেন্দ্রনাথ রায় দিল্লী-প্রবাসী বাঙালীদের কথার প্রসঙ্গে ঐযুক্ত সত্যেন্দ্রনাথ রায় মহাশয়ের নাম বিশেষ উল্লেখযোগ্য । তিনি সম্প্রতি " ভারত-গবক্ষেন্টের গুরুত্বপূর্ণ কমুনিকেগুনন্স বিভাগের সেক্রেটরীর পদে উন্নীত হইয়াছেন । এই রকম কাজে অধিকাংশ স্থলে ভারতীয়ের নিযুক্ত হন না, বাঙালীদিগকে পছন্দ না-করিবার কারণ ত সহজেই অনুমেয়। এইরূপ কাজে ইতিপূৰ্ব্বে বোধ হয় এক জন মাত্র বাঙালী নিযুক্ত হইয়াছিলেন। রায় মহাশয় পরলোকগত জেলা ও সেগুন জজ কেদারনাথ রায় মহাশয়ের পুত্র । তাহার বয়স এখনও ৫০ হয় নাই। তিনি কলিকাতার প্রেসিডেন্সী কলেজের ও ৰেন্থিজের ক্রাইটস কলেজের কৃতী প্রাক্তন ছাত্র। ১৯১৩ খ্ৰীষ্টাব্দে তিনি ভারতীয় সিবিল সাবিসের চাকরীতে নিযুক্ত হন, এবং এপর্যন্ত নানা রকম সরকারী কাজ বিশেষ যোগ্যতার সহিত করিয়াছেন । তিনি যে-সব কাজে নিযুক্ত হইয়াছিলেন, তাহার কয়েকটির মাত্র উল্লেখ এখানে করা যাইতে পারে –১৯১৭ সালে ইজলিংটন কমিশনের প্রস্তাবসমূহ বিবেচনা করিবার নিমিত্ত প্রাদেশিক কৰ্মীটির সেক্রেটরী, ১৯১৮ সালে বাংলা-গবষ্মে স্টের অধীনে ক্ষিস্থালডিপার্টমেন্টের ও ডিফেন্স ফোস উপবিভাগের আওরসেক্রেটরী, ১৯১৮-১৯ সালে বাংলা-গবয়েন্টের সাধারণ বিভাগের জাণ্ডার-সেক্রেটরী, ১৯১৯-২• প্রবাসী $N9ges সালে হাবড়া মিউনিসিপালিটীর ডেপুটী চেয়ারম্যান, ১৯২৫-২৭ সালে মাজিষ্ট্রেট-কলেক্টর ও বাংলাগবয়ে স্টের ডেপুটী পোলিটিক্যাল সেক্রেটরী, ১৯২৮-২৯ সালে লেজিসলেটিক ফ্ল্যাসেমরীর মেম্বর ও ইণ্ডিয়ান সেন্টাল কমিটির ডেপুটী সেক্রেটরী, ১৯৩৬ সালে জেনিভার ইন্টারক্ষাগুঙ্কোল লেবার কনফারেন্সে ভারত-গবন্মে স্টের প্রতিনিধি। তিনি নিজে জেলার কাজই বেশী পছন্দ করেন, কিন্তু তাহাকে বেশীর ভাগ সেক্রেটারিয়েটের কাজই করিতে দেওয়া হইয়াছে। র্যাহারা তাহার সহিত মিশিয়াছেন, তাহারা তাহার আত্মগোপনের স্বভাব, সৌজন্ত, সততা, এবং সদয় ও নম্র ব্যবহারের প্রশংসা করিয়া থাকেন। তাহাতে বুঝিতে পারিতেছি, যে, আমাদের সহিত র্তাহার সাক্ষাৎ পরিচয় থাকিলে আমরাও প্রশংসা করিতাম । তিনি গবক্সেণ্ট কর্তৃক যেরূপ দায়িত্বপূর্ণ কাজে নিযুক্ত হইয়াছেন, তাহা তাহার যোগ্যতার যথেষ্ট প্রমাণ ; অন্ত প্রমাণ অনাবশুক । - দিল্লীতে বাঙালীদের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান । নয় দিল্লীতে প্রবাসী বঙ্গসাহিত্য সম্মেলনের যে অধিবেশন शब्ल, डांश श्झेभ्रांछ्णि उषांकांद्र यांद्वाजौ झांखटमव्र विमTाजद्वग्न, এবং মহিলা ও পুরুষ প্রতিনিধিত্বের বাসস্থানও সেইখানে নির্দিষ্ট হইয়াছিল। এই বিদ্যালয়ের অট্টালিকাটি বেশ উচু ও স্বাস্থ্যকর স্থানে গবন্মেন্টের ব্যয়ে নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। হিন্দুস্থানীভাষী ছাত্রদের জন্ত এবং মাঙ্গাজী ছাত্রদের জন্য সরকারী ব্যয়ে নিৰ্ম্মিত এইরূপ ছুটি বিদ্যালয় আছে । আমরা অাগেই বলিয়াfছ, দিল্লীতে অন্তান্ত প্রদেশের লোকদের মত বাঙালীর সংখ্যাও ভবিষ্যতে আরও বাড়িবে—অন্ততঃ বাড়া যে উচিত তাহাতে কোন সন্দেহ নাই। তখন বাঙালী ছেলেদের ইস্কুলটির প্রয়োজনীয়তা ও উপযোগিতা আরও বেশী করিয়া উপলব্ধ হইবে। মাতৃভাষার ও তাহার সাহিত্যের চর্চা বাল্যকাল হইতেই সকলের করা উচিত। এই প্রকার বিদ্যালয় ভিন্ন বঙ্গের বাহিরে বাঙালী ছেলেদের তাহ হইতে পারে না । ভারতবর্ষের লোকদের যেমন একটি সাধারণ বৈশিষ্ট - ও সংস্কৃষ্ঠি আছে, তেমনি প্রত্যেক প্রদেশের সংস্কৃতিরও