পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌষ মা-মিয়া সোয়ে N°受> সাহেব বলিলেন, “আমার গাড়ীতে এস, যেখানে বলবে, আমি তোমায় সেখানে পৌছে দেব।" भ-भिब्र-८जांरब्र बलिज, “म, ५छबांध च्षां★नांरक, यांभांब्र বাড়ী গ্রামের পখে, সেদিকে মোটর চালানো বড় কষ্টকর।” সাহেব বলিলেন, “তুমি মেবেলের বোন, তুমি বোধ হয় জান না মেবেল আমার নিজের বোনের মত। আমি তোমাকে এই রোদে হেঁটে যেতে দিয়েছি জানলে সে "আমায় ক্ষমা করবে না। তুমি বোনের বাড়ী যাবে ?” মা-মিম্বা-সোয়ে সেদিন একেবারে অঙ্ক মানুষ । মাজের নিষেধ, সামাজিক, রীতিনীতি সবই ভুলির গেল। তাহার মনে হইল, এমন স্নেহশীল, দরদী বন্ধু বুঝি আর জগতে কেহ নাই। দুই-এক মিনিট চিন্তা করিয়া বলিল, “আচ্ছা, আপনি আমাকে দিদির বাড়ী পৌছে দিন” এবং সাহেব দরজা খুলিতেই সে ভিতরে গিয়া সাহেবের পাশে বসিল । ס\ গ্রামে-সাড়া পড়িয়া গিয়াছে, ড-থিন-মিন কি ভাগ্যবতী । এমন জামাই কয় জনের ভাগ্যে হয় ? শহরের সদরওয়ালা সাহেব, একেবারে আসল লালমুখো সাহেব, সে কিনা ভ-খিন্‌-মিনের ছোট মেয়েটাকে বিবাহ করিল ! বড় মেয়েটারও অদৃষ্টের জোর কম কয়, সেও ছোট ম্যাজিষ্ট্রেট गांtश्वरक विवांट् कब्रिब्रा मारश्वtनब्र भङम बांशtण-बॉफ़ौरष्ठ থাকে, সাহেবদের ক্লাবে যায়। কিন্তু ষার সৌভাগ্যে এত লোক ঈর্ষাম্বিত, সে কেন স্বণী হইল না 7 ছোট মেয়েটি cपजिन च-हेव्हांइ भारञ्चद्र अष्ट्रमङि जहेब्बा गांरक्षवब्र बांशrणांब्र চলিয়া গেল, সে নি হইতে ভ-থিন-মিন আহার-নিজা ত্যাগ করিয়াছে। সে শেষ দিন পৰ্যন্ত কস্তাকে কত করিয়া বুঝাইয়াছে, ‘বো'কে (সাহেৰ) বিশ্বাস করিও না, সে বিদেশী মহিষ, নূতনত্বের মোহে পড়িয়া আজ তোমাৰে বিবির আসনে বসাইতেছে, কাল কোথায় চলিয়া ৰাইবে, তোমার কথা মনেও পড়িবে না। তার চেয়ে মং-লিনৰে বিৰাহ, কর, সে স্বজাতি, সমধৰ্ম্মী, জাবার ধনীর ছেলে, জীবনে কখনও অভাবে কষ্ট পাইবে না। তাহার নিজের সম্পত্তিও রক্ষা করিতে পারিলে জাজীৰন স্বচ্ছন্দে চলিয়া যাইবে, স্বামীর অর্থের উপরও নির্ভর করিতে হইবে না, কি ছুখে বিদেশীর অনুগ্রহপ্রাণী হইবে । কিন্তু কষ্ট এত স্থপরামর্শ কানেও তুলিল না, কেবলই মাৰে বোঝা’, ‘বোৱা কালা'র মত নয়। তাহারা স্বাগকে গ্রহণ করে, তাহাকে দেবীর আসনে বসায়, কখনও অসম্মান করে না । তা ছাড়া এই সাহেবটি তাকে যে রকম ভালবাসে, এমন করিয়া কোন বৰ্ম্মী তার স্ত্রীকে ভালবাসিতে

  • ीब्र म! ।

ইহার পর শুধু চোখের জলকে সম্বল করা ছাড়া অভাগিনীর আর কি উপায় জাছে ? তাহার কেবলই মনে হইতে লাগিল ইহা পিতৃ-স্বভাব, উত্তরাধিকারস্থত্রে কস্তার পাইয়াছে, তাহার সকল যত্ন, চেষ্টা ব্যর্থ হইয়া গেল । ভ-থিন-মিনের শরীর মন ভাঙিয়া পড়িল, ফায়ার আশীৰ্ব্বাদে আর বেশী দিন ইহলোকের দুঃখ-বেদনা সহিতে হইল না, ভগবান বুদ্ধ তাহার মহানিৰ্ব্বাণের রাজ্যে র্তাহাকে স্থান দিলেন। মা-মিয়া-সোয়ে স্বামীর অপরিসীম প্রেমে ভূবিয়া মায়ের মৃত্যুশোক সহজেই ভুলিতে পারিয়াছিল। তাহার স্বামী তাহাকে লইয়া মোটর-বোটে জলপথে কত স্বন্দর স্বন্দর স্থানে বেড়াইতে লইয়া গেলেন । সরকারী লঞ্চে রাজকীয় চালে বিভাগীয় পরিদর্শন-কার্ষ্যে যখন তাহাকে সঙ্গে লইয়া সাহেব ভ্রমণ করিতেন, তখন স্বামীর সম্মানের বহুর দেখিয়া মা-মিয়া-সোক্ষে কত গৰ্ব্ব বোধ করিত। মেবেল ছোট বোনটিকে সাহেব-বন্ধুর সহিত বিবাহ দিতে পারিয়া খুবই স্বর্থী হইয়াছিল, কিন্তু তাহার তুলনায় নিজেকে সৰ্ব্বদাই ছোট মনে হইত, তাই স্বামীকে মাঝে মাঝে বলিত, “তুমি কেন একবার বিলেত ঘুরে এলে না ? যদি আই-সিএস্ হতে, তবে আমার সন্মানটা আরও কত বাড়ত বল ত ?” এক জিন ক্লাবের পর রাত্রে বাড়ী ফিরবার পথে অ্যাডামসন সাহেব সান-পো-লিনকে বলিল, “ভাই, একটা বড় ছুঃসংবাদ । আমাদের দেশে যুদ্ধ লেগেছে, জান ত ? আমার একটা মিলিটারী ডিগ্ৰী আছে, কাজেই ভাক পড়েছে যুদ্ধের স্থানে। আমাকে খুব শীঘ্রই রওনা হতে হবে, বাচি पनि ख्रबहे क्ब्रिव, मछूद कि श्व खानि न । ७३ थदब्र মা-সোয়েকে কি ভাবে ঘুে দেব, তাই ক'দিন ধরে