পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

VHNOH. প্রবাসী స్సెక88 ব্যক্তি আসিয়া সেলাম করিয়া দাড়াইল । ড-মিয়া-সোরে অবাক হইয়া জিজ্ঞাসা করিল, “তুমি কে, এখানে কি চাও ” লোকটি পাঞ্জাবী শিখ, হিন্দীতে বলিল ৰে আৰ্ম্ম ৰদি একবার বাহিরে আসেন, তাহা হইলে সে জাপন বক্তব্য বলিতে পারে । বৰ্ম্মী দৰ্বি ভীষণ রাগিয়া বলিল, “কালা, তোমার এত বড় আম্পৰ্ব, আমার স্ত্রীকে ঘরের বাইরে নিয়ে আমার আড়ালে কথা বলতে চাও ? কি বলবার আছে, এখানে বলবে ত বল, নইলে এই দায়ের মুখে তোমার গর্দান যাবে’ বলিয়া বেড়ার গায়ে গোজা একটি ধারালো দায়ে হাত দিল । ভ-মিয়া-সোয়ে দাখানা তুলিয়া লইয়া বলিল, “তুমি এত রাগ করছ কেন, লোকটা নিশ্চয় বিশেষ জরুরি কোন কাজে এসেছে, গুনতে দোষ কি ?” বৰ্ম্মী দরজী উত্তর করিল, “গরীব বন্ধীর ঘরে বড় আজমীর কি প্রয়োজন থাকতে পারে ? তুমি কি ভাৰছ, তোমার কমিশনার সাহেব তোমায় তলব করেছে আবার ?” ড়-মিয়া-সোয়ের লজ্জায়, সঙ্কোচে মুখ লাল হইয়া উঠিল, লোকটা নিশ্চয়ই বৰ্ম্মী ভাষা জানে, সে কি মনে করিল ? সে ছুটিয়া ঘরের ভিতর চলিয়া গেল। তখন শিখ চাপরাশী একটি কার্ড দর্জির হাতে দিয়া বলিল, “তোমার আওরতের হাতে দাও । ডাকবাংলোয় এক সাহেব এসেছেন, তোমার স্ত্রীকে তলব করেছেন, এবার বুৰি তোমার কপাল ফিরল।” ভ-মিয়া-সোয়ে ভিতর হইতে সব শুনিয়া বলিল, “তোমার সাহেব যেই হোন, আমাকে তার কোন প্রয়োজন নেই, খবরদার, তুমি আর এ পথে এল না, তোমার প্রাণের আকাঙ্ক্ষা আছে জেনে।” শিখ তৎক্ষণাৎ কার্ডটা ছুড়িয়া ফেলিয়া দিয়া "বহুৎ আচ্ছা” বলিয়া চলিয়া গেল । বী দর্জি কার্ভখান জানিয়া স্ত্রীর হাতে দিয়া বলিল, “ইংরেজী নাম লেখা, তুমি ত পড়তে পার, দেখ ত কে ? বড় বড় সাহেবরা জাপিসের কাজে শহরের প্রান্ডে ডাকবাংলায় এসে থাকে মাঝে মাঝে, সেই সময় এই সব চাপরাশী দিয়ে গ্রামে গ্রামে স্বন্দরী মেন্থের খোজ করায় গুনেছি। অভাবে পড়ে অনেক মা-বাপ মেয়েদের পাঠিয়ে টাকা রোজগার করে। স্বন্দরী বলে এক সময় তোমারও ত খুব খ্যাতি ছিল, নিশ্চয়ই সেই খবর পেয়ে চাপরাশীটা এসেছিল। চল, আমরা কোথাও পালিয়ে যাই, কি জানি তোমায় আদি জোর করে ধরে নিয়ে যায় !" ভ-মিয়া-সোরে স্বশায় শিহরিয়া উঠিয়া বলিল, “কি কাপুরুষ তুমি ! নিজের স্ত্রীকে রক্ষা করবার সাহস নেই তোমার, পালাতে চাইছ। যত আস্ফালন বুঝি ঘরে স্ত্রীর সামনে ?” দর্জি কার্ডধান স্ত্রীর গায়ের উপর ছুড়িয়া দিয়া রাগে গজ গজ, করিতে করিতে বাহির হইয়া গেল । ভ-মিয়া-সোয়ে কার্ডখানার নামটি পড়িয়া কঁাপিতে কাপিতে অচেতন হইয়া মাটিতে পড়িয়া গেল । তাহার অক্ষুট চীৎকারে পাশের দোকানের লোক ছুটিয়া জাসিল । জ্ঞান হইবার পর সে কাহাকেও কিছু বলিল না। প্রতিবেশীর ঠিক করিল, স্বামীর দুর্ব্যবহারেই মনঃকষ্টে নিশ্চয় এরূপ হইয়াছিল। ৰাওঁখানি তাহার পূর্ব স্বামী মি: আডামসন সাহেবের, নীচে আকিয়াবের ঠিকান রহিয়াছে। জাজ প্রায় পচিশ বৎসর হইয়া গিয়াছে, তাহার সে স্বামীর কোন সন্ধানই সে পায় নাই। ভগ্নীপতি সান-পো-লিনের গৃহিণীরূপে পাচ-ছয় বৎসর কাটিয়া যায়। সান-পে-লিনের মৃত্যুর পর বহুকাল সে চুক্লটের ব্যবসা করিয়া অনেক কষ্টে জীবিক উপার্জন করিয়াছে। সঙ্গী এবং রক্ষকের অভাবে অনেক লাঞ্ছনা ও বিপদ ভোগের *ब्र ७हे «धदौ*यब्रश मडिकंछिब्र चांथञ्च लझेब्रांझिल ७ीवर मर्थ्यবার বৎসর ধরিয়া ইহার সহিত মনের শাস্তিতে বাস করিতেছিল। এত কাল পরে এ আবার কি বিপদ । এখানে এই নির্জন গ্রামের প্রান্তে কেমন করিয়া তিনি সদ্ধান পাইলেন তাহার । এত দিন পরে কি প্রয়োজন থাকিতে পারে তাহার কাছে ? ড-মিয়া-সোরে ভাবিতে ভাবিতে পাগলের মত হইয়া গেল। নিরক্ষর গ্রাম্য-প্রকৃতি তাহার বর্তমান चांभेौ छांनिरङ *ांब्रिहण श्ब्रङ जांtश्बद्दक स्रषबा डांशंरक भून করিয়া ফেলিবে। সে অনেক চিন্তার পর গ্রামের লুজীর স্ত্রীর निक क्रिीब्र पठांशंब्र औबनवूडाख नव बजिण ७द९ नूछौष्क আমুরোধ করিতে বলিল, সে যেন সাহেৰের সঙ্গে দেখা করিয়া বিশেষ করিয়া বারণ করে যাহাতে সাহেব আর কখনও তাহার সহিতৃ সাক্ষাতের চেষ্টা না করেন। কিন্তু মন যে বাৰ মানে না, প্রতীতের শত মধুর স্বতি অগ্নিস্ফুলিদের মত তাহার অত্তরে অস্তরে দহন করিতে লাগিল। প্রাণ যেন