পৌষ e ground” স্বাস্থ্যরক্ষা বা জলসেচ কোন দিক দিয়াই সমর্থনযোগ্য নয় এ কথা তিনিই বলে গিয়েছেন । ৰাই হোক, গবর্ণমেন্ট সে-সব কথায় কর্ণপাত না করে এক কোটা টাকা খরচ করে এই ক্যানাল করেন । কেন যে এই স্বীমের উপর সরকারী এঞ্জিনিয়ারগণ বেশী জোর দেন তা বিশেষ বোঝা যার না । ক্যানাল যেখান থেকে কাটা হয়েছে মেন লাইনের পানাগড ষ্টেশনের কিছুদূর রণডিহায় গেলে । সেখানে তিনটি ভুেঞ্জার দামোদরের বুকে পড়ে আছে, কোন কাজে লাগান সম্ভব 'হয় নি। দামোদরের নদীগর্ভ অগভীর, সেখানে ড্রেজার চালান সম্ভব নয়, তথাপি কেন এখানে ভুেজার আনান হ’ল ? স্বাগ হউক, ক্যানাল খনন করা হয় এবং এখনও হচ্ছে কিন্তু কোন রিজারভয়ের বা ক্যাচমেণ্ট করা হয় নাই । দামোদর একটি পাৰ্ব্বত্য নদী ; তার উপর নদীগর্ভ পূৰ্ব্বাপেক্ষ উচু হয়েছে, বর্ষায় ষে জল আসে কোনও রিজার্ভয়ের না-থাকায় তাহ ধরিয়া রাখা সম্ভব হয় না এবং অস্ত দিকে বৰ্দ্ধমান শহর প্লাবিত হয়ে যায়। আমাদের দেশে অক্টোবর ওয়াটার'এর প্রয়োজন বেশী হয়, কারণ কাৰ্ত্তিকের বর্ধার অভাবেই আমাদের দেশে ‘শুকা" (৪carcity) হয় । কিন্তু ক্যানাল সেই সময় প্রয়োজন অমুয়ারী জল দিতে পারে না, কারণ মূল দামোদরেই তখন প্রায় জল থাকে না । তার পর সরকার বলেন যে দামোদরের জল পলিমাটি আনে । কিন্তু দেখা যাচ্ছে ষে পলির পরিবর্তে জমিতে বালিই আসছে বেশী । ম্যালেরিয়া জ্বর ক্যানাল অঞ্চলে ভীষণ ভাবে চলছে, এ-বিষয়ে কয়েক দিন পূৰ্ব্বে “ আনন্দবাজারে” জেলা-বোর্ডের ডিসপেন্সারীগুলিতে কিরূপ অশ্বমেধ যজ্ঞ হচ্ছে তার বিষয় উল্লিখিত হয়েছে। আমি ক্যানালের এক মাইলের মধ্যে বাস করছি, আমার বাড়ীতেই উপস্থিত তিন জন ম্যালেরিয়া-রোগী বৰ্ত্তমান । তার পর ক্যানালের নিকটবৰ্ত্তী জমিতে জল জমে জমি হেজে ফসল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে । গত ২৪শে অক্টোবরের "আনন্দবাজারে" গলশী থানার (ষে *निt cथएक कTांनान श्राब्रञ्च झरब्रूरझ ) कtब्रक छन फ्रांयॆौद्र *छ প্রকাশিত হয়েছে। এইরূপ ব্যাপার দৈনদিন হয়ে দাড়িয়েছে। "আনন্দবাজার" ও অস্তান্ত বাংলা দৈনিকে প্রায়ই এ-বিষয়ে কিছুনা-কিছু থাকেই। এই ত গেল ক্যানালের উপকারিতার কথা । এর মধ্যে কোন কিছুই বাড়িয়ে বলি নি। এই ক্যানাল. ১৯৩৪৩৫ সাল থেকে কার্যকরী হয়েছে। পূৰ্ব্বে ক্যানালের ° गायबिक झुसिरङ (मसम्रा श्'ङ । (श्-अरभद्र, श्रृङकब्र १४ बम
- *क अकब-वडि क्रिद्र बण निरङ गषड इड डाबाहे
§ {-2 দশমোদর ক্যশনাল NeSé° জল পেত। কিন্তু এতে গবৰ্ণমেন্টের অর্থসমাগম না হওয়ায় ১৯৩৫ সালে তদানীন্তন একজিকিউটিভ কাউন্সিলর "বেঙ্গল ডেভেলপমেন্ট অ্যাক্ট" নামে এক অষ্টন পাস করান। ঐ আইনের বিধান মতে উন্নত জমির বন্ধিত আয়ের অৰ্দ্ধেক সরকার নিতে পারতেন । আইনটি দামোদর ক্যানেল হওয়ার অনেক পরে হয়েছে কিন্তু তবুও আইনটি দামোদর ক্যানালের উপর প্রয়োগ করা হয়, এবং একর-প্রতি ৫১ টাকা কয় ধাৰ্য্য করা হয় । আইন কোঁন্সিলে থাকাকালীন উহার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হতে थोरक ! किखु ८कोन कण श्ध्र नेि, १ivछ द९णग्न ७३ भभन्न अर्थो९ • নবেম্বর ও ডিসেম্বয় মাস থেকে আইন প্রয়োগ ক'রে সার্টিফিকেট দেওয়া হতে থাকে। তার পর আগে অ্যাসামব্লির সাধারণ নির্বাচন এবং নিৰ্ব্বাচনের পরেই জেলার কৰ্ম্মীদের এ-বিষয়ে দৃষ্টি পড়ে। কৃষকের এসে জেলা কংগ্ৰেগ আপিস ও কৃষক-সমিতির আপিসে আবেদন করতে থাকে । সেই সময় বৰ্দ্ধমান জেলা কৃষক-সমিতির সম্পাদক ক্যানাল অঞ্চল ঘুরিয়া এক বিবৃতি সংবাদপত্রে প্রকাশ করেন, এবং কৃষক-সমিতি সমস্ত ব্যাপারটা হাতে নেন এবং ক্যানাল অঞ্চলে সভাসমিতি ইত্যাদি করতে থাকেন এবং আন্দোলন চালাতে থাকেন। জেলা কংগ্রেস কমিটিও এ-বিষয়ে অগ্রসর হন। এই সময় জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট ক্যানাল অঞ্চলে ইস্তাহার দিতে থাকেন যে যারা আন্দোলন করছে তাহারা অসৎ প্রকৃতির লোক। এর পরই কর্যাল ডেভেলপমেন্ট কমিশনার মিঃ টাউনেও ২• পৃষ্ঠা ব্যাপী এক ইস্তহার গবর্ণমেণ্টের তরফ থেকে প্রকাশ করেন । এর মধ্যে আসল তথ্য অপেক্ষী কৃষক-সমিতি ও তার কৰ্ম্মীদের গালাগালি বেশী ছিল। অবশ্য তাহা সরাসরি ভাবে নsে, পরোক্ষভাবে । এদিকে ক্যানাল অঞ্চলের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি ক্যানাল-সম্মেলন হয় । তথায় জেলা কৃষক-সমিতির কৰ্ম্মীদের কৃষকের কর বন্ধ করার প্রস্তাব আনতে বলে কিন্তু কৰ্ম্মীর তাতে আপত্তি করেন ; তার বলেন সিকি দিতে এবং दाकी ७थङिवान श्निाप्द मा निष्ठ ; डैीशtअब्र नlदौ श्ब्र cष, जभानসংখ্যক সরকারী ও বেসরকারী সদস্ত-সংবলিত একটি তদস্তু-সমিতি গঠন করা হোক । চাষীদের সত্যিকার কোন উপকার হয়েছে কি ন, হয়ে থাকলে কতবে ট্যাক্স ধার্ষ্য করা যেতে পারে, ইত্যাদি বিষয় তদস্তু-সমিতিকে অমুসন্ধান ক'রে দেখতে বলা হয়। গবষ্মেন্ট এই সময় বদ্ধমানের কয়েক জন স্থানীয় লোককে ডেপুটেশন হিসাবে পূৰ্ব-বিভাগের মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বলেন, এবং সত্যিকার কৃষকদের পক্ষে বলবেন এমন সমস্ত লোককে সেই ।
