পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হিন্দুর মাতৃভূমি ও স্বদেশপ্রেম শ্রীরাধাকুমুদ মুখোপাধ্যায়, এম.এ, পিএইচ-ডি ट्यूिव भप्चि भििभव्र चङि भमिस्रवांश्, चभिर्वरक्षब्र चांडांग श्रोंeब्रां शांग्न कि मां ;-म खेश चtषनै खांब्रडौब्र ভাব নহে, আধুনিক যুগে পাশ্চাত্য জগৎ হইতে প্রাপ্ত ? দেশমাতৃকার প্রতি মমত্ববোধ জাতীয় জীবনের মূল ও । ভিত্তিস্বরূপ। সেই অনুভূতি ও অনুরাগ যদি স্বভাব-জাত चरननै न क्ष, डांश श्रण छांउँौग्न छौवन७ क्लबिभ चांकांब्र ধারণ করিবে । উহা নিজের স্বাভাবিক শক্তিত্বারা বন্ধিত হইতে পরিবে না। অনেক পাশ্চাত্য পণ্ডিতের মত এই ষে স্বদেশপ্রেম বা দেশাত্মবোধ হিন্দুর নিজস্ব সম্পত্তি নহে ; উহা হিন্ধুর ভাবরাজ্যে কোথাও স্থান পায় নাই। এই প্রমাজের সম্যক্ প্রতিবিধানকল্পে অল্প কিছু বলিব । আবহমান কাল হইতে হিন্দু এই বিশাল দেশৰে নানা ভাবে গড়িয়া তুলিয়া আলিতেছে। সেই গঠন শুধু প্রাকৃতিক নহে। উহার অধিকাংশই নৈতিক ও আধ্যাত্মিক । হিন্দু দেশকে প্রাকৃতিক সীমায় পরিচ্ছিন্ন করিয়া রাখে নাই। डांशंब्र cमत्र उंशिंद्र निछत्र नष्कृउिद्रशें क्लश्रृं-श्वनौभ অরূপের অভিব্যক্তি। যেখানে তাহার সমাজ ও সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠিত সেই স্থানই তাহার দেশ। দেশ তাহার কাছে । জড় বা নিজৰ পদার্থ নহে। উগ্ন তাহার জাতীয় আত্মার বাস্থ অভিব্যক্তি বা প্রকাশ, যেমন প্রত্যেক ব্যক্তির অশরীরী আত্মা বা মন ব্যক্তিগত শরীর অবলম্বন করিয়া নিজেকে প্রকাশ করে । - সভ্যতার প্রথম উন্মেষে হিন্দুর দেশ নিতান্ত সঙ্কী গভীর মধ্যে আবদ্ধ ছিল। তখন ভারতবর্ষের যতটুকু জানা ছিল তাহ ঋগ বেদে "সপ্তসিদ্ধব" বলিয়া উল্লেখ করা হইয়াছে, অর্থাৎ যে-দেশ সপ্তনীধারার দ্বারা বিমণ্ডিত ও বিধৌত। পঞ্জাবের পঞ্চনদ ও আরও দুইটি নদী गहेश ७३ गांडलेि नशै। cभव झईछि नशै जून्नरक्द्र भरड গঙ্গা ও যমুনা কিংবা সরস্বতী। কিন্তু হিন্দুর জাতীয় ছয় এই সঙ্কীর্ণ দেশ লইয়। ক্ষান্ত থাকিতে পারে নাই। হৃদয়ের প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে স্বদেশের প্রসার সঙ্ঘটিত হইয়াছে। একথা এস্থানেও বলিয়া রাখা উচিত যে আদিম কালে বহির্জগৎ ভারতবর্ধকে ঋগ বেদোক্ত সপ্তসিন্ধু নামেই অভিহিত করিয়াছিল। . কিন্তু আমাদের প্রত্যস্ত প্রতিবেশী ইরাণীগণ সপ্তসিন্ধু শব্দটকে সঠিক উচ্চারণ করিতে না পারিয়া 'হগুহেন্দু বলিয়া উচ্চারণ করিতেন, এবং আরও পশ্চিমস্থিত তৎকালীন আইয়োনিয়ান গ্ৰীকগণ সিন্ধু হিন্দুকে ‘ইন্দস रजिब्रों सेक्रॉब्र१ कब्रिtठन । ऐश श्रडझे छाब्रउवtर्षब्र नाभ ‘ইণ্ডিয়া বলিয়া বহির্জগতে গৃহীত ও প্রচারিত হয়। বাস্তবিক পক্ষে, হিন্দু শব্দটি আদেী ধৰ্ম্মস্থ5ক নহে। উই৷ একটি ভৌগোলিক রাষ্ট্রস্থচক শব্দ। হিন্দুস্থানীতে ( যাহাকে এখন আমরা Hinduism বলি) ধর্থের কোন গছই ছিল। ন, অথচ এই হিন্দু ও হিন্দুস্থানী লইয়াই বৰ্ত্তমানে এত সজঘর্ষ, বিরোধ ও মারামারি । হিন্দুর দেশ হিন্দুর সমাজ ও সংস্কৃতির সঙ্গে যুগে যুগে প্রসারিত হইয়া আসিতেছে। সেই প্রসারণের প্রত্যেক অবস্থারই প্রতীকস্বরূপ তাহার অনুরূপ স্বতন্ত্র নামকরণ সম্পাদিত হইয়াছে। ব্ৰন্ধাবৰ্ত্ত হইতে আরম্ভ করিয়া হিন্দুর দেশ বৰ্ধিত আকারে উহার ক্রমবিকাশের সঙ্গে সঙ্গেই প্রথমে ব্রহ্মধি দেশ, তাহার পর মধ্যদেশ, তদনন্তর আধাবৰ্ত্ত এবং সর্বশেষে ভারতবর্ষ নামে অভিহিত হইয়াছিল। কিন্তু সকল অবস্থাতেই দেশ সংস্কৃতি ও আধ্যাত্মিকতার রূপ বলিয়া পূজিত হইয়া আসিতেছিল। উক্ত নামধ্যে দেশভাগের মধ্যে যাহা সৰ্ব্বাপেক্ষ পুণ্য বা ধর্মের ক্ষেত্র তাহাই জগ্রে উল্লিখিত। স্বমন্ত বলিয়াছেন— ব্ৰক্ষাবর্ত; পরোদেশ ঋবিদেশত্বনন্তরঃ । মধাদেশপ্ততে নুনি আধ্যাবর্তস্তত: পর । —ব্রহ্মাবৰ্ত্তই প্রধান পুণ্যদেশ, তার পর ঋষিদেশ, তদপেক্ষা মৃনমার্শে ও সর্বশেৰ আধাবৰ্ত্ত। \ স্বত্তরাং প্রত্যেক প্রদেশই তাহার আধ্যাত্মিক উন্নতির