পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

به سوی 8 -اس-سسسخه স্বারে অন্ধের আক্রমণ উপস্থিত হইল । জগৎ সম্বন্ধে অনভিজ্ঞ ভারত এই ষে হারিতে আরম্ভ করিল তাহার পর তাহার দুৰ্গতির আর কোথাও অস্ত দেখা গেল না। যাত্রাভেদ ও বাঙালী কাজেই দেখা যাইতেছে ব্যক্তির মত জাতিরও আপনার সীমার বাহিরে না গেলে চলে না। এখন দেখা যাউক, আমাদের বাংলা দেশের এই প্রসারের ইতিহাস কিরূপ। বাংলা যদি আপনার ভৌগোলিক সীমাকে অতিক্রম না করিতে পারিত তবে মনে করিতাম তাহার মধ্যে জীবন ছিল না। কিন্তু যুগে যুগেই বাংলা দেশের এই প্রসার-লীলা দেখা গিয়াছে। এখনকার ভাষাতে ইহারই নাম বৃহত্তর বঙ্গ । যাত্রায় জাতিভেদ-নানা কারণে এক এক দেশ আপন সীমাকে হারাইয়া যায়। মানুষের জাতিভেদের ন্যায় এই যাত্রারও জাতি আছে। ব্রাহ্মণষাত্রা—যখন ধৰ্ম্মজ্ঞান বা সংস্কৃতি প্রচারার্থ বা তীর্থযাত্রা প্রসঙ্গে লোকে বাহিরে ষায় বা জ্ঞান বা শিক্ষার खछ मूब श्tउ श्राइड श्हेञ्च उाश८क वांश्रिब्र वाहेरड श्छ, তখন হইল ব্রাহ্মণধাত্র । তিব্বত, চীন, জাপান প্রভৃতি দেশে ধৰ্ম্ম ও জ্ঞান প্রচারার্থ এক কালে এদেশের সব জ্ঞানী ও ধাৰ্ম্মিৰগণ যাইতেন তাহাকে এই শ্রেণীর মধ্যে ধরা যায়। তীর্থভ্রমণ eनcन वांजोंe cई cथनैौद्र । दांeाजौब्र बाञ्चषषांखांब्र উদাহরণ পরে বল। যাইবে । ক্ষত্রিয়যাত্রা–দেশ জয়, প্রতিশোধ গ্রহণ প্রভৃতি কারণে যে দেশসীমাকে অতিক্রম, তাহাকে ক্ষত্রিয়ধাত্রা বলা যায় । পাল রাজারা বিশেষ করিয়া ধৰ্ম্মপাল মালব দেশ, অবন্তী, গান্ধার, মদ্র প্রভৃতি রাজাকে বিনত করেন, কান্তকুজপতি ইন্দ্ররাজকে সরাইয়া চক্রায়ুধকে রাজ্যাভিষিক্ত করেন। তাম্রলিপ্তিপতি অনন্তবৰ্ম্ম উৎকল জয় করিয়া গঙ্গাবংশ প্রতিষ্ঠা করেন। কলেনের রাজতরঙ্কিণী গ্রন্থে গৌড় সৈন্তদের একটি বীরত্বের কাহিনী চমৎকার ভাবে লিখিত হইয়াছে । কাশ্মীররাজ ললিতাদিত্য, গৌড় রাজাকে, "বিষ্ণুবিগ্ৰহ পরিহাসকেশবের আদেশ অনুসারে কার্ধ্য করিব”—এই প্রশ্বাসী ১৩৪৪ -*. প্রতিশ্রুতি দিয়া নিজ রাজ্যে আনেন। তথাপি গুপ্ত স্বাতকের দ্বারা গৌররাজকে নিহত করেন। গৌরপতির ८कांथांक श्रश्छब्र** <थङ्कब्र खछ छौवन ऐंठ९नर्गं कब्रिग्रा, भक्ष्यू নারায়ণবিগ্রহ পরিহাসকেশবমূৰ্ত্তি চূর্ণ করিতে সম্বর করিয়া ভ্রমক্রমে রজতময় রামস্বামীর মূৰ্ত্তি চূর্ণ করিয়া ফেলিল। সংখ্যায় তাহারা অল্প। বহুসৈন্তবেষ্টিত হইয়া তাহার একে একে প্রাণ ত্যাগ করিল, তবু এক তিল সরিল না। (রাজতরঙ্গিণী, চতুর্থ তরঙ্গ) সেনরাজগণ বারাণসী ছাড়াইয়া উত্তর-ভারতে ও দক্ষিণে বহু দূরে প্রভাব বিস্তার করেন। ত্রিপুরা পাটিকারার রাজকুমার ব্রহ্মদেশের পেপ্তর রাজকপ্তাকে বিবাহ করেন । মাণ্ডী স্ককেত নাহান প্রভৃতি হিমালয়স্থ দুর্গমস্থানে বাংলার সেন ও পাল রাজাদের বংশীয়গণ রাজ্য স্থাপন করেন। মুসলমানদের দ্বারা যখন তাহাদের রাজ্য অধিকৃত হয় তখন এই সব স্থানে যাইবার প্রয়োজন হইয়াছিল। কুৰুতে বাংলার পাল-বংশীয়গণ রাজ্য স্থাপন করেন। কেওনথাল ও কিন্তওয়ারের রাজারাও বলেন তাহারা বাংলা হইতে আগত । ( Sherring's Hindu Tribes and Castes, p. 71-73) এই সব হইল ক্ষত্রিয়যাত্র । ক্ষত্রিয়ধাত্রার কথা ইতিহাসেই পাওয়া যায় বলিয়া তাহার বিশেষ উল্লেখ করা নিম্প্রয়োজন । বৈশ্বযাত্রা–কবিকঙ্কণের চণ্ডী প্রভৃতি গ্রন্থে যে দেখি বণিকরা সিংহলাদি দেশে যাইতেছেন তাহাকে বৈশুদ্ধাত্রী शलां शृांझ ॥ কিছুকাল যাবৎ যথেষ্ট কৃষিযোগ্য ভূমির অভাবে যে ময়মনসিংহের মুসলমান কৃষকগণ আসামের নওগাঁ প্রভৃতি স্থানে উপনিবেশ স্থাপন করিয়া চলিয়াছে; ইহাও বৈশ্নযাত্রারই অন্তর্গত । শূন্ত্রযাত্রী-জাজ ইংরেজ রাজাদের সঙ্গে যে বাঙালী কেরানীর দল দেশে-বিদেশে ছড়াইয়া পড়িয়াছেন তাহাকে শূত্ৰধাত্র ছাড়া আর কি বলা যায় বাঙালী লাল পন্টনের যে বিদেশে যাত্র তাহাও এই শ্রেণীর। দক্ষিণ দেশে তাহারা স্থল- ও জল- পখে ইংরাজের সহায়তার জন্ত ঘাইত।