পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘ একশ্রেণীর। ইহাদের মধ্যে রেবা প্রথমে ঠাট্টা করিয়া কহিল, "কুকু এবারে পর্দানলীন পরিবারের পর্দানলীন বেী হতে চলল। নিজের মত জার ত চলবে না। হয়ত কখনও কলকাতায় আর আসা হবে কি হবে না, তাই আমরা দেখা করতে এলাম।” লটি মিত্রের মাস-ফুই হইল এক হালী ডেপুটির সহিত বিবাহ হইয়াছে, সে তীক্ষ্ণ স্বরে কহিল, “ও মা তাই না কি ! কি আশ্চৰ্য্য, সুমুর যথেষ্ট জ্ঞানবুদ্ধি রয়েছে, স্বাধীন মতামত রয়েছে, সে যদি এ হীনতা স্বীকার করতে না চায়। বিয়ে মানে আত্মসম্মান বিসর্জন নয়। আজকের দিনে এ-কথা না মেনে উপায় নেই।” স্বনমার মুখ চোখ ঝ+ঝা করিতে লাগিল, কানের ভগ সাল হইয়া উঠিল । লটি তখন বলিয়া চলিয়াছে, “এই আমাকেই দেখ না, শাশুড়ীর মত এর মত র্তার মত অত জঞ্জালের মধ্যে আমি নেই। মিঃ ব্যানার্জিকে বললাম সোজ, ক্রীসমাসের বন্ধে অামি কলকাতা যাব। রাতদিন তোমার সঙ্গে সব মঞ্চস্বলের শহরে ঘুরে ঘুরে বিরক্তি ধরে গেছে, এইবার কলকাতায় একটু এন্‌জয় করতে চাই। উনি ছুটির আগের নি বার্থ রিজার্তের বঙ্গোবুস্ত করে দিলেন, ব্যস্ আর কি ৷” রেব কহিল, “নিশ্চয় । এক জন শিক্ষিতা স্বাধীন স্ত্রীলোকের স্কায়সঙ্গত ইচ্ছার বিরুদ্ধতা করবে, এমন স্বামী আজকালকার দিনে খুব কমই আছে।" লটি বলিল, “সে কথা ঠিকৃ। তবে স্বনদ্বার স্বামী নিজেই স্বাধীন নন। তিনি এখনও তার বাবার উপর নির্ভর করছেন। ইকনমিক্‌ ইণ্ডিপেণ্ডেস্ ( আর্থিক স্বাধীনতা) **नS ऊँ द्र ट्य नि । कांtछझे ८ष निtछ श्रांशौम नग्न ८न নিজের স্ত্রীকে সৰ্ব্বতোভাবে স্বাধীনতা দেবে কেমন করে ?” লতিকা রায় আরও এক পর্দা স্থর চড়াই কহিল, "তি তাই মনে হয়, নিজে আর্থিক স্বাধীনতা না অর্জন *'র বিয়ে করা বৰ্ব্বরতা। তা সে যত বড় লোকের ছেলেই হোক না কেন। ইউরোপ এই আদর্শ মেনে চলে তাই তার খত উন্নতি। ধর না কেন, ওদেশে লোকে বিয়ে ক’রেই ! ধীর সনে হনিমুন (মধুচন্ত্রিকা) করতে যায়। সংসারের পর সমস্ত কৰ্ত্তব্য অন্ত সব সংস্পর্শ থেকে বিচ্ছিন্ন করে তারা মধুচন্দ্রিক 3tབྱཁ༧༥༽ छ्-छरन छू-छम८क खांनावांब्र cध्मदांद्र शाषां★ कtब्र cनञ्च । আমার নিজের বেলাতেও অতটা না হোক অনেকটা ঐ রকম গোছের হয়েছিল। বিয়ের পরের সপ্তাহেই ওঁর ছুটি ফুরুল, ( লতিকার স্বামী মুন্সেফ ) বদলী হলেন সাতক্ষীরায় । আমাকেও নিয়ে গেলেন সজে। নতুন জায়গায় দু-জনেই একেবারে এক।” লতিকা এই পৰ্য্যস্ত বলিয়া একবার সাহূকম্প দৃষ্টিতে স্বনন্দার দিকে চাহিল। সে দৃষ্টি যেন বলিতে চাহিল, আমাদের সঙ্গে কিন্তু স্থনদীর কত তফাৎ ৷ সে বেচারা হয়ত বিয়ের পরে প্রকাও এক সংসার এবং ততোধিক অপরিচিত পরিজনমণ্ডলীর মধ্যে আড়ষ্ট বন্ধুজীবন যাপন করিবে । , স্বনন্দ এই সমস্ত আলোচনা আর সদ্ধ করিতে পারিতেছিল না। শুনিয়া শুনিয়া তাহার নিজেরও মনে হইতেছিল, রূপে গুণে শিক্ষায় সে নিজেও ত লতি বা লটির চেয়ে কোন অংশে কম নয়, তবে তাহার কপালেই বা এমন নিগ্ৰহ হইতে চলিয়াছে কেন ? সত্যই যেন তাহাকে কেন্দ্র করিয়া একটা মহা অস্কায় অমৃষ্টিত হইতে চলিয়াছে । তথাপি সহপাঠিনীদের এই বিপুল সমবেদন প্রকাশও সে জার সহ করিতে *ांब्रिtङछ्लि मा, डीझे व्षांख्रिशाब्र छ्ण कब्रिग्न छ खणখাবারের একটু আয়োজনের কথা মাকে বলিয়া আসিবার खछ किडू क्t१ब्र इछि लझेब्र ८म शनब्रडांब्रांकखि ८वननां বহন করিয়৷ তথা হইতে উঠিয়া চলিয়া আসিল । है বিবাহের পরে শ্বশুরবাড়ীতে আসিয়া মুনন্দ দেখিল সভাই মস্ত বড় সংসার। প্রাসাদোপম অট্টালিকার কত কক্ষ, কত অলিন্দ-সমস্তই উৎসুক নরনারীপূর্ণ। বাহিরের লোক ছাড়িয়া দিলেও বাড়ীর লোকের সংখ্যাও বড় কম নয়। অলক্তকরাগরতিপদে নববধূ জাসিয়া দুধে-আলতার পাথরের উপর দাড়াইল । নূতন বেনারগীর স্বাচলে চোখ . মুছিতে মুছিতে শাশুড়ী আনন্দাশ্র সংবরণ করিয়া বড় আদরে পুত্রবধূকে বরণ করিতে আরম্ভ করিলেন। শ্বশুর মহামূল্য হীরকখচিত নেকলেসের ভেলভেট-মণ্ডিত বাল্পটি বন্ধুর হাতে দিয়া মুখ দেখিয়া স্নেহহাস্তে কহিলেন, “ষত বড় বড় মামলাতেই আমি জিতে থাকি না কেন তোমার এজলাসে