পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৭৬

মাঘ মরু ও সঙঘ else DD DDDS BBB BBB BD DDS BB BBS BBDDD BBB BBB BB BBBB BBBB BBB সূর্ডের প্রতীক্ষায় নিৰ্ব্বাণ সমাধিতে নিমগ্ন। রছিল না ; সজঘাধিকৃত খাদ্য বা পানীয়ে তোমার অধিকার ভিক্ষু উচণ্ড স্থবিরের পরিবেশে প্রবেশ করিয়া অন্ধকারে গাত্রম্পর্শ করিয়া তাহাকে জাগরিত করিলেন। সর্পশ্বাসবং স্বরে তাহার কর্ণে বলিলেন, “আমার সঙ্গে জাম্বন।” নিঃশব্দে দুই জনে ইতির প্রকোষ্ঠের সম্মুখে উপস্থিত হইলেন। স্নান ডির্যাক কাৰু-জ্যোৎস্ব কক্ষের মন্থণ ভূমির উপর প্রতিফলিত হইতেছে। সেই অস্পষ্ট আলোকে স্থবির দেখিলেন, ইতি একটি উচ্চ পীঠিকার উপর বসিয়া আছে ; আর, বেদীমূলে প্রণতি-রত উপাসকের স্তায় নিৰ্ব্বাণ নতদেহে তাহার জাঙ্গুর উপর মস্তক রাখিয়া স্থির হইয়া আছে। ইতির কটি হইতে উদ্ধাঙ্গ কেবল বিস্রস্ত কেশজাল দিয়া আবৃত ; শুভ্ৰ মৰ্ম্মরে রচিত মূৰ্ত্তির ন্যায় তাহার যৌবনकठिन দেই সগৰ্ব্বে উন্নত হইষা আছে ; আর দুই চক্ষু হইতে বিজয়িনীর নির্বাধ উল্লাস ও অশ্রু একসঙ্গে ক্ষরিত হইয়া পড়িতেছে । স্থবির ডাকিলেন—"নিৰ্ব্বাণ !" নিৰ্ব্বাণ ত্বরিতে উঠিয়া দাড়াইল । দ্বার-সন্মুখে পিথুমিত্তকে দেখিয় তাহার পদপ্রাস্তে পতিত হইয়া রুদ্ধস্বরে কহিল, ‘থের, আমি সঙ্ঘের ধৰ্ম্ম হইতে বিচুত হইয়াছি। আমার যথোপযুক্ত দণ্ড বিধান করুন।' স্থবির কম্পিত স্বরে কহিলেন, "নিৰ্ব্বাণ, তোমার অপরাধ গুরু । কিন্তু আমার অপরাধ তোমার অপেক্ষাও অধিক। আমি সব জানিয়া-বুঝিয়াও তোমাকে সঙ্ঘে গ্রহণ করিয়াছিলাম বৎস।’ উচণ্ডের উগ্র কণ্ঠস্বরে স্থবিরের করুণাবাণী ডুবিয়া গেল, তিনি কহিলেন, ‘খের, এই পতিত ভিক্ষু নিজমুখে পাপ খ্যাপন করিয়াছে, আমরাও স্বচক্ষে উহা প্রত্যক্ষ করিয়াছি । এখন পাতিমোক্ষ অনুসারে উহার দণ্ডাজ্ঞা উচ্চারণ করুন।' স্থবির কোনও কথাই উচ্চারণ করিতে পারিলেন না, অপরিসীম করুণায় তাহার অধর ধর থর কঁাপিতে লাগিল। উচও তখন কহিলেন, ‘উত্তম, আমি এই ভিক্ষুর উপাধ্যায় ছিলাম, আমিই তাহার দণ্ডাজ্ঞা ঘোষণা করিতেছি। ভিক্ষু ट्रभि *ांब्रांछिक ७ गरघांविरलष श्रोएन अ*ब्राशौ श्हेझांझ, ५हे স্বস্ত তুমি সক্স হইতে বিচ্যুত হইলে । জন্য হইতে সঙ্গের ब्रश्णि न । हेशहे ८ङांभांद्र न७-बश्किांद्र ! छूभि ७ष९ তোমার পাপের অংশভাগিনী বুদ্ধের পবিত্র সঙ্ঘ-ভুক্তি হইতে নিৰ্ব্বাসিত হইলে |’ এই দণ্ডাদেশে ভয়ঙ্কর নিষ্ঠুরতা ধীরে ধীরে সকলেরই रुनइनभ श्ण । देश वृङ्गान७ । किरू उनू ८क्श् ८कांन७ কথা কহিল না। নিৰ্ব্বাণ নতমস্তকে সজেঘর অমোঘ দণ্ডাজ্ঞ স্বীকার করিয়া লইল । স্থবিরও মৌন রহিলেন। শুধু, পঞ্চদশ বংর্গর পূৰ্ব্বে নিৰ্ব্বণ ও ইতিকে কোলে টানিয়া লইয়া তাহার শীর্ণ গণ্ডে যে অশ্রীর ধারা নামিয়াছিল, এত দিন পরে আবার তাহা প্রবাহিত হইল। উষালোক ফুটিবার সঙ্গে সঙ্গে ইতি ও নিৰ্ব্বাণ সজা হইতে বিদায় লইল । সঙ্ঘের পাদমূলে সাষ্টাঙ্গে প্ৰণিপাত করিয়া দুই জনে হাত-ধরাধরি করিয়া নিরুদেশের পথে বাহির হইয়া পড়িল । কোথায় যাইতেছে তাহারা জানে না ; এ যাত্রা কি ভাবে শেষ হইবে তাহাও অজ্ঞাত। কেবল, উভয়ের বাহু পরম্পর দৃঢ়নিবদ্ধ হইয়া আছে, দুস্তর মরুপথের ইহাই একমাত্র পাথেয় । যত দূর দেখা গেল, প্রাচীন নির্বাপিত চোখে স্থবির সেই দিকে চাহিয়৷ রছিলেন। ক্রমে স্থৰ্য্য উঠিল, দূরে দুইটি কৃষ্ণ বিন্দু আলোকের ধাধায় মিলাইয়া গেল । স্থবির ভাবিতে লাগিলেন, এই স্বৰ্ষ্য মধ্যাকাশে উঠিবে ; তৃষ্ণরাক্ষসী প্রতীক্ষা করিয়া আছে— উচও আসিয়া স্থবিরের পাশে দাড়াইলেন, বলিলেন, ‘খের, আপনাকে উপদেশ দিবার স্পৰ্ব আমার নাই। কিন্তু গৃহীজনোচিত মমত্ব কি নিৰ্ব্বাণ-লিঙ্গ, ভিক্ষুর সমুচিত ?” স্থবির কহিলেন, "উচও, অদৃষ্টবিড়ম্বিতের প্রতি করুশ ভিক্ষুর পক্ষে নিন্দনীয় নহে। শাক্য সকল জীবের প্রতি করুণা করিতে বলিয়াছেন।” - ‘সত্য। কিন্তু সেই মহাভিক্ষু শাকাই পাপীর দগুবিধানকল্পে পাতিমোক্ষ স্বজন করিয়াছেন। দণ্ডবিধির মধ্যে করুণার স্থান কোথায় ? খের, এই সঙ্গ কেবল বাস্তব পাষাণ দিয়া গঠিত নয়, ভিক্ষুগণের নির্শমত্ত্বের কঠিনতর