মাঘ পত্রে এইবার বস্তাপীড়িত ও ছুর্ভিক্ষক্লিষ্ট নরনারীর যে-সমস্ত ছবি বাহির হইতেছে, ঐ বর্ষীয়সীকে অনায়াসে তাহার মধ্যে স্থান দেওয়া যায় । অলক রায় মৃত্নম্বরে বলিলেন, "আমলার মা বোধ হয়। চল, দেখা করে আসি ’ রমেশ বলিল, "আমলার মা বহুদিন হ’ল স্বৰ্গলাভ করেছেন । s श्रभञां ।।' বিস্ময় অলক রায়ের খুব বেশীই হইল, সারা দেহ কেমন যেন একবার শিহরিয়া উঠিল। ভ্রস্ত স্বরে তিনি কহিলেন, 'চল, অন্ত কোথাও চল ।” রমেশ বলিল, ঐ দেখ অমলা আমাদের দেখতে পেয়েছে, আর পালানো মিছে। ঐ দেখ, হাত-ইসারায় আমায় ডাকছে ” পরে চুপি চুপি কহিল, ওদের অবস্থা খুব খারাপ, পরের সাহায্যেই চলে। করবে কিছু সাহায্য ? অলক রায় প্রবল বেগে মাথা নাড়িয়া কহিলেন, ‘পাগল ! সাহায্য করবার নামে ভদ্রমহিলাকে আমি অপমান করতে পারি। চল, চল ।” রমেশ বলিল, “তুমি জান না, গ্রামে কেউ বড়লোক এলেই অমল সেখানে যায়। ধার দিন চলবার কোন উপায়ই নেই, তার হাত পাততে কিসের লঙ্গ ! অলক রাঞ্জের অস্বস্তি দেখিয়া রমেশ বলিল, এক মিনিট দাড়াও, আমি গুনে আসি ও কি বলে।’ রমেশ ভাঙা ফটকের মধ্যে ঢুকিতেই অলক রায় আর সেখানে দাড়াইলেন না। কি জানি, আমলা যদি সাহায্য চাহিয়াই বসে । দুঃস্থকে সাহায্য করিবার প্রবৃত্তি অলঙ্ক রায়ের প্রবল, কিন্তু আমলাকে যাহাকে এক দিন অনেক কিছু দিবার ইচ্ছাই ছিল, অথচ দৈবের প্রতিকূলতায় একটি কানকড়িও দিতে পারেন নাই। সময়ের খরস্রোতে বিপরীত মুখে দু-জনে ভাসিয়া গিয়াছেন । এখন ও-সব চিন্তা মনে नt ॐाहे छांज ।
- लांडेब्रांe अजक ब्रांञ्च ८व्रशाहे পাইলেন না । সেই দিন गकjांकांtण ब्रटभक्ष नाहे, बांग्न ८कश् मांझे, व?कशांनांझ डिनि
বহু মৃত্যু ●●ヘこの একা বসিয়া আছেন, অল্প একটু ঝিমুনি আসিয়াছে, এমন সময় দ্বারে ক্যাচ কোচ শকে সচকিত হইয়া উঠিলেন। চমক ভাঙিতেই কি দেখিলেন ? দেখিলেন, ঘণ্টা-দুই পূর্বের দেখা বৃদ্ধা-কুৎসিত অমলা দুঃস্বপ্নের মত ঘরে আসিয়া ঢুকিয়াছে। মুখের লোলচৰ্ম্ম মলিন বস্ত্রাচ্ছাদিত দেহের জরা স্থপ্রকট করিয়া তুলিতেছে। মাখার চুল ছোট করিয়া ছাটা ও পাকিস্থা গিয়াছে, শীর্ণ হাতে ঘোমটাটা মাখার উপর টানিয়া দিয়া সে হাসিল-দস্তহীনার কুৎসিত হাসি । এবং মেঝের উপর মাথা ঠেকাইয়া প্রণাম করিয়া কহিল, “আমি”ত চিনতেই পারি নি, ভাগ্যিস রমেশ-দ বললেন। ভাল ত ? ছেলেপূলে, বউ—সব ভাল আছে ? অলক রায় নিজের অজ্ঞাতসারে কখন উত্তর দিয়া ফেলিয়াছেন। মনে দারুণ বিরক্তি, এইবার টাকা চাহিৰে অমলা! ভিক্ষা করিবে। হায়! উহাকে এই অপমান হইতে বঁাচাইবার কেহ কি নাই এখানে ? অমলা কিন্তু টাকা চাহিল না। খুটিয়া খুটিয়া অলক রায়ের সাংসারিক সংবাদ লইতে লাগিল। বউয়ের কথা, ছেলেমেয়ের কথা, কলিকাতার কথা, কৰ্ম্মজীবনের কথা। অলক রায় যথাসম্ভব সংক্ষেপে আমলার কৌতুহল মিটাইলেন এবং প্রতি মুহুর্ভে প্রতীক্ষা করিতে লাগিলেন, এইবার অমলা আপনার প্রার্থনা জানাইবে । —দেশকে তোমার মনেই পড়ত না, না ? তা পড়বে কেন ? সে শহরে কত গাড়ীঘোড়া, কত আলো, জাকজমক, कङ जॉरघ्नरा-८भभ-५ी श्रृंक ८७fयाँ, थॉन-संम-भtनझे वीं পড়বে কেন ? অলক রায় মৃদ্ধ প্রতিবাদ করিলেন, ‘মনে না পড়লে আসব কেন—এত দিন পরে ” অমলা বলিল, “সে ত বড়লোকদের দয়া । তারা আসেন এ আমাদের ভাগ্যি। তিনি যে ছেড়ে দিলেন বড় ? অলক রায় বলিলেন, ‘না ছেড়ে উপায় কি, আমি যখন আসবই ।” অমলা বলিল, “তা ভাল। কিন্তু বেশীদিন থেকে না, যে ম্যালেরিয়া ! আর ভালই লাগবে না তোমার । এসে ঠক ছাড়া জিতত হ’ল না। . ७-८करज cष ठेखब्र cनeब्र छेफ्रेिष्ठ हिन-अखङ
