পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬২৬

মাঘ আমি এক্ষেত্রে জালোচনা করিতে চাই না । আমার আলোচ্য বিষয় যোগ । বৈদিক সাহিত্যের প্রাচীনতম অংশে আমরা যোগের বা যোগীর জখবা তপস্বীর উল্লেখ পাই না, কিন্তু আর্বাচন অংশে কিছু কিছু পাই। খক-সংহিতার ১০ম মণ্ডলের অধিকাংশ স্থত্ত যে অৰ্ব্বাচন, তাহা ঐতিহাসিকদের মধ্যে সৰ্ব্বজনসম্মত । সেই ১০ম মণ্ডলের ১৩৬তম স্থক্তে আমরা "কেশী অর্থাৎ জটাধারী এবং "বাতরশন" অর্থাৎ যোগলৰ ঋদ্ধির দ্বারা বাংলোকে বিচরণ সমর্থ মুনিজের কথা দেখিতে পাই, ধাহাজের পরিধানে কপিলবর্ণ মলিন বস্ত্র । এই কেশীকে অগ্নির সহিত, সূর্ব্যের সহিত, সমগ্র বিশ্বের সহিত এক বলিয়া প্রতিপাদন করা হইয়াছে এবং শেষ মন্ত্রে বলা হইয়াছে যে কেশী এক পাত্রে কদ্রের সহিত জল (বিষন্ত ) পান করিয়াছেন । ইহা হইতে বোধ হয় পুরাণে সমূদ্রমন্থনের পর শিবকর্তৃক বিষপানের গল্প স্বই হইয়াছে। এখানে ঋদ্ধির চরম মহিমা দেখান হইয়াছে ; কারণ বায়ু যখন মুনিদের মেখল, তখন তাহাদের সম্বন্ধে নিশ্চয়ই মনে করা হইত ষে তাহার আকাশমার্গে বিচরণ করিতে সমর্থ। বেদ-সংহিতার অৰ্ব্বাচন অংশে ইহা ভিন্ন অঙ্গ স্থলেও যোগের মহিমা গীত হইয়াছে। জর্শন দেশীয় টিউবিনজেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃঙাধ্যাপক ভক্টর হাউয়ার ( Dr. J. W Hauer) তাহার Dia Anfaenge der Yogaprasis stw są orą AortfRS Der Yoga als Heilweg sfr.T etwa stros প্রখম পরিচ্ছেদে সেগুলি সংগ্ৰহ করিয়া দিয়াছেন। প্রাচীন উপনিষদগুলিতে যোগের কথা বিশেষ না পাইলেও, কঠ, ধেতাশ্বতর প্রভৃতি অপেক্ষাকৃত অৰ্ব্বাচন উপনিষদ্ধে যোগ ণে ব্রহ্মসাধনের অঙ্গরূপে স্বীকৃত হইয়াছে, তাহা সৰ্ব্বজনবিদিত। স্বতরাং ব্রাহ্মণদের প্রখম প্রথম জাপত্তি ও অনাদর থাকা সত্বেও কালক্রমে তাহার এই যৌগকে আপন করিয়া লইলেন এবং তঁাহাজের ধর্শ্ব"নার প্রধান সহায় করিলেন । এই যোগ ভিন্ন উৎপশ্লিষ্ট তপস্তার উল্লেখও ব্রাহ্মণ গ্রন্থে বার-বার পাওয়া حماس-چی مصممعیتیم. م. م. مسامحسماعت به سمت تحتمعصاص ") Chanda, Survival of the Pre-historic "trilisation of the Indus Valley, pp. 26-7. প্রাচীন ভারতে আর্য্যধৰ্ম্মে অনার্য্যপ্রভাব—যোগ (శ్రీ's যায় । দেবতারা বা প্রজাপতি যে তপস্তপ করিয়া নানারূপ স্বষ্টি সাধন করিয়াছেন, তাহার মূলে মোএজোড়ো সভ্যতার সেই যোগী ও তপস্বী পশুপতি, ইহা আমরা অনায়াসে অকুমান করিতে পারি । এই যোগ ভিন্ন যোগলৰ অার একটি রত্ব আর্ধ্যরা অনার্থীদের নিকট হইতে পাইয়াছিলেন বলিয়া আমার বিশ্বাস । পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ বলেন যে আমাদের জন্মান্তরবাদ দার্শনিক গ্রন্থে সৰ্ব্বত্র মানিয়া লওয়া হইয়াছে, কোথাও যুক্তির, দ্বারা সমর্থিত হয় নাই। এ-কথা মাত্র আংশিক ভাবে সত্য, কারণ জন্মাস্তুরবাদের পক্ষে কোন কোন গ্রন্থে “অন্তৰ কৃতহানি ও অকৃতাভাগম’ রূপ দুইটি যুক্তির ইঞ্জিত পাওয়া যায়। কিন্তু এই সাৰ্ব্বজনীন भएउद्र श्रांनण थभां* कि ? श्रांभांद्र भरन श्ङ्ग-८षांग्रंथ প্রত্যক্ষ । এই যোগের সঙ্গে আৰ্য্যর অনাৰ্য্যদের নিকটে জন্মাস্তুরবাদও শিক্ষা করিয়াছিলেন, এরূপ অল্পমান করিলে কি বিশেষ কষ্টৰয়ন করা হয় ? বৈদিক সাহিত্যের শেষভাগে অর্থাৎ উপনিষদগুলিতে এবং জৈন ও বৌদ্ধ সাহিত্যে আমরা ষে সহসা অতি পরিণত ভাবে জন্মাস্তৱবাদ দেখিতে পাই, তাহ কি পরবর্তী বৈদিক যুগের আধ্য ও অনার্ধ্য সভ্যতার নিবিড় সংস্পর্শের ফল হইতে পারে না ? (৮) শতপথব্রাহ্মণ ২২৪১ “সোংশ্রাম্যৎ স তপোহভপাত" প্রভৃতি হইতে "তপস্” শব্দের তপস্তারূপ অর্থই প্রতীত হইতেছে, *usia” (Indian Historical Quarterly, Wol. IX. pp. 104-06) মহে । শঙ্করাচার্ষ্য, মাধবাচার্ধ্য প্রভৃতি অদ্ধৈতিগণ নিজ সিদ্ধান্তের কারণে জগৎ-স্বষ্টি বিষয়ে জ্বন্ধের ক্রিয়। স্বীকার कनिरङ *ाप्द्रन मt, cनई खछ ॐtशद्धौ दोष, श्ध्नी इलादिप्लप्द **ईTोरलोकन” अथ* कब्रिङ्गारश्न । किरू झेश अंडिनजष्ठ अथ* নহে । নিত্যজ্ঞানরূপ পৰ্য্যালোচন বিষয়ে "শ্রম" শব্দের প্রয়োগ হইতে পারে না । (১) যখ, বেদাস্তু সিদ্ধাশুমুক্তাবলীতে প্রকাশানন্দ ঃ জাস্তু নিতোইথবানিত্যে ভেদস্তাদ্যে ফুটো মতঃ । অস্ত্যে কৃতস্ত হানিঃ স্তাদকৃত্তাভ্যাগমস্তথা । ( ২য় কান্ত্রিক ) অর্থাৎ “আত্মা নিত্য অথবা অনিত্য ? যদি তাহাকে নিত্য शबा श्ब्र, डांश श्रण श्रांश्च अवथहे (क्षरगलैण) cनई श्हेष्ठ ভিন্ন ( সুতরাং দেহের প্রত্যক্ষে আত্মার প্রত্যক্ষ হয় না ) । কিন্তু शकिं चाब्रां८क बनिष्ठा (अष९ि अत्रैौब्र श्रर्दछि हांग्रैौ ) भरन कब्रां হয়, তাহা হইলে আত্মা (জীবনের শেষ অবস্থায় ) যেসব কাজ করিবে, সেগুলি নিষ্ফল হইবে, এবং ( জীবনের প্রথমেই ) যে-সব ভোগ অনুভব করিয়াছে, সেগুলি বিনা কোন পূৰ্ব্বকৰ্থে ( সুতরাং