পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাপান ভ্রমণ ঐশাস্তা দেবী সিঙ্গাপুরের র্যাফেলস মিউজিয়মে স্বমাত্রা প্রভৃতি দ্বীপ থেকে সংগৃহীত কাপড় ও গহনার চটক সহজেই চোখে লাগে। স্বমাত্রার কিংখাপের মত জরির কাপড় ও পোষাকগুলিতে বেশীর ভাগ লাল কালে ও বেগুনী রঙের পুরু রেশমের উপর সাচ্চা জরির কাজ। মাথার সাজ ও পুরুষের পরনের মত পায়জামায় আগাগোড়া জরির ফুল তোলার অভাব নেই। আমাদের সেকালের বেনারসী কাপড়ের ও শালের কাজের সঙ্গে এই সব কাজের সাদৃশু আছে। তবে আমাদের দেশের মত কন্ধা কোথাও দেখলাম না, জরিতে জলের ঢেউ ও ফুলের নাই বেশী। বাটিক কাপড়ের চেয়ে এখানে তাতে-বোনা নানা রঙের ভরাট নহ্মা ও জরির কাজের কাপড়ই বেশী। গাছের বাকলের পোষাকও অনেক রকম আছে । এসব অঙ্ক দেশে বড় দেখি নি । এখানকার যাদুঘরে যত মূল্যবান পোষাক ও কাপড় আছে অঙ্ক কোথাও তত দেখেছি মনে হয় না। যারা নানা দেশের— বিশেষতঃ প্রাচ্যের পোষাক সম্বন্ধে ভাল ক’রে জানতে চান সিঙ্গাপুর মিউজিয়মের পোষাকগুলি উাদের নিশ্চয় দেখা উচিত। জাম, পায়জাম, মাখায় জরির রুমাল কত রকম যে আছে তার ঠিক নেই। বর-কনে ও যোদ্ধাদের মালয় দেশে প্রকৃত সাজ কি রকম তা দেখাবার জন্তে মূৰ্ত্তি গড়ে সাজ পরানো রয়েছে। সকলেরই পোষাকে কিংখাপের মত জরির কাজ করা, কনের মাথায় মোটা কিংখাপের রুমাল চার কোণ মূড়ে वैष, *ांशक्लिग्न भएछ cनथांच्च ; /*ांtछ फूैधांटमब्र भङ cयाँü মোট সোনার গহনা। যোদ্ধাদের পরনে রেশমের অধোবাস ; সত্যি তারা তাই পরত কি না কে জানে ? এদেশী গহনার নমুনাও অনেক আছে। কানের গহনাগুলি মন্ত বড় বড়। আমাদের দেশের সেকালের পাশা ও কানবালার চেয়ে অনেক বড়। চার-পাচটা কানবালাকে ছোট বড় অনুসারে ভিতরে ‘ভিতরে সাজিয়ে এক-একটি কর্ণভূষণ করা হয়েছে। সোনার, রূপার, কাঠের, শোলার এবং বোধ হয় পাতারও নানা রকম কর্ণভূষণ অাছে। এদেশটা নাংকেল ও স্বপারির দেশ বলে এখানে চ্যাটাই বোনার খুব চলন। বেতের জিনিষও খুব বোনে, বাজারে ত সৰ্ব্বত্র ছড়াছড়ি। মিউজিয়মে চ্যাটাই ও শীতলপাটির অসংখ্য রকম নক্সা দেখা যায়। চ্যাটাইয়ের বিছানা বালিশ, টুপি, ব্যাগ প্রভৃতি নানা রঙের স্বল্প কাজের নমুনা আছে। এই রকম গদি বালিশ ও তোষক এদেশে রাজসভায় ব্যবহৃত হ’ত। এই সব রঙীন চ্যাটাই ও মাছুর আজকাল বাজারে গাওয়া যায় না, বায়না দিয়ে করিয়ে নিলে তবে পাওয়া যেতে পারে। চ্যাটাইয়ের টুপিগুলি এখনও রিকশওয়ালাদের ও ডিঙি-নৌকার মাঝিদের মাথায় দেখা যায়। সমূদ্রের ধারের দেশ বলে এখানে মাছধরার যত আয়োজন, অগুস্ত্ৰ বোধ হয় তত নয় ; জাতিটার মধ্যে অনেকেই বোধ হয় মৎস্যজীবী। মাছধরার নৌকা ও নান রকম ফাদ ও নানা জাতীয় মাছের নমুনা যাদুঘরে খুব আছে। সেই সঙ্গে সিঙ্গাপুরের আশেপাশে ধর-পড়া হাঙর ইত্যাদির अङांवé कध नव्र ! भिद्धेखिञ्चtभद्र नैौtछब्र डणांब &कां७ ७कÉ जाहेtअग्नि e *प्लवांब्र घब्र चांद्दछ । लॉइंtबब्रिब्र কিয়দংশ উপরে। নীচে অনেক নভেল, সেইখানেই মেমসাহেবদের ভিড় বেশী । শহরের অনেক দোতলা বাড়ীরই উপরতলাগুলি কাঠের বলে মনে হয়। এখানকার পথঘাট বিশ্ববিখ্যাত, কাজেই नश्ब्रül cमथांग्र छांण । वांमवांश्नब्र यांङांशंऊ लांधणांबांब्र জন্ত পুলিস মস্ত একটা চৌকো ছাওরি মত জিনিষের তলায় नैiफ़िर६ षांरक । इठिॉर्केट्रिक कषां★द्ध ८घांब्रांटङ श्छ्र, छांब्र একদিকে লেখা থাকে stop(খাম) আর এক দিকে লেখা থাকে go (যাও)। পথে অনেক রিকৃণ, বাংলা দেশের রিকশর চেয়ে এগুলির চাৰাঁ অনেক বড় এবং হাঙ্কা। তাতে গাড়ীটা টানা সহজ হয় নিশ্চয়। রিকৃশওয়ালাজের মাথায় বেতের