পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘ জাগরিত হতে ন-পারে। পাঠ্যপুস্তকের মধ্যে চীনের মুক্তিস্কৃত সান-ইয়াং সেনের বা চীনের কুয়োমিনটাং দলের কোন সামান্ত প্রসঙ্গও দূষণীয় বিষয়। জাপানী ভাষা এখানেও অবশুপাঠ্য। পাঠ্যপুস্তকের বহিভূত সাহিত্যের সাহায্যে ষাতে এর উদ্ধ ও না-হতে পারে এই জন্ত চীনের কোনও জাতীয়-সাহিত্যের এখানে প্রবেশ নিষেধ, যে-সকল দোকানে এই সমস্ত বই পাওয়া যেত সেগুলি হয় বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে নয় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে । এই অঞ্চল নামেই মাত্র স্বায়ত্তশাসনাধীন, আসলে জাপানের নিয়ন্ত্রণাধীন—এই অঞ্চলের প্রত্যেক বিভাগেই জাপানী পরামর্শদাতা আছে, এবং স্থানীয় শাসনকৰ্ত্তাদের তুলনায় তাদের ক্ষমতা অনেক অধিক—এরাই আসলে এই রাজ্যের প্রকৃত শাসক । জাপানী নিয়ন্ত্রণাধীনে এই রাজ্যের করভার কম দূরে থাকুক, বৃদ্ধিই পেয়েছে এবং নৃতন করডার চাপানো হয়েছে—যদিও চাষীর প্রস্তুত জিনিষপত্রের দাম বাড়ে নি বরং কমেছে। চাষীর পক্ষে ঋণ পাওয়াও পূৰ্ব্বাপেক্ষা কঠিন হয়েছে, স্থদের হার দ্বিগুণ। গোপনে বিনা-গুষ্কে জাপানী মাল আমদানী ক’রে দেশীয় শিল্পের বাজার একেবারে নষ্ট ক’রে দেওয়া হচ্ছে ; এই রকম ক’রে এই অঞ্চলের কাগজ-ও বুস্থ-শিল্প একেবারে নষ্ট হতে বসেছে। চীনের ভবিষ্যৎ ধাতে সম্পূর্ণ নষ্ট হতে পারে সে উদ্বেগু সিদ্ধিকল্পে জাপানের প্রধান মারণাস্ত্র হচ্ছে আফিঙ-কোকেন। পূৰ্ব্ব ছোপেই "স্বায়ত্তশাসনাধীন” অঞ্চলের প্রত্যেক বিভাগে জেলায় জাপানীরা জুয়ার আডড আর নেশার দোকান খুলেছে। তাদের লক্ষ্য হচ্ছে চীন যুবকদের আফিঙকোকেনের নেশ ধরানো, কিংবা এমনভাবে জুয়ার অভ্যাস সঞ্চারিত করে দেওয়া যাতে তাদের পরিণাম শোকাবহ হয়। অনেকেই মনে করেন যে জাপানী সরকারের সঙ্গে এই সকল জুয়ার জtডড ও নেশার দোকানের বিশেষ যোগাযোগ আছে । আফিঙকে জাপানের এক প্রধান মারণাস্ত্র বলা হয়েছে। ७३ अचरक छेहेलिग्नांश छैौणि९ “८न्witढ़ेंद्र” अरब शां লিখেছিলেন তা প্রণিধানযোগ্য । “জাপান যখন फेब्रtभांख मर्थज करव्र उर्थन ७हें पैौt» ८६ पञांकिए८द्र २Jदनां श्झ झग्न उठांद्र जक्र क्लिल श्रवहां★ब्र प्लेौनপরিবারের সন্তানদের নেশার বশীভূত করা ; উদ্বেগু ছিল, চীন-জাপান প্রসঙ্গ SDسوالجه উন্নত শ্রেণীর চীনাদের ধ্বংস ক’রে ভবিষ্যৎ বিরুদ্ধতার মুখ বন্ধ করা। মাঞ্চুকুয়োতেও এই নীতিই জাপান অনুসরণ করছে, চীনের সৰ্ব্বত্রই তাই করবে।” ( ফরমোজার উদাহরণ দিতে গিয়ে লেখক আরো বলেছেন, “উন্নতাবস্থার চীনা চীনের মাটিতে জাপান যে তাণ্ডব সার্কাস দেখাইতেছে তাহাতে জাপান জনসাধারণের মতামত, নয়-শক্তি চুক্তি, আন্তজাতিক আইন, প্রভৃতি বাধ। উত্তীর্ণ হইয়া আসিয়াছে। অর্থনৈতিক শাস্তির বাধার প্রস্তাবও তাহাকে আটকাইবে না। পরিবারের ছেলেরা যাতে উচ্চশিক্ষা নী-পায়, ফরমোজায় এই ছিল জাপানের চাল । ছেলেরা বড় হয়ে যাতে পৈত্রিক ব্যবসায়ে প্রবেশ না-করতে পারে এ জগু জাপানী সরকার যথাসাধ্য চেষ্টা করেন। ফলে, আমি লক্ষ্য করেছি, ফরমোজায় বদ্ধিষ্ণু চীন-পরিবারে কোন পুত্রসন্তান নেই ; পরে আবার এই সকল পরিবারের সন্তানদের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে, চীনের বিভিন্ন স্থানে তারা ছড়িয়ে পড়েছে ও উন্নতির জগু প্রাণপণ চেষ্টা করছে।” ফরমোজায় অনুস্থত শিক্ষানীতি জাপান তার অধীন অল্প স্থানেও অনুসরণ করছে দেখা योUछ) । মাঞ্চুকুয়োর সরকারী বিবরণী অবলম্বন ক'রে চীনের একটি পত্রিকায় চারটি উত্তর-পূৰ্ব্ব প্রদেশের যে বিবরণ দেওয়া হয়েছে, তাতে দেখা যায় জাপানের সেই একই নীতির প্রয়োগ। এই চারটি প্রদেশে প্রত্যেক চার জন চীনার মধ্যে এক জন নেশায় আসক্ত, এর মধ্যে অধিকাংশই তরুণবয়স্ক ; ১৫-১৯ বৎসর বয়স্কদের মধ্যে শতকরা ২sজন, ১৯-২৫