পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৭৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী 令°$毯 ఆsషి পক্ষী छर्थमकोब्र श्रो शै কপোত, কুৰুভ, কঙ্ক, ৰূলবিন্ধ, কর্কট, কীৱ, কোক, । कूदब्र, थबम, कबझे, फ्रांठरू, क्त्रिt, प्लेमएकांबा, भाइब्रांत्र, সারস, গাণ্ড,চীল, বলাক, বৰ্ত্তিক, হংস, গুেন, বাবুই, কোকিল, টুনী, পানকৌড়ি । তখনকার খেলাধুলা ঐমত্তের খেলাধূলার সম্পর্কে কবি অনেক খেলার नkभांtछथं कब्रिब्री शिक्षांtछ्न । १५, বাঘঝালি ( বাঘচালি, বাঘবন্দী ), সাতঘর্য, কালি ( জলে বাপাইয়। পড়া ), ভাট, ছায়াবাজী, ধাড়াটিক, কুচি, পাশ, ইত্যাদি । ধাড়াটিকা—বর্তমানে ইহাকে আমরা বলি দাড়িয়াবাধা। শ্ৰীমস্তের আরও কয়েকটি প্রিয় খেলা ছিল । পাতি খেলে বাগ চালি, জুয়া খেলে পাতি বালি। 灘 纖 磷 জলে খেলে মাছ মাছ কালি খেলে চড়ি গাছ । বাণিজ্যপোত ও বাণিজ্য সেকালে রণতরী-নিৰ্ম্মাণকার্ষ্য উৎকর্ষ লাভ করিয়াছিল। কৰিত আছে, ব্ৰহ্মা স্বয়ং ছিলেন এই বাণিজ্যপোতের নিশ্বাত। তাহার পুত্র দারু-ব্ৰহ্মাও পিতাকে সাহায্য করিতেন । এই কাজে তাহার হকুমানের সহায়তাও পাইয়াছিলেন। শ্ৰীমন্ত যখন সিংহলে যাইবার জন্ত প্রস্তুত হইল, তখন ব্ৰহ্ম সাতখানি নৌকা গড়িয়া দিলেন। নাম उाशरवद्र भदूकब्र, उब्राप्द्रषि, ब्र१बब, ब्रनखौध, यशकांब्र, সৰ্ব্বধারা, নাটশালী । মধুকরের আকৃতি ছিল মৌমাছির মত। গুয়ারেধির গলুই দেখিতে সিংহের মাথার মত ছিল। যুদ্ধকে জয়যুক্ত करग्न दणिञ्च छणषांन-बिtवप्रुव्र नांश्व श्णि ब्र१छइ । ब्र१डौश नांtभहे बूकांच्च ब्रूष हेशंद्र श्रब्रांजम छौ८धब्र नभांन । यशंकांश যেন দ্বিতীয় টাইটানিক । সকল জিনিষেরই সন্ধুলান হইত বলিয়া এক রকম জলযানের নাম রাখা হইল সৰ্ব্বধারা। নাটশালাতে নৃত্যগীতের কক্ষ ছিল। এই সব বিভিন্ন নাম দিয়া সাতখানি বাণিজ্যপোক্ত নিৰ্মাণ করিয়া ক্রমন্ড সিংহলের উদেশে রওনা হইল। সিংহলের পথে কত্তৰগুলি স্থানের তালিকা পাওয়া যায়-ভাওসিংহের ঘাট, মাটিয়ারি সফর, চণ্ডীগাছা, বোলনপুর, পুরখন, নবদ্বীপ, স্বজাপুর ঘাট, জাম্বুস্থ, শান্তিপুর, গুপ্তিপাড়া, মহেশপুর, ফুলিয়া ঘাট এবং হালিসহর। ইহার পরেই কালিদহ । ভাগীরথীর তটবর্ণনার মধ্যেও কোন কোন স্থানের অবস্থিতি সম্বন্ধে কিছু কিছু আভাস পাওয়া যায়। তাহাতে আছে, মগরা অতিক্রম করিয়া রাওলি ডিঙা বাহিয়া সাধু অবশেষে হাতীগড় পৌছিল। এখানে মগরা হইতে হাতাগড় যে অনেক দূরের *ष ठांश बूका बांग्र । करभ काणिघाछे श्ब्रां कणिकां७ আসিলেন। এই স্থান ছুইটি ষে অতি কাছাকাছি তাহ বর্ণনার মধ্যেই ধরা পড়ে । এই সকল স্থান হইতে অনেক দ্রব্য লইলেন। দুই তীরের ঘাট ছিল পাবাণে রচিত। যাত্রীরা বসিয়া আমোদ উৎসব করিতেছে । বাম দিকে হালিসহর। ত্রিবেণী তখনও প্রসিদ্ধ তীর্থ বলিয়াই পরিচিত ছিল। এই স্থানে বিশ্রাম এবং স্নান সারিয়া লইয়া সদাগর আরও অনেক ফ্রব্য কিনিলেন। সাধু আবার কোঙরনগরে (বর্তমান কোন্নগরে ) আসিয়া বিশ্রাম করিলেন। এই গ্রামের বাম দিকে কোদালিয়া ও গুপ্তিপাড়া । সদাগর এইবার স্বাধুস্থা মুলুক দিয়া চলিলেন। মাঝিদের মধ্যে "বাহ", "বাহ" সাড় পড়িয়া গেল। বাণিজ্য-বিনিময় প্রাচীন কালে আমাদের এই বাংলা দেশের সহিত সিংহল প্রভৃতি দেশের বাণিজ্য চলিত। আমাদের দেশের লোকেরা কুরজের বদলে তুরঙ্গ জানিতেন । নারিকেলের বদলে জানিতেন শঙ্খ। বিড়জের বিনিময়ে পাইতেন লবঙ্গ । १itछ्क्ल थिब्रां छांश्चक्श जझेरउन । दञ्चज्जांरठ चांद्र सब्रांरङ, সিন্দূরে আর হুিজুলে বিনিময় চলিত। পাটশণ বেচিয়া ধবল চামর মিলিত। কাচের বিনিময়ে নীল পাথর পাওয়া যাইত। छक निब छचन कछिठ । उखांब्र मूना क्डि यूङ । उपन ভেড়ার সহিত ঘোড়ার বিনিময় হইত। মাসকলাই, মস্বরী, তণ্ডুল, বরবট" প্রকৃতির বদলে পাওয়া বাইত তৈল, ঘি, যব, সরিষা, মূগ, তিল এবং ছোলা। এই-সব বাণিজ্যের মধ্য দিয়া এক দেশের সহিত অষ্ট