পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৭৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

‘ব্রহ্মাণ্ডের ক্রমবিকাশ” পৌষ মাসের প্রবাসীতে “ব্ৰহ্মাণ্ডের ক্রমবিকাশ” শীর্ষক প্রবন্ধ পাঠ করিয়ু একটি সঙ্গেই মনে উদয় হইতেছে । একটা বিশাল সূৰ্য্য আমাদের সুৰ্য্যের নিকটে আসিয়া তাহ হইভে একটা পৰ্ব্বত্তাকার জড়পিণ্ড টানিয়া বাহির করিতে পারিঙ্গ, আর সেটাকে লইয়। যাইতে পরিষ্ঠ না ? সেইরূপ জড়পিও অঙ্কের টানে যাহা হইতে বাহির হইল, আবার তাহারই চারি দিকে ঘুরিতে লাগিল, এরূপ কি হইতে পারে । ষে টনে বাহির হইল সে-টানটা কি হইল ? তাহার আর কোন শক্তি থাকিল না কেন ? আবার ঐ বিচ্ছিন্ন জড়পিগুটী কাহার মাধ্যাকর্ষণে কিরূপে ভিন্ন অংশে বিভক্ত হইয়া আমাদের সুর্য্যকেই প্রদক্ষিণ করিতেছে, এই বা কি কথা ? একটা বিচ্ছিন্ন জড়পিণ্ড স্বৰ্য্য হইতে সমদূরে অর্থাৎ বুধ হইতে শুক্র যত দূরে, শুক্র হইতে পৃথিবী তত দূরে, পৃথিবী হইতে মঙ্গল তত দূরে, মঙ্গল হইতে তত দূরে একটি খণ্ড ভাঙিয়৷ চূৰ্ণ হইবা মঙ্গলের মতই হর্য্যেৱ চারি দিকে ঘুরিতে লাগিল। তাই হইতে তত দূরে বৃহস্পতি, বৃহস্পতি হইতে তত দুরে শনি, শনি হইতে তত দূরে ইউরেনাস, তাই হইতে তত দূরে নেপচুন, নেপচুন হইতে তত দূরে প্লটে থাকিয়া আমাদের স্বর্ষ্যের চারি দিকে ঘুরিতেছে, ইহা কি রূপে সম্ভব হয় ? অম্বুগ্রহ করিয়া এ-সম্বন্ধে বিশদ ব্যাখ্যা করিলে বাধিত হইব । স্ত্রবিনোদবিহারী রায়, বেদরত্ব “বাঙালীর ব্যবসায়” গত ভান্দ্রের প্রবাসীতে “বাঙালীর ব্যবসায়" শীর্ষক প্রবন্ধ পড়িয়া মনে হয়, লেখক শুধু একটা দিকই দেখিয়াছেন। সব দোকানদারই এক রকম নন। শুধু ফাকি দেওয়ার মত কাজ সকলেই করেন না, সত্যিকারের কাজ করিবার আশা লইয়াই তাঙ্গার ব্যবসা করিতে নামিয়াছেন । আর একটি কথা লিখিলে বোধ হয় অন্যায় श्tव मl cद, श्राभद्रा कभ छंfकी निंद यथ5 काञ्ज श्रानांच्च कब्रिदाब्र বেল ইউরোপীয় ফার্থের নিকট হইতে যে রকম কাজ পাওয়া যায় সে রকম কাজ আদায় করিব, যদিও ইউরোপীয় ফাৰ্ম্ম সে কাজের মজুৰী চার গুণ বেশী আদায় করে। প্রত্যেক কাজের প্রয়োজনমত্ত দাম দিলে আশা করি, জনেক বাঙালী ব্যবসায়ীও ইউরোপীয় ফার্থের স্তার কাজ দিতে কুষ্ঠিত হইবে না। এই প্রসঙ্গে বাঙালী-পরিচালিত ছোট ছোট দোকানের কথা কিছু বলি ! পাশাপাশি মাড়োয়ারী ও বাঙালী দোকানদারের একের সাফল্য ও অন্ধের অকৃতকাৰ্য্যত একই সঙ্গে চোখে পড়ে। কেন এমন হয় ? অনেকেই বলিয়া থাকেন মাড়োয়ারীর পরিশ্রমী ও সততাপরায়ণ বলিয়াই তাহারা টিকিয় থাকে, আর বাঙালীর তাহা পারে না বলিয়াই অকৃতকাৰ্য্য হয়। কিন্তু যদি একটু অমুসন্ধান করিয়া দেখা যায় তবে প্রত্যেক ফেল-করা দোকানদারই বলিবে ষে ধার অনাদারের দরুনই তাহার কারবার উঠাইয়া দিতে হইয়াছে। বাকী কাহাদের কাছে পড়ে ? তাহারা বাঙালী নহেন কি ? আমার যত দূর বিশ্বাস বাঙালীর বাঙালীর দোকান হইতে ধারে জিনিব লইয়া তাহার দাম সময়মত দেন না ; অথচ অবাঙালীর দোকানে হয় ধারে পান না, কিংবা ধারে পাইলেও সময়ে পরিশোধ করিতে হয়। বাঙালীর একটুও বোঝেন না যে একটা দোকান উঠিয়া গেলে একটি বেকার বাড়ে এবং কোন-না-কোন বাঙালীর উপরই তাহাকে নির্ভর করিতে হয় । এ-কথাটা একেবারে অস্বীকার করা চলে না ৰে আমরা বাঙালীর একটু অলস অবাঙালীর মত ততটা পরিশ্রমীও নই, আর বুঝির ব্যয়ও করি না । আমাদের আর একটা দোষ আমাদের ব্যবসায়ে সাধারণ চাকুরীর মত্ত্ব রোজগার হইলেও তাহাতে আমরা সন্তুষ্ট হই না ; মাসিক বাধামাহিনীর চাকুরীকে সকল সময়ই আগ্রহের সহিত গ্রহণ করি । বাঙালী ক্রেতাগণের প্রতি নিবেদন, তাহারা যেন বিবেচনা করিয়া দেখেন যে আমাদের দোষত্রুটি থাকিলে তাতার জঙ্ক কেবল श्रीभङ्गाझे मान्नैौ मश्,ि श्राभाcमङ्ग *िक्रांमॉडांब्रां७ मांग्रेौ । श्राभद्रl ७ ব্যবসায়ীর মত শিক্ষা পাই নাই ? ঐপরেশ ভৌমিক "যতীন্দ্রমোহন সিংহ” दर्शठ बडौठ्रधांश्न नि२झ ब्राष्ट्रवाशाळूद्ध भश*itब्रव्र खप्र नभैौग्री জেলায় ও পরে তিনি ফরিদপুরে বাস করিত্নে, পৌষের প্রবালীতে এইরূপ উল্লিখিত হইয়াছে। ফরিদপুরের সদর মহকুমার অন্তর্গত বাউসখালি গ্রমে তাহার छत्रू श्झेब्रांछ्णि । ঐসুরেন্দ্রমোহন সিংহ