পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৮৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুটার চৰ্ম্মকারুশালায় চামড় ছিলাই হইতেছে প্রভৃতির রপ্তানি ও রাসায়নিক সারের আমদানির নিম্নে প্রদত্ত হিসাব হইতে ইহা আরও সম্যকরূপে বুঝিতে পারা যাইবে । ১৯৩৬-৩৭ সালের রপ্তানি লিবরণ পরিমাণ , मूलाँ ইfড় -গুড় মা-করা, নানাবিধ হাড়ের {জমিম প্রস্তুতের 弯牙 ৭৪,২৭৯ টন ৪৬,৪৫,৪৩৭ , –গুড়া না-করা, সারের জন্য ما لا 3 , 4 جة , , ২০,৩৪,০১৯ કાક 3 મિ,િ જી કૃtcમા সারের জম্য b8, అః , S*, *s, 88s থৈল, বিভিন্ন রকমের ৩,৩৫,৬২০ ,, R, ఇt,సెర్మిరిaly চলি ૭,8૭૨ ,, ৯৫,৭৩৭ ১৯৩৬-৩৭ সালের আমদান বিভিন্ন প্রকারের রাসায়নিক সার wరి, 44రి డె ৮০,০৭,৭২২ চৰ্ব্বি ఇ,04, 8 సిర , రిa, hం, అంః সতীশ বাৰু দেখাইয়াছেন যে একটি পরিণতদেহ গরু বা মহিষ হইতে চামড়া, হাড়, মাংস, চৰ্ব্বি ইত্যাদিতে প্রায় ছয়-সাত টাকা পাওয়া যায়। চামড়ার মূল্য তিন টাকা, হাড়-মাংসের মূল্য দেড় টাকা, চৰ্ব্বির মূল্য দেড় টাকা হইতে দুই টাকা এইরূপ পাওয়া যায়। ভারতবর্ষে গড়ে প্রতি বৎসর ষে তিন কোটি গৃহপালিত জন্তুর মৃত্যু হয় সেইগুলির মৃতদেহের পূর্ণ ব্যবহার করিলে জন্তু-পিছু কুটার চৰ্ম্মকারুশালায় ক্রোম-পাকাই চামড়া কাষ্ট করা হইতেছে গড়ে দুই টাকা করিয়া ধরিলেও দেশের সম্পদ বৎসরে ছয় কোটি টাকা বুদ্ধি পাইবে । অধিকন্তু মৃত জন্তুর ব্যবহার দ্বার এইরূপ আয়ের সম্ভাবন দেখা গেলে গো-সেবার দিকে জনসাধারণের দৃষ্টি স্বভাবতই আকৃষ্ট হইবে, গরুর পুষ্টির দিকে গৃহস্থের নজর আপনা-আপনিই পড়িবে, কারণ গৃহস্থ তখন বুঝিতে পরিবে যে গরুকে প্রকৃত সেবা করিয়া উহার জীবিতকালে সে যেমন লাভবান হইয়াছে, উহার মৃত্যুর পর উহার মৃতদেহ হইতেও তাহার যথেষ্ট লাভই হইতেছে । হাবড়া মৃতপশুশালা পূৰ্ব্বেই উল্লেখ করিয়াছি যে সতীশবাবু হাবড়া মিউনিসিপ্যালিটির ভাগাড় ইজার লইয়া, মৃত জস্তুর সদ্ব্যবহার শিক্ষা দিবার জন্য একটি শিক্ষণশালা প্রতিষ্ঠা করিয়াছেন । গ্রামে গ্রামে যাহাতে সহজে অল্প ব্যয়ে এই কাজ হইতে পারে, এখানে সেই ভাবে শিক্ষা দেওয়া হইতেছে। সংক্ষিপ্ত ভাবে এখানকার কার্য্যপদ্ধতি বর্ণনা কুরিতেছি । কোথাও গো-মহিষাদি মরিতেছে কি না তাহা ঘুরিয়া দেখার জন্য মিউনিসিপ্যালিটির ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে লোক নিযুক্ত আছে। মৃত্যুর সঙ্গে-সঙ্গেই মৃতদেহ ভাগাড়ে লইয়া যাওয়ার,ব্যবস্থা ইহার করে। সেখানে