পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্রাবণ স্বধাবিযে মিশ্রিত এই প্রেমমর্শ্ব কথাই মন্ত্রবাণী পাইয়াছে চণ্ডীদাসের পদে :–ধেধানে পিরীতি বলিয়া এ তিন আখর ভুবনে জামিল কে! অমিয়া বলিয়া ছানিয়া খাইমু তিতায় তিতিল দে’; অথৰ ‘भिन्नैौछि निद्रौङि मक्खन कrह *ि*ौठि नश्व कशl ? ধিরিখের ফল লহে ত পিরীতি, মিলনে যে যথাভখা' ইত্যাদি । বিরহ এই প্রেমের নিকষ-প্রস্তর। ইহারই গাম্বে কবিয়া প্রেমমণির স্বরূপ নিৰ্ণীত হয়। "জনকি প্রেম হেম সমতুল। দাহিতে কনক দ্বিগুণ হয় মূল’ ৷ ‘मत्रघ दिब्रहविकtछ बढविश् विग्नह न मत्रबलुछ । मात्र रेमष ठरेषक जिडूतनभनि उग्रग्नः उदिब्रप्श्' ? এই যে প্রেমাম্বভূতি, এই যে বিরহদুঃখ,—বৰ্ষাঋতুই যেন তাহাকে বিশিষ্টরূপে স্বনিবিড় ও রসঘন করিয়া তুলে ! বাহিরে যখন মেঘে-মেঘে চরাচর আচ্ছন্ন, আলোকাভাবে কৰ্ম্মেন্দ্রিয়গ্রাম যখন অচলপ্রায়,—চক্ষের দৃষ্টিটি পৰ্যন্ত অভিভূত, বারিধারার অবিশ্রান্ত রিমিঝিমি বর্ষণশৰে শ্রবণ যখন প্রায় লুপ্তধৰ্ম্মী, মাসিক যখন ধারাপাতজনিত মেদিনীগন্ধে বিহ্বল, তেমন দিনে, তেমন ক্ষণে মনের ৰে মানসিক অভিসার । আপনার জনের জন্ত মন-কেমন না করিয়া কি সেদিন থাকিতে পারে । তাই বুঝি কবির कt? : এমন দিনে তারে বলা যায়, এমন ঘনঘোর বরিযায়, - dबन cमथ अtन, दादद्र कब्रकtब्र, उ°नशैब १न ठममाग्न ! বর্ধার সঙ্গে প্রেমের যেন একটা নিত্য সম্বন্ধ । সে সম্বন্ধ অনুভূতির । এই অনুভূতির প্রগাঢ়তায় প্রীতিরল যেন রূপ পায়, প্রেমের কাব্য যেন মূৰ্ত্তি পরিগ্রহ করে । অল্পাষ্ট ঋতুর কথা ছাড়িয়া দিয়া, ঋতুরাজ ষে বসন্ত, তাহারই কখা ধরি। পিক্ষকণ্ঠে সে যতই মধু ঢালিম্ব দিক, বিচিত্র পুষ্পসম্ভারে যতই বর্ণসৌরভের সমারোহ সে সজ্জিত করুক, মলয়ের মৃদুমাঙ্কতহিঙ্কোলে যতই মাহুধের চিত্তবিমোহন ঘটুক না কেন মৰ্ম্ম-গুহাশায়ী বুভূক্ষিত প্রেমকে সে তেমন করিয়া প্রবুদ্ধ করিতে পারে না, ধেমন বর্ষা পারে। কারণ, বসন্ত মেম্বাগোকে (ది: यांश्tिब्रव्र ८5ॉर्थ डूशांशेवाद्र श्राप्माछनशांब ; थाc१व्र डिक পাত্র তাহাতে ভরিয়া উঠে না । সেও, যেন মনে হয়, এই বাহ, আগে কহ জার'। তাই বুঝি বিদ্যাপতির "জাজ্ব কাজরে সাজর রাতি, এবং সেই সঙ্গে দুখের নাহিক ওর— এ ভয় বার, মাং ভাদ, শূঙ্গ মৰি মোর। कशषन श्रब्बढि मखठि छूतन डब्रि बहिषद्धिग्रा, কান্ত পাঙ্ক ন, বিরহ দারুণ সম্বন খরশৱ হস্তিয় । কুলিশ শতশত পাওমোদিত ময়ূর নাচন্ত মাতিয়, মত্ত দাদুরী, ডাকে ডাহুকী, ফাটি যাওত ছাডিয়া । তিমির fগ ভরি ঘোর ঘামিনী, অধির ৰিঙ্গরি কি পাতি, বিদ্যাপতি কহে ক্যালে গোয়াইমু হৰিৰিনে নিয়াতিঙ্গ ? —এ গানের তুলনা নাই। এই গানের শব্দে ও ছন্দে বাদরধারার রিমিঝিমিধ্বনি যেন স্বরেলয়ে ঝঙ্কত হইয়া উঠতেছে । ভাবে ও রসে বর্ধার একান্ত অন্তরবেদন যেন ঝরিয়া ঝরিয়া পড়িতেছে ! ইহার পরেও বুৰি আরও একটি স্তর আছে, বাণী যেখানে মূক হইয় ধাক্স ; যাহা বচনী, তাহা অনিৰ্ব্বচনীয় হইয় উঠে। তাই, সেখানে আমরা দেখিতে পাই—চণ্ডীদাসের - س-rsifaقعة রাখার কি হৈল অস্বরবাধ ! তুষিক্ত নয়নে চাহে মেঘপানে, কহিতে পারে ন কথা । —সেখানে সকল কখা বন্ধ হইয়া ধায়—শণীশেখরের ভাষায় শুধু 'রসের পাথার, না জানে সাভার, ডুবিল শেখর রায় । যাহারা বর্ষার সিদ্ধ কবি, যেমন কালিদাস, বিদ্যাপতি, রবীন্দ্রনাথ প্রভৃতি,—তাহার: যুগপৎ প্রাণের, প্রেমের ও প্রকৃতির পরিপূর্ণ প্রতিচ্ছবি আঁকিয় তাহাকে স্কুপদান করিয়াছেন। এবং বর্ষাকে, প্রেমকে ও প্রাণকে তাঙ্কার उदू রূপে রূপাৰিত করিয়াই ক্ষান্ত হন নাই, একেবারে রসে রসায়িত করিয়াছেন। বর্ধার সেই স্তামসমারোহাচ্ছন্ন মেঘচ্ছায়ায় বসিয়া আজ কেতকীকুটজ কদম্বপুষ্পসম্ভারে পর্জন্তদেবকে অৰ্ঘদান করি ।