c ইংলণ্ডে ভারতীয় ছাত্র €$'s ভাইরা তাদের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখেন । ভয়, পাছে কেউ আমাদেরকে ইংরেজ ব’লে ভুল করে ! এমনি ক’রে অক্টোবর মাসটা শেষ হয়ে আসে । ইতিমধ্যে শীত পড়ে ধায় । মেরুদণ্ডের ভেতরে কনকন ক'রে ওঠে । ভারী মোট কাপড় না হ’লে আর চলে না । মৃত্যুভয়ে স্বদেশপ্রেম বিশীর্ণ হয়ে যায় । তা ছাড়া, ভারতীয় ছাত্রের ‘আলিস ইন ওয়াণ্ডারল্যাণ্ড’-এৰ ভাবটাও কেটে আসে। কাটছাট ও রঙের দিকে চোখ থোলে । কালো, লাল ও ব্রাউনের তফাংট সে বুঝতে শেথে । ভারতীয়েব। তথন দঞ্জির দোকানের জানাল দেখে দেখে বেড়ায় । বাড়ীতে বাড়ীতে ব্রেকফাস্ট টেবিঙ্গে ও ক্রমওয়েল রোডে বা গা ওয়ার ষ্টটের ভারতীয় ছাত্রাবাসে কাটছাটের কুটির জন্য পরস্পব পরস্পরকে নিষ্ঠুর পরিগস করতে আরম্ভ তখন সলাই এত সচেতন যে সামালু গাফিলতিটিও কে টাট-এর নটট কেমন বঁধেছে, কে কোন মেকারের টুপি পরছে, ওভার 卒【4, কাঞ্চব চোখ এড়াবাব স্কো নেই ।
োবে সঙ্গে কোটের রং ল জুতার সঙ্গে মোজার রং এits করছে কি না—এই সব দারুণ সমালোচনায় ডাক্টনিংএই সময়ে আপনি যদি
ঠল মুখfর" । ভীষণ সময় এই ! উংখে গেলেন ত 發 আপনার আর ভাবনা নেই, নতুবা f৯রলিনের জন্স আশ্রদ্ধা আপনার পেছনে পেছনে চলল । SBBB S BBB S BBB BB BBSBBS BB BB BBBB সময় কত জোরে স্বভূক স্বভুক শস্ত করছে, কে কাটা ডান হাতে ধবেছে ও ছুরি বা-হাতে ধরেছে, এ সব নিয়ে ভারতীয় মইল ক্রুর বিক্রপের হাস্যুরোলে মুখরিত। এ সব বিষয়ে ধে আবার একটু বেশ পেকেছে সে সঙ্গ আমদানীকে বাস্তাখাটে এড়িয়ে চলে, কি জানি পাছে তাকে কেউ ভারতীয় ব’লে ধরে ফেলে ! যাদের এদেশেই কাট-চামচেব সঙ্গে পরিচয় ছিল তারা ত সব অ্যারিষ্টোক্র্যাট । এ সময় নূতন নূতন তরকারির নাম ও তার পাক প্রণালী আপনাকে ঠিক ঠিক জানতে হবে, নতুবা অক্ষয় অকীৰ্ত্তি । আমাদের সঙ্গে একটি ছেলের পরিচয় হয়েছিল, সে বিলিতী রায়ার বই মুখস্থ করে এলে আমাদের তাক লাগিয়ে দিত। ৩াকে দেখে মনে হ’ত সে মেন কোন হোটেলে শেফের কাজ ক'রে গেছে । অনেকে এই সময় নানা হাস্যকর ভুলেও هند من عند صظ পড়েন। যেমন, ধৰ্ম্মনিষ্ঠ হিন্দুসন্মান যিনি বাড়ী থেকে প্রতিজ্ঞ ক’রে গেছেন ষে গোমাংস কোনদিন স্পর্শ করবেন না, তিনি মেকু থেকে বেছে বেছে ষ্টেকের অর্ডার দেন । জানেন মা ধে ষ্টেক গোমাংসের নামাস্তুর মাত্র । ধৰ্ম্মনিষ্ঠ মুসলমানও তেমনি প্রাতরাশের সময় প্রাণপণে বেকনকে প্রতিহত ক'রে সসেজের জন্ত লালায়িত হন । যদি জানতেন যে সসেজ শূকরমাসের রূপান্তর মাত্র, তা হ’লে কি রকম একটা ভোবাধনি উত্থিত ই’ত সেটা কল্পনার বিষয় । এ সময়ে আরও মজার ব্যাপার হয় । একটি ছেলের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল । তার বয়েস প্রায় একুশ-বাইশ বছর । বি-এ পড়তে বাপ-মায়ের কনিষ্ঠ সস্তান । কোনদিন যত দিম দেশে ছিল মায়ের সঙ্গে শুভ ! এক রুশ ভাবিজতুম্বা হাতে বেঁধে ভাবতসাগর পার হয়ে গেল । বাজিতে একলা ঘরে ঘুমতে পারে নী—ভূতের ভয়ে । দুর্গানাম জপ করে, তাবিজ ধ’রে রাত কাটায় । দেশ থেকে ডাকে ডাকে স্তাবিঞ্জ, কবচ, মায়ের পায়ের ধুলা যায় । একদিন মধ্যরাত্রে ‘বাবা রে মা রে' ক'রে চীৎকার করতে পুরুতে ল্যাগুলেডীর ঘরে গিয়ে উপস্থিত। আমি শুনেছি ধে এই ছেলেটির যখন ফিরবার সময় হ’ল, তখন ভূত আর তার ঘাড়ে চাপত না—বরঞ্চ উণ্টে । নfন রকমের পোজের ফটো তুলে সে নাকি পঠিয়েছিল হলিউডে fসনেম-ষ্টারদের সঙ্গে পাল্লা দেবার জন্যে । পোষাকের কথা বলতে বক্ততে ૭ ફB) কথা মনে হ’ল । পড়তে গিয়েছিল । একল শোয় fন । পোষাকের দাম সত্যি ক’বে বলা অতিশয় ইতরের মত কাজ । যখ, আপনি যদি সাড়ে তিন গিনি দিয়ে পোষাক করান তবে আপনাকে বলতে হবে দশ গিনি । যদি বাটন বা ফিফটি শিলিং টেলস প্রভৃতি সস্ত দরজার দোকানে পোষাক করিয়ে থাকেন তবে আপনাকে বলতে হবে ওয়েষ্ট এও-এর বড় বড় দোকালের নাম । নইলে জাত থাকবে না । এই রকম ভাবে দু-এক মাসের মধ্যেই নবেম্বরের দারু‘ফগ' আসে ও সাত হাজার মাইল দূবের দুঃখিনী ভারভমাতার ছবিখানি অস্পষ্ট ক'রে তোলে। শীতের সময়টি ভারতীয় ছাত্রের জীবনে অতি সঙ্কটময় সময় সক্ষম মেহের দিক দিয়ে—সঙ্কটময় মানব কি দিয়ে। প্ৰমত কমানমন্ত্রী মূঞ্জি। স্নেটের মত কাশে আগ* ' সার!
