পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ಟ್ಗಳಿ প্রশৰe বেচাকেনা বেশ পুরোদমে চলেছে । চাকরির চেয়ে এ অনেক ভাঙ্গ, বেশ আছে ওরা । ভাবতে ভাবতে কেমন অস্তমনস্ক হয়ে গেছি। ...কলতলার পাশ দিয়ে ঘরের মধ্যে ঢুকলাম। এ কোথায় ४ामछि ! cशम्नांजहे cनई, अछश्मझ झरण भूतानां दांप्रैौद्र সেই ঘরখানায় ঢুকে পড়েছি । একটি মেয়ে একমনে টেবিলের কাছে বসে সেলাই করছে, মাথার ঘোমটা তার মনোযোগের একাগ্রতায় খসে পড়েছে। জুতোর শব্দ পেয়ে চোখ না তুলেষ্ট জিজ্ঞেস করলে, ‘হ্যাগ, জাঙ্গ এত দেরি হ'ল যে ? বড় মুস্কিলে পড়ে গেছি, ভাবছি পালাব কি না, কিন্তু সে সব ভাববার আগেষ্ট ও ফিরে চেয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে এক হাত ঘোমটা টেনে মেয়েটি সভয়ে চীংকার ক'রে উঠল,—“গুম, এ কে গো •." ভয়ে আমার তখন গল! শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে । স্বরটা তাসম্ভব রকম করুণ ক'রে বললাম, দেখুন, ভয়ের কোন কারণ নেই, সবেমায় কাল এ-বাড়ী থেকে উঠে গেছি, তাই হঠাৎ অম্লমনস্থ হয়ে..." বলতে বলতে পিচু হেঁটে চৌকাঠ ডিঙিয়ে একটে)ড়ে রাস্তায় এসে পড়লাম । fক সৰ্ব্বদেশে বিপদেষ্ট পড়েছিলাম। খুব বেঁচে গেছি। fক ভাগিা ওর চীৎকারটা কেউ শুনতে পায় নি । মেয়েটি আমাকে তার স্বামী ভেবেছিল । সে ধারণাষ্ট করতে পারে নি যে এমন সময় তার স্বামী ছাড়া আর কোন পুরুষমানুষ এ ঘরে ঢুকতে পারে! কাঞ্চনও হয়তো বারা শেষ করে অমনি কোন একটা সেলাইয়ের কাজ নিয়ে বসেছে--গেলেই বলবে, 'ষ্ঠা গী, এত ব্লাড হ’ল যে "...তাড়াতাড়ি পা ফেলতে লাগলাম । নূতন জায়গায় একশ কাঞ্চনের নানা অল্পবিধা হচ্ছে ৰণসা-বদল নিশ্চয়ই। এক মাঙ্গুয সে,—জাজ আমার উচিত ছিল শীগগির শীগগির ফিরে ঘর-গুছোনর কাজে তাকে সাহায্য করা । সিড়ি দিয়ে উপরে উঠছি, বাড়ীওয়ালা হেঁকে বললে, ‘কে ? বললাম, ‘আমি রাজেন’ । "ও, রাজেন বাৰু ? উপরে উঠে গেলাম। দেখি, কাঞ্চন তখনও রাখছে। জুতোর শব্দ পেয়ে বললে, ‘ষ্ট্যাগ, ক'টা বেড়েছে ? ‘সাড়ে श्राद्रैठे! g "এত রাত হয়ে গেছে ! ঘরদোর ধুয়ে মুছে পরিষ্কার ক’রে সক্তিয়ে-গুচিয়ে রাখতে রাখতে বড় দেরি হয়ে, গেল ' উঠে এসে বললে, ‘খিদে পেয়েছে খুব ? আমার উত্তরের অপেক্ষ না ক’রেই বললে, ‘পাবে না, সেই কোন সকালে দুটে কোলভাত মুখে দিয়ে গেছ । তাড়াতাড়ি গিয়ে তরকারি নাড়তে নাড়তে বললে, 'মাণ্ড, হাড়মুখ ধুমে নাও, আমার ততক্ষণে হয়ে যাবে ।" সডিা, কাঞ্চন সমস্ত ঘরদের পরিষ্কার ক'রে সাজিয়ে ফেলেছে, যেখানে যেটি মানায় । মনে হচ্ছে, এরা ম্বেন ঐখানেই বহুদিন ধরে আছে । নুতন জায়গা ব'লে একটুও বাধে-বাধে ঠেকছে মা । মেয়েদের রুচি আছে, এরা জানে কেমন ক’রে তাদের ছোট পৃথিবীকে গড়ে তুলতে হয়। রাত্রে গুয়ে গল্প করতে করতে এক সময় জিগোস করলাম, ‘কাঞ্চন, পুট্রর কথা তোমার মনে পড়ছে ? কাঞ্চম জবাব দিলে, "ভাড়াটে আমরা, মায়া ক'রে লাভ কি বল ন-আঞ্জ আছি কাল নেই ?