পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৰ্ম্মার বনে-জঙ্গলে শ্ৰীসুষম বিদ ফে পাfর মাসের শেষাশেষি যেদিন আমাদের ব্রহ্মযাত্রার সময় আসন্ন হ'ল, সেদিন চোগের জল সম্বরণ করা দুঃসাধ্য fবপংসঙ্কল পথের ভাবনায় নয়, গুইকোণের যদি বেঙ্গু- প্রভূতি বৰ্ম্মার বড় বড় শহরে टt४ ॐ),ं শিশুদেৰ জয় । যাবার অভিলাষ থাকত তবে আমরা তাদের সঙ্গে নিতাম, কিন্তু বস্থার বনে-জঙ্গলে আমাদের ঘুরতে হবে অনেক দিন ; তাঙ্গ তাদের নিতে সাংস করলাম মা । বিদায় নিয়ে জাহাঞ্জে উঠলাম । সবার কাচে, ST ? -: থি:ে প্রাচীরঘেরা নগরীর সীমাণ ৬ধুে ধীরে ধীরে আমাদের জাহাজ মাঠের কোল বেয়ে بيع - مكة ) "همعة গঙ্গার সঙ্গীণ বুক থেকে উদারত র bলেটে । আছি bোথের সামনে থেকে শুiামল বনরাঞ্জি মোহা- দিকে এগিয়ে আমরা ড়েকের উপৰ ব’সে ধৰণী ধীরে ধীরে অস্থষ্ঠিত হচ্ছে ... আমাদের জাহাজট ছিল প্যাসেঞ্জার বোট, তিন দিনে রেসুন পৌছায়। . সেদিন ভোরের আলোর সঙ্গে সঙ্গে আমরা রেসুলের বন্দরে প্রবেশ করলাম। জাহাজ থেকে দেখা যাচ্ছিল তীরের পরে স্বন্দর শহর-লোকজন, বাড়ীঘর এবং প্যাগোডায় মিশে এক অপূৰ্ব্ব দৃপ্ত,—আর মলে দেখা যাচ্ছিল, বৰ্ম্মীদের শাম্পান, অসংখ্য ষ্টীমার এবং জাহাজ। রেঙ্গুনের যেটুকু আভাস পেলাম তাতে শহরট। দেখবার প্রলোভন আরও বেড়ে যায় ৷ বন্দরে পৌছাতেই এল পুলিস, ডাক্তার। জিনিষপত্র পরীক্ষাও শেষ হ’ল। জাহাজ থেকে নেমে এসে দেখি আমাদের বন্ধু ডাঃ রায় মোটর নিয়ে অপেক্ষা করছেন। পূর্বেই বলেছি, বৰ্ম্মার গভীর জঙ্গলের মধ্যে যাব ব’লেই আমরা এবার বেরিয়েছি। শহরে তাই বেশী দিন থাকতে পারলাম না । এই অল্পদিন থাকার জন্তেই বোধ হয় রেসুনকে আমার আরও ভাল লেগেছিল। প্রথম দর্শনেই রেঙ্গনের সৌন্মধ্যে মুগ্ধ হয়েছিলাম। স্বন্দর সবুজ গাছে ভরা শহর, বিচিত্র তার হৰ্ম্ম্যরাজি । কোথাও নারিকেলকুল, কোথাও সারি সারি স্থপারিগাছ, চোখের সামনে একটা ছবি একে যাচ্ছে । আমরা এখানে থাকতেই জঙ্গলের পথে রাত্রিযাপনের বাংলে একটা প্রদর্শনী হয়। তাতে ম্যাণ্ডালে, মেমিও প্রভৃতি নানা শহর থেকে প্রদশিত ব্ৰহ্মদেশের বিচিত্র শিল্পের নমুনা আমরা দেখতে পেয়েছিলাম। বঁাশ দিয়ে অনেক মুন্দর স্বন্দর ঞ্জিনিষ এর প্রস্তুত করে । রেসুন শহরে আরও ভাল লেগেছিল সেখানকার বাঙালীসম্প্রদায়কে। এখানে দু-দিনেই তারা আমাদের এমখণআপনাম ক’রে নিয়েছিলেন যে ভুলেই গিহেল অন্তর আমরা এখানে প্রবাসী । পৰশ ত্রি আমব মেটাকাট বুদ্ধি পায়, সেজতে র দিন ভোরের বেলায় সেই ভয়াবহ এক দিন মুনলাইট লাম ।