পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভাদ্র অলখ-ৰোগরণ taళథా ४श्भर्खौ यजिण, “न, श्राभि किहू ग्रैिक करव्र ८कणिनि । কোনদিন ঠিক করে ফেলব কি না তাও জানি না।” মহেঞ্জ ৰলিল, “তবে আমি মনে একটু ক্ষীণ আশা রাখতে পারি না কি ?” হৈমন্ত্ৰী বলিল, “একবার ত ওসব কথা হয়ে গিয়েছে মহেন্দ্র দা । আমার অনেক কাজ রয়েছে, আমি এখন নীচে যাই । আবার কেন মিখ্যা কথা কাটাকাটি করে আপনাকে রাগীব ?” মহেন্দ্র বলিল, “ন, তুমি এখন নীচে যাবে না। তোমাকে কয়েকটা কথা শুনে যেতেই হবে। তুমি আমার কথার জবাব দেবে না জানি, তবু আর একবার বলছি যদি আমার উপর বিন্দুমাত্র করুণাও তোমার হয়ে থাকে আমি চলে যাবার আগে আমায়ু সেটা জানতে দিও। আর এক মাসের মধ্যেই আমি দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছি। তার ভিতর তোমার সঙ্গে দুই একদিনের বেশী বোধ হয় দেখাই হবে না । আমার দূরদৃষ্ট তার ভিতর প্রসন্ন হবে এমন আশা করি না। কিন্তু জেনে যতদিন তুমি নিতান্তই ন পর হয়ে ঘাচ্ছ তত দিন যেখানেই থাকি না কেন তোমার আশা আমি ছেড়ে দেব না।” হৈমন্তী বলিল, “আপনাকে কোনও কাজে কি চিন্তায় বাধা দেবার অধিকার ত আমার নেই, আমি আর কি বলব ? আমি নিজেকে এমন মূল্যবান মনে করি না, ধার জঙ্ক মিথ্যা আশায় আপনার মত মাচুষের এত দীর্ঘকাল নষ্ট করা উচিত। আপনি বিদ্যালাভের আশায় বিদেশে যাচ্ছেন, বিষ্ঠ আপনার মনের এ-সব ক্ষোভ জুলিয়ে দিক, এই প্রার্থনা করি।” মহেক্স বলিল, “তোমার গুড়, উইশেলের জঙ্ক অনেক ধষ্ঠবাদ । তবে আমার মনের ক্ষোভ আমার জিনিষ, আমি জুলি না-ভূলি সে আমার ভাবনা। সে-বিষয়ে তোমার কোন সাহায্য আমি চাইছি না। একটা কথা তোমায় বলে রাখি, যদি ইচ্ছা হয় আমার এই অনুরোধটুকু রক্ষা কয়ো । আমি ত শীগগিরই চলে যাব, আমি চলে ধাবার আগে কি পরে যদি তুমি নিজের সম্বন্ধে পাকা বন্দোবস্ত কিছু করে ফেল আমাকে দয়া করে জানিও। যত দিন তোমার কাছ থেকে খবর না পাব তোমার সম্বন্ধে श्ब्रां★| उषांभांबू भन ¢थएक मुtिद नाँ " टेश्वडौ किडूचन छक झ्झेब्र थांकिब्र दनिज, “दनि यांनवांब्र মত কিছু ঘটে তবে জানাব। কিন্তু কেন আপনি বিশেষ करब्र eहे निरक ८वीक मिtऋन ? चाभि ७कन किडूकांज পৃথিবীতে বাস করতে কি পারি না ?” মহেঞ্জ বলিল, “তুমি করতে পার, তবে তোমাকে একলা না থাকৃতে দেবার লোক ঢের আছে।” হৈমন্তী বলিল, “কে বলেছে আপনাকে এ-কথা ?” মহেন্দ্র বলিল, “কে আবার বলবে ? আমি কি চোখে দেখতে পাই না ? তপন নিখিল সকলেরই মনে ওই এক চিন্তা । আমি চলে গেলে ওদের পথ পরিষ্কার হবে ।” হৈমন্তীর বুকের ভিতর দুরু দুরু করিয়৷ কঁাপিয়া উঠিল । সে আপনাকে সামলাইয়া লইয়া শুধু বলিল, “আপনার মাথায় এতও আসে ।" মহেন্দ্র হৈমন্তীর আরও নিকটে সরিয়া আসিয়া বলিল, “না এসে উপায় কি হৈমন্ত্ৰী ? তুমি ছাড়া আমার যে দ্বিতীয় চিন্তু নেই । তোমাকে আমার চোখের উপর থেকে কে হরণ ক’রে নিয়ে যাবে তার খোজ আমি করব না ত কে করবে ?” হৈমন্তী চুপ করিয়া দাড়াইয়া রহিল। মহেন্দ্র তাহার স্কুইট হাত আপনার দুই মুঠার ভিতর চাপিয়া ধরিয়া বলিল, "হৈমন্তী, যদি মানুষের একাগ্রতার কি সাধনার কোনও মূল্য থাকে, তবে তোমাকে আমি আমার করে পাবই, তুমি ষভই কেন মুখ ফিরিয়ে সরে যাও না। আমি দূরে চলে যাচ্ছি, কিন্তু আমার সমস্ত মন এইখানে তোমাকে ধির পড়ে থাকবে, তুমি অনুভব করবে, তুমি ভুলে যেতে পারবে না ।” হৈমন্তীর ছুইখানা হাত মহেঞ্জর হাতের ভিতর ঘামিয় ও কাপিয়ু উঠিল । সে ধীরে ধীরে হাত ছুইখান ছাড়াইয়৷ লহল । \లిe উংসব-সমারোহ শেষ হইয়া গিয়াছে। মিলি সুরেশ তাহাজের ক্ষুদ্র গৃহে নূতন সংসার পাতিয়াছে। তাহারা এখনও ঘর-সংসার গুছাইয়া উঠিতে পারে নাই। কিন্তু ইতিমধ্যেই একটা কৰ্ত্তয্যের দায়ে তাহাদের একটু ব্যস্ত