পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৪৬

আশ্রিল ধিবিধ প্রসঙ্গ—“প্রবাসী সম্মেলনী’ ও ‘মধ্যভারতী” b-> ১৯৩৬-৩৭ সালে সমিতির ব্যয় হইয়াছিল ৬৪৮৯৯ টাকা ।•/৭২ পাই। সমিতি সরকারী সাহাধ্য, ডিষ্ট্রাক্ট বোর্ড ও মিউনিসিপ্যালিটির সাহায্য, সাঁসেক্স ফও হইতে সাহায্য, এবং ন্যাশাল ফও হইতে সাহাধ্য পাইয়া থাকেন। আলোচা বৎসরের ছাত্রছাত্রীদের নিকট হইতে বেতন বাবদে পাওয়া fগয়াছিল ১৭৬০৯:০/৩। এই প্রকার নানা আয় ভিন্ন সমিতি তাহার কার্য্যক্ষেত্র গ্রামগুলি হইতে সংগ্ৰহ করিয়াছিলেন ১২৯০৩৩/৪ শহর হইতে চাদ আদায় হুইয়াfছল ৩৮৬১is । অপেক্ষাকৃত দরিদ্র গ্রামবাণীরা যে এই প্রকারে প্রায় তের হাজার টাকা দিয়া শিক্ষাসম্বন্ধে আপনাদের আগ্রহ দেখাইয়াছেন, ইহা খুব উৎসাহজনক। সমিতির মোট ৬৪৮৯ টাকা ব্যয়ের মধ্যে ৫৮৭৭৭ টাকা বিদ্যালয়গুলিকে সাহায্য দিতে ব্যয়িত হুইয়াছিল। অফিস থরচ, ইন্সপেক্টরদিগের ভাত প্রভৃতির জঙ্ক কেবল ৬৪৮৮ টাকা ব্যয় হুইগছিল । ইহা সমিতির মিতব্যয়িতার স্পষ্ট প্রমাণ। সত্ব নৃপেন্দ্রনাথ সরকার এই সমিতির সভাপতি, এবং ধনঞ্জামদাস বিড়লা, সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় (অবসরপ্রাপ্ত সিবিলিয়ান ), অবিনাশচঞ্জ সেন, ও রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় সহকারী সভাপতি, হীরকুমার লাহিড়ী সম্পাদক, সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী কোষাধ্যক্ষ, এবং হরিনারায়ণ সেন যুগ্ম-সম্পাদক। কাৰ্য্যনিৰ্বাহক কমিটিতে অনেক মহিলা ও ভদ্রলোক আছেন। পুরুষদের মধ্যে দু-জন মুসলমান। হিন্দুছাত্রझोजैौद्र! "ऐ:भ" e *निभृ"****ग्नि ऐs°द्र थांछिद्र श्रक्ष*ाँउ । নমখুন্দ্রদের সংখ্যাই বেণী—৪৯৭১টি ছাত্র, ২৪১৫টি ছাত্রী ঐ জtাতর। মুসলমান ছাত্র ২২১২ জন, ছাত্রী ৪৪৭ জন । খ্ৰীষ্টিয়ান ছাত্রছাত্রীও মোট ১৬ জন আছে। সকল জাতির ও ধর্থের ছাত্রছাত্রীদেরই বিদ্যালয়গুলিতে পড়িবার সমান অধিকার। ১৯৩৩-৩৪ সালে সমিতির বিদ্যালয়গুলির সংখ্যা ৪৪৪ এবং ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ১৮২৬৯ ছিল । পর বৎসর যদিও বিদ্যালয়ের সংখ্যা কমিম্বা ৪৩১ হয়, তথাপি छ्tशशंdौग्न मरशTा वांज्रिप्रा st-१8१ श्ध्रtfश्ज ।। ७iशग्न পর বিদ্যালয়ের সংখ্যা ও ছাত্রছাত্রীর সংথ্যা কমিয়া গিয়াছে । DDDB BBB BBB BBS BBB LSBBB KBBB LLL00 ছুটি—ব্যবসাবাণিজ্যের মৰ্ম্মী, এবং সমিতির কয়েক জুন উৎসাহী পৃষ্ঠপোষক ও কীর-বিশেষতঃ রায়সাহেব রাজমোহন দাস, সত্ব রাজেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় ও ডাক্তার প্রাণকৃষ্ণ আচার্ধ্যের-মৃত্যু ৷ ইষ্টাদের অভাব এখনও কেই পূর্ণ করিতে পারেন নাই। কিন্তু অম্বি হ্রাসের এই সকল কারণে আয়ু অনেক হাজার টাকা কমি যাওয়া সত্বেও কর্মীরা সমান উৎসাহে কাজ চালাইতেছেন। বিদ্যালয়গুলিই সমিতির একমাত্র কার্যা নহে। ইহার कtग्रणी लाहेtअत्रैौ व्qitझ, प्रJ|छिक ल$tनद्र नृशंtशा यां"|রক্ষ, সামাজিক কুপ্রথা উন্মুলন প্রভৃতি সম্বন্ধে বক্তৃতা দিবার বম্বোবস্ত আছে, এবং বয়স্কাউটের দল আছে। সমিতির ১৯৩৬-৩৭ সালের সচিত্র ইংরেজী রিপোর্ট হইতে অক্ষাগু অনেক বৃত্তান্ত জানা যায়। উহা সমিতির আফিস ২১•-১ নং বর্ণওয়ালিস টুটে যুগ্মসম্পাদক ঐযুক্ত হরিনারায়ণ সেনের নিকট পাওয়া যায় । “প্রবাসী সম্মেলনী” ও “মধ্যভারতী” “প্রধাণী সম্মেলনী" "প্রবাসী বঙ্গ-লাহিত্য সম্মেলনের সাংবাদিক মাসিক পত্রিকা’ । ইহায় প্রখম বৎসরের ১৯টি সংখ্যা বাহির হইয়াছে। শেষ ষে সংখ্যাটি পাইয়াছি তাহার স্তারিখ আছে ১লা এপ্রিল, ১৯৩৭, এবং মলাটের উপরে ছাপা আছে "প্রথম বধ,-চৈত্র " এই কাগজটিতে প্রবাসী বtঞ্জালীদের জীবনচরিত প্রভূতি যাহা বাহির হয়, তাহা আমরা আগ্রহের সহিত পড়ি। ইহা নিয়মিতরূপে প্রকাশিত হইলে এবং স্থলেখক প্রবাসী বাঙালীয়া ইহাঙে লিখিলে, ইহা স্থায়ী হইবে। প্রবাসী বাঙালীদের মধ্যে এমন লোক অনেক আছেন, র্যাহারা বাংলা লিপিতে বেশ ভাঙ্গ পারেন, এবং পত্রিকাটির সামান্য ট্যাও দিতে পারেন। প্রবাসী বাঙালীদের আর একটি বাংলা কাগজ আমরা মধাভারতের রায়পুর হইতে পাইয়াছি। ইহার নাম “भभाङाद्रप्टौ” । ईश भांभिक *णिका । देंशंद्र भरु}ि সংখ্যা পাইখাছি । তাহার ভিতরের পৃষ্ঠাগুলির মাখায় ছাপ আছে, ১ম বর্ষ—৫ম সংখ্য, আবাঢ়—১৩৪৪, কিন্তু श्वशीरपैंग्र ऐ8५द्र श्रांtछ sध दई-५भ गर्शr, wiषां ७ শ্রাবণ-১৩৪৪ । সম্পাদক মহাশয় কাগজটির প্রকাশে বিলম্বের হেতু দেখাইৰাছেন। ভবিষ্যতে অনিষ্কম ও বিলম্ব