পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/২৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ]] জাপানের সুকুমার শিল্প ৪৫৭ জাপানে বৌদ্ধধৰ্ম্ম প্ৰবৰ্ত্তনের সঙ্গে-সঙ্গে সমগ্ৰ জাতির মধ্যে জাপানের সুকুমার শিপ একটা জাগরণের সাক্ষা পড়ে গেল। সেই সময় থেকে প্ৰাচ্য ভূখণ্ডকে পৰ্য্যটকের প্রায়ই ধ্যাননিয়ত ও রংবাহারী ৪৯৪ খৃষ্টাব্দ পৰ্য্য জাপানী ইতিহাসে সা -সুইকো যুগ বলে’ বৰ্ণনা করে থাকেন। জাপানে রঙের বাহার যথেষ্ট নামে খ্যাত। ঐ যুগে দোষ্ণো ও হোজো নামে দুজন জাছে বটে ফি তার মধ্যে ধানীর চেয়েশিল্প সিকের কোরীয় চিত্ৰক জাপানে যান। এবং পূৰ্ব্বোচিকর পই পরিচু । কিছুকাল সচেতনভাবে মিকাদোর বাজো বিখ্যাত বেীমন্দির হোজির দেয়ালচিত্ৰ চনা করেন। বাল করলে এটা বেশ স্পষ্ট বোঝা যায় যে শিল্পই জাপানের হিঙাশিলামা যুগে (৩০ – ১৫৭৪) সুং এবং নিয়োজবংশের প্ৰাণ । জাপানীয় ওঠাবসায় চলাফেরায় পোশাকে-পরিচ্ছদে সময়ে-প্ৰচলিত চীনা চিাণপ্ৰণালী জাপানী শিল্পের ওপর এৰা গৃহের মদো তার প্রতিদিনের জীবনযাত্ৰায় এমন প্ৰভাব বিস্তার করতে আরম্ভ করে । একর জাপানী এটি শোভন ও সুকুমার শ্ৰী বৰ্তমােন মনে হয় যেন দেশটি শিল্পী কতকটা পাশ্চাত্য শিল্পের জাপান্বিতও বটে। একখানি রচিত আলেখা ! জাপানী শিল্পীরা মাত্ৰ চল্লিশ বছর আগে পাশ্চাত্য শিল্পের সহিত পৰিচালাধন করে । শোনা যায় পাশ্চাত্য চিহের মধ্যে মেলি ও বিষ্ট ছবিই জাপানী শিল্পী মনে প্ৰণৱ প্ৰথম ছাপ, রাখে। আধুনিক ইতিহাস । রাজশক্তির পুনঃপ্রতিষ্ঠার পর জাপানের সামাজিক জীবনে একটা মস্ত ভাঙাগড়া ওলটপালট আরম্ভ হল। বাকুসেন সূচিা আতি । এই গণ্ডগোলের মধ্যে, কিছুকালের শ-জাপান যুদ্ধে জয়লাভের পর দাপান সংসা একদিন জন্যে জীপানী চিত্ৰকলাও চাপা পড়ে গেল। নবাগত বিশ্বের বিদায়িত চোখের সামনে আত্মপ্ৰকাশ করলে । পাশ্চাত্য সভ্যতাৱ আলোয় লোকেয় চোখ কলসে গেল, বিদায় তাকে অবহেলা, বা অস্বীকার করতে পারলে কিছু রোপের আমদানী তাই তুৱা সাতহে গ্ৰহণ না। মারি আর রণক্ষেত্ৰে লক্ষ লক্ষ জাপানীৱ অঙ্কনা করবার জন্তে ব্যস্ত হয়ে উঠলো, ভালোঙ্গ বিচার কৰরি এবং বঙ্গমুখ কামানের নিৰ্যোধ মাৰাক-কামে জাপানীর ক্ষমতা লোপ পেলে । পশ্চিমের হলেই ভালো, পূৰ্ব্বে অস্তিত্ব ঘোষণা করলে। কিন্তু আর-এক ক্ষেত্ৰে জাপানী হলেই খেলো ; প্ৰাণ সৰাৱ মনে ভাবই এই রকম । যুগ ধরে নীরব সাধনায় যে কমনীয় শিমের প্রতিষ্ঠা বাংলা দেশেও এমনি এক যুগ এসেছিল, তখন দীন করেছে তার অস্তিত্ব আগ্নেয়ারে মুখে ঘোষণা করা না বাঙালী গোমাংস ও মদ খাওয়াই সত্যতায় চরম বলে’ হলেও এ নিশ্চয় যে তার বজ্যোতি অনন্তকাল মাহরে ধরে নিয়েছিল ! জিকে আনন্দ-সম্বারা নিম করে রাখবে। জাপানী শিল্পের তখন মহা হছিল। জাপানী গুস্তাদ জাপানের শিল্পসাধনার উদ্বোধন সুদূর অতীতে । এশিক্ষা চিত্রকরদের ও কেউ পোছে না। কোনোপ্রকারে খেছে তখন জগতের সভ্যতার ভাণ্ডারী। ইতিহাসে দেখতে পাই দেয়ে বেঁচে থাকাই তাদের পক্ষে দায় হয়ে উঠলো। উদা সেই যুগে ভাৱতবৰ্ষ, চীন ও কোবিআর শিল্পের প্ৰভাব হরণস্বৰূপ কানো হোগাই নাম কয়া যেতে পায়ে (মৃত্যু জাপানী শিল্পকে যথেষ্ট নাড়া দিয়েছিল । ৫৫২ খৃষ্টাব্দে ১৮৮৮)। আধুনিক জাপানের এই এক শ্ৰেষ্ঠ চিত্ৰক