পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৭

* مہ:.......... ۔۔۔ s:-e--" " প্রব8n--বেশাখ, ১৩৩৪ [ ૨૧ક שאול 93, Upper Circular Road. পাঠাই। তাহা হইতে বুঝিবেন কিরূপ অ Ceta “লক্ষ্মীর পরীক্ষা’র মতন কোন লেখা হইতে - - 11th April. আপনি যখন কলিকাত আসেন, তখন কি ঋবিবরেষু, অনেক দিন পর আপনি অধ্যাপক-মহাশয়কে পূত্র দিয়াছেন। তার চিঠির উত্তর তিনি নিজেই দিবেন। আপনার স্বাস্থ্য সম্বন্ধে কিছুই লিথেন নাই, আশা করি ভাল আছেন। আপনি যে আমাদের বোলপুরে চান না, সে-বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই। কারণ, আমাদের যাইতে লেখেন নাই। যাকৃ, আপনি অবসর মত আমাদের স্কুলের মেয়েদের জন্ত যদি কোনরূপ খেলা লিখিয়া দেন, তাহা মেয়েদের স্কুলের শিক্ষয়িত্রীদের সহিত দেখ। সম্বন্ধে কিছু বলিবেন ? বোলপুরে যে-সব বই স্ট্র কোথায় পাওয়া যায় ? আমাকে একটা সিলেবাস" দিতে পারেন কি ? সন্তোষকে যদি বলেন, f পঠাইয়া দিবে। আমি মেয়েদের স্কুলে আপন৷ পড়াইবার প্রণালী অনুসারে শিখাইতে চাই । আজ " আসি । \, হইলে উপকার হয়। আপনাকে ইংরেজী কয়েকখানা বই ཞེ་ས་སྟག་མ་ AŃmum সত্তর বৎসর & -ساسانی শ্ৰী বিপিনচন্দ্র পাল - ফেঁচুগঞ্জ—শ্ৰীহট গেলেন । প্রাচীনকাল হইতেই আমাদিগের দেশেও y বৎসর পূৰ্ব্বে বরিশালের অন্তর্গত কোটের \ মহকুমায় আঁর বাবা মুন্সেফি করিতেন। কয়েক - ੫: কোটের হাটের মহকুমা উঠিয়া গেলে সঙ্গে "বার কৰ্ম্ম যায়। এই অবসরেই বাড়ী আসিয়া নাই। আমার চুড়াকরণ করেন। এই সময়ে শ্ৰীহট্ট সহরের ৰাষ্ট্র গরে মহকুমার মুন্সেফের পদ খালি হয়। ৭চুড়াকরণের পরেই বাবা এই পদ লইয়া ফেঁচুগঞ্জে ੋ তাহার সঙ্গে যান নাই। গ্রামের বাড়ীতে s আমার লেখাপড়া হইবে না, জ্ঞার গ্রাম্যজীবনের র মাঝে পড়িয়া কি জানি আমি যদি গ্রাম্যচরিত্র , এই ভয়ে , বাবা আমাকে ফেঁচুগঞ্জে লইয়া গ্রাম অপেক্ষা সহরেই শিক্ষা ও শিষ্টাচারের প্রভাব অনেক বেশী ছিল। বৈষ্ণব সাধনে বারংবার গ্রাম্য ভাব ও গ্রাম্য ভাষা বর্জন করিতে উপদেশ দিয়াছেন । ফেচুগঞ্জ ঠিক সহর ছিল না। কিন্তু একেবারে গ্রামও ছিল না। এখানে একটা মুন্সেফি আদালত ছিল বলিয়া কতকগুলি আমূল নানা স্থান হইতে জুটিয়াছিলেন। কেহ বা ঢাকা কেহব ত্রিপুরা বা ময়মনসিংহ হইতে আসিয়াছিলেন । এইভাবেই নানা দিক্দেশের লোকসমাগমে সৰ্ব্বত্রই সহরের সভা - ৭. শিক্টাচারের একটা উদারতা জন্মিয় যায় । , | بى সৰ্ব্বত্র সহরগুলি সমসাময়িক সভ্যতা এবং : কেন্দ্র হইয় উঠে। গ্রাম্যজীবনের সঙ্কীর্ণতা ৩ গেচে । সহরে শুধরাইয়া যায়। এই সঙ্কীর্ণক বৰ্ব্বরতার ভয়েই