©e
- অবস্থিত। সমস্ত গ্রন্থ উপগ্রহের ম.টি সমতল যে যেমন ভাবে থাকিতে পারিত, কিন্তু এই সমতলগুলির মধ্যে পরস্পর কোণ (angle) বেশ ছোট। খুব মোটামুটি ভাবে বলা যায়, কক্ষাগুলি প্রায় এক সমতলেই অবস্থিত । পৌরজগতে এই বিরাট শৃঙ্খলা কোথা হইতে আসিল, ইহা গণিত ও জ্যোতিষ শাস্ত্রের একটি বিষম সমস্যা। এই সম্বন্ধে নানাপ্রকার মত প্রচলিত আছে ।
সৌরজগতের বাহিরে প্রকাও নক্ষত্র জগৎ । অন্ধকার রাত্রিতে আকাশের দিকে তাকাইলেই অসংখ্য তার আমাদের চোখে পড়ে। কোনটি বা বড় ও উজ্জল, আবার কোনটি বা ছোট ও ক্ষীণজ্যোতিঃ । পণ্ডিতের বহুপূৰ্ব্বেষ্ট গণনা দ্বারা সিদ্ধান্ত করিয়াছেন যে, ইহার প্রত্যেকটি আমাদের নিকট হইতে বহু দূরে। স্বর্ষের মত ইহারাও আলোক ও তাপ বিকিরণ করে । -সেইজন্য ইহাদের প্রত্যেকটিকেই এক-একটি স্বর্ঘ্য মনে করা যাইতে পারে। বস্তুত: সূর্ধ্যের সহিত ইহাদের সম্বন্ধ কত দূর ঘনিষ্ঠ, তাঙ্গ এই আলোচনা-প্রসঙ্গেই দেখা যাইবে। অনেকে মনে করেন, এইসব তারাব অধিকাংশই সৌরজগতের মত গ্ৰহ-উপগ্রহ-মেষ্টিত। কিন্তু এবিষয়ে সন্দেহ করিবার কিছু কারণ অাছে। চোখে দেখিয়া আমরা প্রত্যেকটি তারাকেই একটি স্বত্র স্ত্র জ্যোদি স্ক বলিয়। মনে করি। কিন্তু দূরবীক্ষণ-যন্ত্র দ্বারা দেখা যায় তাহাদের অনেকগুলিই দুষ্টটি তারার সমষ্টি । এই প্রকার তারাকে আমবণ যুগল-তারাম বলিব। ক্রমাগত পর্যবেক্ষণে বোঝা যায় যে, দুষ্টটি তারাই পরস্পরের চারিদিকে ঘুরিতেছে, অথবা দুই-ই তাঁহাদের ভাবকেন্দ্রকে প্রদক্ষিণ করিতেছে। এই প্রদক্ষিণের সময় দেখিয়া গতিবিজ্ঞানের সাহায্যে ইহাদের একটি অপরটি অপেক্ষ কত গুণ ভারী তাহা নির্ণয় করা সম্ভব ! কোন তাবার নিকট একটি মানুষকে যদি আমরা কল্পনা করি, তবে সে সে স্থান হইতে আমাদের স্বর্যাকেও একটি তারার মত দেখিবে। গ্রহগুলির মধ্যে বৃহস্পতিই সৰ্ব্বাপেক্ষ বড়, অন্যগুলি তাঙ্গর তুলনায় খুব ছোট। সেইজন্য তারার নিকট প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩৪ 1 * Doublè Star. ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড حمام-مم----حساسیساتساتسیحی مسی ص. হইতে স্বর্ঘ্য ও বুৎপতিকে একত্রে একটি দূরবর্তী যুগলতারার স্থায় দেখাইবে। কিন্তু তাহীদের একটির ওজন আরেকটির প্রায় হাজার গুণ। অথচ আমরা পৃথিবী इहरड राउ पृथग्न-डाब्र! cनशि८ड भाई उोशत्र ग*प्यरें ওজনে একটি আর একটির প্রায় সমান কিংবা কয়েকগুণ মাত্র বড়। সূৰ্য্য ও বৃহস্পতির মত এত বড় বৈষম্য আর কোথাও লক্ষিত হয় না। অতএব সৌরজগতের মত জগতের অস্তিত্বের প্রত্যক্ষ প্রমাণ আর কোথাও নায়ে স্থায় না। কিন্তু তাই বলিয়া এই প্রকার জগৎ নক্ষত্র জগতে একেবারে নাই, একথা এখনই যলিলে কিছু বাড়াবাড়ি নিশ্চয়ই হইবে । সৌরজগৎ ও নক্ষত্ৰজগতের মাঝখানে প্রকাণ্ড শূন্য । ইহার মধ্যে আমাদের আর কোন भाज़aख्रिी নাই। দূরবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে সাধারণতঃ দূরের জিনিষ বেশ স্পষ্ট ও বড় দেখা যায়। গ্রন্থগুলি চোখে দেখিতে তারার মত, কিন্তু দূরবীক্ষণ দিয়া দেখিলে বেশ বৰ্ত্ত লাকার মনে হয়। কিন্তু তারাগুলি সৌরজগৎ হইতে এত দূবে যে, দূরবীক্ষণে তাহদের একটুও বড় দেখায় না। সৌরজগৎ হইতে অল্প কয়েকটি তারার দূরত্ব ছাড়া, তারা সম্বন্ধীয় বিশেষত: তারাদেহের প্রায় সমস্ত রহস্যই গত শতাব্দীর শেষ পর্যাস্তুও আমাদের নিকট অজ্ঞাত ছিল । আলোক-বিশ্লেবণ-যন্ত্রের আবির্ভাব ও ব্যবহারের সঙ্গে সঙ্গে অনেক রহস্য আমরা এখন ভেদ করিতে পারিয়াছি । এই আলোক-বিশ্লেষণ-পদ্ধতি বর্তমান জ্যোতিষশাস্ত্রের মেরুদণ্ড । झेझीव्र সম্বন্ধে একটু বিশেষ আলোচনা এই স্থলে অপ্রাসঙ্গিক হইবে না। একটা স্বতরাং গত অৰ্দ্ধশতাব্দী হইতে বৈজ্ঞানিকদের মধ্যে এই মত প্রচলিত হইয়া আমিতেছে যে, আলোক একটি বৈদ্যুতিক-স্তরঙ্গ। জলের উপর তরঙ্গ আমরা চোখে দেখিতে পাই । স্থির জলের কোথা- একটু নাড়া পড়িলে তবঙ্গের স্বষ্টি হয় এবং এই তরঙ্গ চতুর্দিকে ছড়াইয় পড়ে। এই তরঙ্গের একটি বেগ * আছে। এক সেকেণ্ডে
- & Welocity,