১ম সংখ্যা ] বিশ্ব-স্থষ্টির রূপ $రి বঙুলের ব্যাস পৃথিবীর ব্যাস অপেক্ষা প্রায় ১•• গুণ বড় এবং তাহার আকৃতি পৃথিবীর এক লক্ষ গুণ। এই ভীমাকার সৌরদেহের অভ্যন্তরে কি হইতেছে সে-বিষয়ে আমাদের পরীক্ষা দ্বারা প্রমাণিত কোন জ্ঞান নাই। স্বর্ঘ্যের মূল অবয়বের বাহিরে প্রকাও একটা জলন্ত বায়ুমগুল অাছে, সেই বায়ু-মণ্ডলেই উপরোক্ত পদার্থগুলি বিদ্যমান এবং তাহারই খবর আমরা আলোক-বিশ্লেষণश्रृङ्ग छानिएज्र श्राप्नेि । আমাদের সুর্ধ্য যে আকাশের তারাগুলিরই জ্ঞাতি তাহা আমরা এখন স্পষ্ট বুঝিতে পারিব। তার হইতে যে-আলোক আসে তাহ বিশ্লেষণ-যন্ত্র দ্বারা পরীক্ষা করিলে কতকগুলি বিশ্লেষণ-রেখা পাওয়া যায়। তাহীদের সঙ্গে স্বর্ধ্যালোকের বিশ্লেষণ-রেখার নিকট-সম্বন্ধ আছে । নানা প্রকার পরীক্ষার ফল বিশদরূপে আলোচনা করিয়া মনে হয় যে, আকাশের তারাগুলিকে মোটামুটি ৬ শ্রেণীতে ভাগ করা যাইতে পারে, এবং এই শ্রেণীবিভাগের মূলে ক্রমবিকাশের ধারা বিদ্যমান। এই ছয়টি শ্রেণী জ্যোতিষীগণের নিকট যথাক্রমে বি (B), এ (A), এফ (F), জি (G), কে (K ), এম্ ( M ) * এই ছয়টি অক্ষর দ্বারা পরিচিত। বি শ্রেণীর তার প্রায়ই বেশ একটু উজ্জল ; রং শাদা বরং একটু নীলাভ। আলোক-বিশ্লেষণে পাওয়া যায় যে, ইহাদের মধ্যে হিলিয়াম নামক পদার্থ বেশী আছে; অতি অল্প পরিমাণে জলযানের বিশ্লেষণ-রেখাও দেখা যায়। কোন ধাতু আছে বলিয়া মনে হর না। তারাগুলি অতি উষ্ণ ; তাপমানও খুব বেশী, প্রায় ১৬••• ডিগ্রি। ওরায়ান ( B Orion) নামক তারা এই শ্রেণীর। এ শ্রেণীর তারায় হিলিয়াম প্রায় পাওয়া যায় না। দেখিতে শাম্বা ; প্রচুর পরিমাণে জলজান বর্তমান ; সামান্ত ধাতুর লেশও কখনও পাওয়া যায়—তাপমান গ্ৰায় দশ হাজার ডিগ্রি। এফ শ্রেণীর তারায় জলজান ও কেলসিয়াম্ বিদ্যমান , জলজানের রেখাগুলি ক্রমশঃ ক্ষীণ হইয়৷
- tथ१ cवांषक अरे इब्राँ अकब्र B, A, R, G, R, M-ईशरषत्र tकांन विभिहे यां५णां नांtबब्र थtब्रांजन बारे ॥ कां★१, नकण सिंछिब्र cशष्ण३ रेिखिब्र बाँडिग्न ठेवलांमिकत्रगं ७३ बक्रब्र कहाँहरक३ °ब्रिदर्श्वम न कब्रिब्र वारुहांइ कब्रेिब्र वांरकन ।
জালিতেছে ; কেলসিয়াম ও অন্তান্ত ধাতুর রেখা স্পষ্টতর ; তাপমান প্রায় ৭e e০ ডিগ্রি । এই উপরোক্ত তিন শ্রেণায় তারাই শাদা। জি শ্রেণীর তারা দেখিতে একটু হলদে । জলজানের রেখা অতীৰ ক্ষীণ ; ক্যালুসিয়ামের রেখা খুব প্রবল ; লৌহ, মেগনেসিয়াম, সোভিরাম প্রভৃতি ধাতুর রেখাও বিদ্যমান, এবং ইহাদের সংখ্যাও পূৰ্ব্বাপেক্ষা বদ্ধিষ্ণু। আমাদের স্থধ্য এই শ্রেণীর তারা । কে শ্রেণীর তারা গাঢ় হলদে ; জলজান একেবারে অস্তৰ্হিত ; বহু পরিমাণে ধাতুর রেখ বিদ্যমান ; তাপমান প্রায় ৪৫০• ডিগ্রি। দুইটি বিখ্যাত তার আর্কটরাশ (Arcturus ) এবং অ্যালভিবেরন (Aldebaran) এই শ্রেণীর অন্তভূক্ত। এম শ্রেণীর তারা দেখিতে লাল ; স্বর্ঘ্যে যে সব ধাতু আছে তাহার অনেকগুলি বিদ্যমান। ধৌগিক পদার্থ • জলিয়। যে আলো নির্গত হয় তাহার বিশ্লেষণ-রেখাগুলি একটু বিশেষ প্রকারের । তাহাতে অল্প কয়েকটি বিশ্লেষণ-রেখার পরিবর্তে রেখা-সমষ্টির স্বষ্টি হয়। ইহার এত কাছাকাছি যে, দেখিলে একটি মাত্র প্রশস্ত রেখা বলিয়া মনে হয়। এই রেখা-সমষ্টির আবির্ভাবে বোঝা স্বার যে, যৌগিক পদার্থ হইতে আলো বাহির হইতেছে। এম শ্রেণীর তারার আলোতে এইপ্রকার রেখা-সমষ্টি পাওয়া যায়। এই তারাগুলি নিশ্চয়ই অপেক্ষাকৃত শীতল। প্রথমোক্ত শ্রেণীগুলির তারা অতি উষ্ণ বলিয়া সমস্ত ধৌগিক পদার্থ ভাঙ্গিয়া মৌলিক পদার্থে পরিণত হইয়াছে। এম্ শ্রেণীর তারার তাপমান প্রায় ৩৫• • ডিগ্রি। এই ছয় শ্রেণীর তারা পরীক্ষা করিয়াই মোটামুটি একটা ক্রমবিকাশের কথা মনে হয়। তারাগুলি অত্যস্ত উষ্ণ। বি শ্রেণী হইতে জারম্ভ করিয়া ক্রমশঃ শীতল হইতে থাকে ; তাহার সঙ্গে সঙ্গে তাহাদের আলোকের ও রঙ্গের পরিবর্তন হয়। ক্রমে বেশী শীতল হইলে তারকাস্থিত মৌলিক পদার্থগুলি একত্রিত হইয়া যৌগিক পদার্থের হ? করে। পরে বোধ হয় সম্পূর্ণ শীতল হইয়া অন্ধকারে আচ্ছন্ন হইয়া থাকে। এই মতবাদ অনেক দিন পর্ষপ্ত প্রচলিত ছিল । সম্প্রতি দশ বৎসর যাবৎ রাসেল • & Compound