পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] পৃথিবী তাহার কক্ষের ঠিক বিপরীত দিকে পৌঁছিয়াছে। অর্থাৎ প্রায় এক কোটা ছিরাণী লক্ষ মাইল দূর হইতে দেখিলে তারার কতটুকু স্থান পরিবর্তন হয় তাহা নির্ণয় করা হয় । ইহার সাহায্যে স্বৰ্য্য হইতে তারার দূরত্ব অতি সহজে গণনা করা যায়। কিন্তু তারার দূরত্ব এত বেশী যে, এই ১ কোটি ৮৬ লক্ষ মাইল দূরে দুই স্থান হইতে দেখিলেও খুব অল্পসংখ্যক তারা ব্যতীত অন্ত কোন তারারই স্থান পরিবর্তন সামান্ত মাত্রও লক্ষ্য করা যায় না । এই প্রকারে অল্প সংখ্যক তারার যে-দুরত্ব নির্ণয় করা হইয়াছে তাহ দেখিয়াই বিস্মিত হইতে হয়। সেণ্টরি (Centawri) নামক তার স্বর্ষ্যের সর্বাপেক্ষা নিকট। কিন্তু তাহার আলো পৃথিবীতে পৌছিতে s বংলর ৩ মাস লাগে। আলো প্রতি সেকেণ্ডে ১৮৬,• • • মাইল যায়। তারার দূরত্ব মাইলে প্রকাশ করিলে এক রাশ শূন্ত ছাড়া কিছুই বোধগম্য হয় না। এইজন্য এখানে দূরত্বের মাপকাঠি অনেক বড় করিতে হইবে। অলোক এক বৎসরে যতদূর যায় তাহাকে আমরা এক ‘আলোকবর্ষ বলিব। সিরিয়াল (Sirius) নামক বৃহৎ তারাটির স্বজ্যোতি স্বর্ঘ্যের ২৬ গুণ এবং দূরত্ব প্রায় ৯ আলোকবর্ষ। মাত্র ৪টি তার সুর্ধ্য হইতে ১০ আলোকবর্ষের কম দুরে আছে । আর্কটরাস (Arcturus) স্বর্ঘ্য হইতে ৬° গুণ বেশী উজ্জল, দূরত্ব ৩• আলোকবর্ষ। রিগেল (Rigel) নামক তারা স্বর্ঘ্যের ଏଷ୍ଟ୍ରୀ উজ্জল এবং পৃথিবী হইতে ৫০• আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। কালপুরুষে যে নীল নক্ষত্রপুঞ্জ আছে তাহাদের দূরত্ব ৬০০ আলোকযর্ষ । স্থান মাপিয়া তারামগুলের দূরত্ব স্থির করার প্রয়াস পরিত্যাগ করিয়া কালের সাহায্যেই তাহ প্রকাশ করিতে আমরা বাধ্য হই। এই স্থলে স্থানের মাপ কালেতেই *ब्रि१उ श्ब्रारइ । चाॉडायन् कईक वांबिढ़उ ठांब्रांब्र দূরত্ব নির্ণয় প্রণালীর কথা পূর্বেই বলিয়াছি। এই প্রণালী পূৰ্ব্ব প্রণালী অপেক্ষ অনেক স্বম্বর। বহুদূরের তারার দূরত্ব ও অ্যাভাসের নিমাহলারে স্থির করা সম্ভব। न्ञङ् निहिब गएलहे थशं फेt*-७हे नक्ख-अश९ कङ १छ् । शंऊ श्रृंऊांकौ८ऊ ईशब्दब्रछ জ্যোতিৰ্ব্বি খালেদ 3 фе е е বিশ্ব-স্থষ্টির রূপ ٩وا\ নক্ষত্ৰজগৎকে তাহার নিয়মানুসারে মাপিয়া একটি ম্যাপ প্রস্তুত করিয়া গিয়াছেন। বলা বাহুল্য যে, তাহার প্রণালী নির্দেশ নহে ; কিন্তু ম্যাপটি ঠিকই আছে, এবং আধুনিক উন্নত প্রণালী অনুসারে প্রাপ্ত ম্যাপটি ঠিক তাহারই অনুরূপ। অন্ধকার রাত্রিতে আকাশের গায়ে অগণিত তারাশ্রেণীর একটি কটিবন্ধ দৃষ্ট হয়। তাহাতে কোন তার স্পষ্ট নির্দেশ করা সম্ভব নহে। কেবল একটি ঈষদুজ্জল রেখা আমরা দেখিতে পাই। দূরবীক্ষণের সাহায্যে বোঝা যায় যে, ইহা একটি তারাপুঞ্জ দ্বারা গঠিত। ইহাকে ছায়াপথ বলে। আমাদের স্বৰ্য্য ছায়াপথের নক্ষত্রপুঞ্জেরই একটি। সূৰ্য্য হইতে তারার দূরত্ব মাপিয়৷ যে-ম্যাপ তৈরী করা হইয়াছে তাহার আকৃতি একটি চেপ্ট ঘড়ির ন্যায়। দুইদিকে লম্ব। কিন্তু চওড়া কম । ছায়াপখের এই দুই পাশ্বেই আকাশের সকল তার পুস্ত্রীভূত হইয়াছে। তাহা অপেক্ষা উত্তর ও দক্ষিণে ছায়াপথের সমতলের বাহিরে তার ক্রমশঃই সংখ্যায় অল্প। একটি পয়লাকে চেপ্টা করিলে যে-রকম দেখায় ছায়াপথের আকৃতিও প্রায় সেইপ্রকার। স্বৰ্য্য তাহার প্রায় মধ্যস্থলে অবস্থিত। ছায়াপথের দৈর্ঘ্য প্রায় ৩০ •,০ • • আলোকবর্ষ এবং অস্তদিকে বিস্তার প্রায় আলোকবর্ষ । • ۰ d و۹ (ت কোন কোন জ্যোতিৰ্ব্বিদের

u、盔>

مُٹیک2

  • লক্ষত্ৰজগতের অঙ্কুচি।
  • RMR s-raba erinto SJ 1

বিশ্বাস ছায়াপথ এতবড় কখনও নয়, এমন-কি ইহার দশমাংশ হইতেও পারে। নক্ষত্র-জগৎ কত বড় ইহা इहे८ङ किहू थांबून रुग्न सांद्र ! ५हे दूश्९ अश्रदउद्र ब्रश्श এতদিন যে অন্ধকারে আবৃত ছিল, তাহাতে আশ্চৰ্য্য श्हेदांद्र किङ्घरे नारे। अक्र गथ्र्यू ब्रश्ष्ठ फेझयाप्लेन ८रु আরো বহুযুগ লাগিবে তাহারও সন্দেহ নাই। ५३ झांब्रांश्रृंc५ब्र नकङ ज*ांप्रूज़ शांश्रिब्र अश्न किडू আছে কি না, তাছা লইয়া পণ্ডিতদের মধ্যে এখনও কিছু কিছু মত বিরোধ আছে। স্পাইলে নেবিউলা (spiral