পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, দ্বিতীয়াংশ).djvu/২৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা । ] ---۰- مه- ص--معه احمد-مایع سهامعه محاص داده های -- ع

আবদ্ধ সীতা রামলক্ষণের কোন সম্বাদ না পাইয়। বতেছেন— · o নেী ধfরয়তা মুগন্ত, সত্ত্বেন রূপং মনুজেন্দ্রপুত্রেী । বিশস্তে মম কারণাৎ তে সিংহধঙ্গে দ্বাবিব বৈদ্যুতেন। স্ব, ২৮৯ । বৃগ কর্তৃক শীরামের জীবন বিপদাপন্ন হইবার আশঙ্ক নও সীতার মন হইতে যায় নাই, রাবণকে যতই ভৎসন ন না কেন ? সীতা একদিন ৰাক্ষসগণের জয়নাদ শুনিয়ালন, সে জন্যও র্তাঙ্গার মনে রামলক্ষ্মণের জীবনাশঙ্ক iয় হইয়াছিল অথবা তে নরবান্ত্রেী ভ্রান্তরে রামলগাণে । মন্নিমিত্তমনার্যোণ সমরেঙ্গদ্য নিপাতিতে ॥ ভৈরবে। হি মহান্নদেী রাক্ষসীনাং শ্রীতে ময় । বহুনমিহ হৃষ্টানং তথা বিক্রোশ তঃ প্রিয়ম ৷ ল, ৯ ১৪৯ । ংহনাদ শুনিয়া আর্ম সীতার মনে যে আশঙ্কা হইল সেই শঙ্কায় মাইকেলী সীতা যদি পতির মঙ্গলকামনায় দেবতাদের কিয়া থাকেন তবে একটা কি মহাপরাধ হইয়া গেল ? বে সিন্নিমানার কথাটা বিচাৰ্য্য বটে ! শিংশপা বৃক্ষের স্তরালে হনুমানকে দেখিয়া “এখানে কোপা হইতে বানর সিবে, আমি নিশ্চয় স্বপ্ন দেখিতেছি, স্বপ্নে বানর দেখা মঙ্গল” এষ্ট ভাবিয়া সীতাদেলী রামলক্ষ্মণ ও জনকাদির fল প্রার্থনা করিলেন– ' স্বপ্নে ময়ায়ং বিকৃতেlsদাদুষ্টঃ শাখ মৃগঃ শাস্ত্রসণৈনিষিদ্ধঃ। স্বস্তস্থ রামায় সলক্ষণায় তথা পিতুমে জনকস্ত রাঙ্গঃ স্ব, ৩২৯ । তেন্দ্র বাবু কি বলেন ? ঠাকুরদেবতাকে মানত করা কি ? কথাটা এই বাল্মীকি বা মাইকেল কেহই সীতাবীকে মানবত্ববিঙ্গীন কবেন নাই। মানলীয় দুৰ্ব্বলতা ছেই। মানব আদর্শে যতটা ভাবে কার্যাক্ষেত্রে অবস্থার গুণ্যে ততট রক্ষা করিতে পারে না। সীতা হনুমানেব স্তাব প্রত্যাখ্যান করিয়া একটা মস্ত উজ্জ্বল আদর্শ আমাগকে দেখাষ্টয়াছিলেন । কিন্তু পুলশোকপীড়িত রাবণের হার মূৰ্ত্তি দেখিয়া ভয় পাইয়া কঁদিলেন - তন্তমানের ক্ষ না যাইয়া কি অন্যায় কার্যাক্ট করিয়াছি-- হনুমতস্তু তদবাকাং ন কুতং ক্ষুদ্রয় ময় । যদ্যহং তস্ত পুণ্ঠেন তদায়ায়মনির্জিত। নাদৈব মনুশোচেয়ং ভর্তুরঙ্কগত সতী ॥ ল, ৯৩০২ ৷ ত তেজঃসম্পন্ন আর্যানারী, সীতাদেবীতে ক্ষত্ৰিয়রমণীর ভকত থাকিলেও তিনিও যে সময়ে সময়ে ভয় পাইতেন হা অস্বীকার করিলে চলিবে কেন ? রাবণাপহৃত সীতা সীতা । ۳۳ - ۰ - ۶۰۳-۰۶-۳ - ۰یمی -۰-۰۹ی - سیان) AASAASAASAASAASAASAASAASAAAS ه- میم می خمس، ۳۰۰ ه . ***م সতীত্ববলে বলবতী হইয় তাহকে ਾਂ -- ভৰুক্ষ" করিয়াছেন, তাই বলিয়া কি তিনি কঁদেন নাই – বৈদেহী রাবণাঙ্কগা । ভয়শোক-সমাবিষ্ট করুণং বিললাপ হ । আ, ৫৩,২৫ জটায়ু দর্শনে— সমাক্রন্দস্তুয়পর দুঃখোপহতয়া গির। আi, ৪৯.৩৭ জটায়ুর মৃত্যুদর্শনে— রারোদ সীতা জনকাত্মজী তদা। আl, ৫১৪৬ আর দৃষ্টান্তবাহুল্যের প্রয়োজন নাই। তারপর জিতেন্দ্র বাবু উল্লিখিত সীতার যুদ্ধবিষয়ক আনন্দ ও উৎসাহ ! আমরা মাইকেলী সীতাতেই একবার সীতাদেবীর যুদ্ধোন্তম দেখিয়াছি, আর্ষ রামায়ণে তো দেখি নাই। সীতা যে যুদ্ধের কথা বলিয়াছেন সে কেবল যুদ্ধ ছাড়া উদ্ধারের উপায় ছিল না। এমন কি হকুমানের সঙ্গে না যাওয়ার একটা কারণ ছিল, যে যখন রাক্ষসেরা দেখিবে, হনুমান সীতাকে লইয়া যাইতেছেন তখন তাহারা হনুমানের সঙ্গে যুদ্ধ করিবে, তাহা হইলে তো ভয় পাইয়া সীতাদেবী তাহার স্কন্ধ হইতে পড়িয়া যাইবেন।— যুধ্যমানন্ত রক্ষোভিস্ত তস্তৈঃ ক্রুরকর্মভিঃ। প্রপতেয়ং হি তে পুষ্ঠাৎ ভয়ার্তা কপিসত্তম । কু, ৩৭॥৫২ জিতেন্দ্র বাবুকে এখন জিজ্ঞাসা করি, ইহা যুদ্ধের নামে আনন্দ না উৎসাহ না মূৰ্চ্চা । সীতাদেবী যুদ্ধ দেখিয়াছিলেন বিরাধের সঙ্গে । আর্য রামায়ণ অনুসরণ করিয়া আমরা দেখিব সীতার যুদ্ধদৰ্শনে কেমন আনন্দ ও উৎসাহ ! বিরাধ রাম লক্ষ্মণকে সম্বোধন করিয়া কিঞ্চিৎ ভৎসনা করিয়াছিল, তাহাতেই— শ্রাতৃ। সগৰ্ব্বিতং বাক্যং সন্ত্রাস্ত জনকণযুজ । সীতা প্রবেপতে দ্বেগৎ প্রবাতে কদলী যথা ॥ আ, ২১৫ ইহা যুদ্ধদৰ্শনে আনন্দই বটে । তবে এইখানেই শেষ নয়, যখন বিরাধ সীতাকে ছাড়িয়া রামলক্ষ্মণকে লষ্টয়া জঙ্গলাভিমুখে যাইতে লাগিল, তখন সীতাদেবী ঠিক বঙ্গকুললক্ষ্মীরই মত কঁদিয়া ফেলিলেন—“ওগো, তোমরা আমাকে ফেলে কোথায় চল্পে গো, আমাকে যে এখুনি বাঘ ভালুকে খেয়ে ফেলবে ; ওগো রাক্ষস, তোমার ছটা পায়ে পড়ি, ওঁদের ছেড়ে দিয়ে আমাকে ধরে নিয়ে যাও”।— - - মাং বুক ভক্ষয়িষাস্তি শাৰ্দ্দ লপিনস্তথা। মাং হরোৎস্যজা কাকুৎস্থে নমস্তে রাক্ষসোত্তম। আ, ৪৩