পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, দ্বিতীয়াংশ).djvu/৪২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২শ সংখ্যা i] - ஸ் তাহা পাঠ করিবার পূৰ্ব্বে, এতবড় মস্জেদের একটিমাত্র তাৎপৰ্য্য হৃদয়ঙ্গম হয় না। किखु यथन ठे সন্মুখীন হইয়া দেখিতে পাওয়া যায়,—বড় বড় অক্ষরে লিখিত রহিয়াছে,—“হে বিশ্বাসী ! মুস্তক অবনত কর—পতিত হও—আরাধনা কর,”—তখন মনে হয়, প্রবেশকালে উপুড়কের মন অবনত করিবার জন্তই প্রবেশদ্বার এরূপ ক্ষুদ্রায়তন গ্রহণ করিয়া থাকিবে। তাহাতে রচনা কৌশলও সার্থক হইয়া রহিয়াছে। অভ্যন্তরে কোন স্বপ্নালোক কুহক বিস্তার করিয়া রাথিয়াছে, বহির হইতে তাহার কিছুমাত্র দৃষ্টিপথে পতিত হয় না। প্রবেশ করিবামাত্র বাহিরের সহিত ভিতরের পার্থক্য সহসা আত্মপ্রকাশ করিয়া, অজ্ঞাতসারে দর্শকচিত্ত অভিভূত করিয়া দেয় ! এই সকল কারণে, আদিনাকে ইষ্টকপ্রস্তরের ভগ্নস্ত, বলিয়া বর্ণনা করিলে, তাহার অবমাননা করা হয়। আদিনা একখানি সুলিখিত মহাকাব্য । শ্ৰীঅক্ষয়কুমার মৈত্রেয়। পিপীলিকা। জীবজগতে মানুষ অবশু সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ। মানুষের সহিত বাদরের আকৃতিগত গোঁসাদৃশু যে অন্ত সমুদায় জীব অপেক্ষা অধিক সে বিষয়ে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নাই। বুদ্ধিও যে বাদরের না আছে তাহা নহে, তথাপি সমাজগঠন-ক্ষমতা, বাসগৃহনিৰ্ম্মাণকৌশল, খাদ্য-সঞ্চয়, পশু-পালন ও দাস-রক্ষা প্রভৃতি বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য করিলে পিপীলিকাদিগকে অপেক্ষাকৃত বুদ্ধিমান ও উন্নত জীব বলিয়া মনে হয়। সুতরাং জীবজগতে উদ্বারা মানুষের নীচেই স্থান পাইবার যোগ্য। উহারা তিন প্রধান জাতিতে (families) বিভক্ত – ডেয়ে, মুড়মুড়ে বা ধাওয়া, এবং কাঠপিপড়ে বা মেঝেল। ডেয়েদের দাড়া খুব বড় ও ধারাল, কিন্তু হুল দেখা যায় না ; কাঠপিপড়ের বড় বিষাক্ত ধাওয়াদের দাড় বড় নহে এবং হলও নাই। [**ीलेिकां । ASAeAeAeSAeSAASAASAAAS"ها" ه همه مهمتیمیه - ۰ متر سید محمدمه دهم. همه

  • বোলপুর শান্তিনিকেতন ব্রহ্মচৰ্যাশ্রমের অধ্যাপক-সমিতিতে পঠিত প্রবন্ধের একাংশ ।

૧૨: .~~.". "..."""~~.".?......". পিপীলিকাদের সকলের আকার একরূপ নহে; কেৰু, খুব বড়, কেহ আবার বামন অবতার। প্রাচীন পাশ্চাত্য সাহিত্যে পিপীলিকাসম্বন্ধে অনেক , কৌতুকজনক বিষয় লিখিত আছে। প্লীনী বলেন যে । উত্তরভারতে এক প্রকার পিপীলিকা ছিল; উহারা মৃত্তিকার ভিতর হইতে সোনা খুড়িয়া বাহির করিত এবং বাসার. মধ্যে সঞ্চয় করিয়া রাথিত। দেশের লোকের গ্রীষ্মকালে বাসা খুঁড়িয়া সঞ্চিত সুবর্ণ সংগ্ৰহ করিত। পিপীলিকার অনেকে শীতকালের জন্য খাদ্য সঞ্চয় করিয়া রাখে বটে কিন্তু স্বর্ণ সঞ্চয় করুিয়া থাকে এরূপ ত কখন শুনি নাই ; দেখাত দূরের কথা । - পিপীলিকাদের মধ্যে বৃত্তিভেদ দেখা যায়-কেহ কৃষিজীবী, কেহ বা শিকারী, কোন কোন জাতি “পগু”-পালন - করিয়া থাকে, আবার কেহ কেহ “দাস” পোষে । ইহার সকলেই অল্পাধিক পরিমাণে মাংসাশী ; অনেক সময় মৃত-> কীট পতঙ্গ বহিয়া বাসায় সঞ্চয় করিতে দেখা যায় । কৃষিজীবী পিপীলিকার বীজ (ant rice) সঞ্চয় করিয়া রাখে ; উহা হইতে নূতন উদ্ভিদ উৎপন্ন হয়। উত্তর আমেরিকার একপ্রকার পিপীলিকা দেখিতে পাওয়া যায়। উহারা মাটির নীচে গৰ্ত্ত করিয়া বাস করে। উহাদের গর্তের মুখের চারি পাশ্বে অনেক দূর এমন কি আট দশ ইঞ্চ পরিমিত স্থান পরিস্কার করিয়া রাখে। সেখানে অন্য কোনরূপ গাছপালা দেখা যায় না কেবল মধ্যে মধ্যে এক প্রকার ঘাস দেখিতে, পাওয়া যায়। পিপীলিকার কেবল উহাদিগকে নষ্ট করে ন, অন্যান্ত সমুদায় উদ্ভিদ খাইয়া ফেলে। কেহ কেহ অনুমান করেন পিপীলিকারা বীজ (ant rice) বুনিয়া ঐ ঘাষের চাষ করে। কিন্তু তাহ না হইলেও উহারা যে ঐ গাছ মারে না তাহাতেই অনুমান করা যায় পিপীলিকার উহাকে খুব পছন্দ করে ; উহার বীজ বাসার মধ্যে সঞ্চয় করিয়া রাখে এরূপ দেখা গিয়াছে। ... • * একবার ধানের “খোলা”র নিকটে এক প্রকার ছোট । মেটে লাল পিপীলিকা দেখিয়াছিলাম। ধান “মাড়া” শেষ, হওয়ার পর ঐ গোলাকার স্থানের একপার্থে বহুসংখ্যক পিপীলিকা পরিত্যক্ত ধান্ত সঞ্চয় করিতেছিল " উহারা, অনতিদূরবর্তী বাসায় ঐ সংগৃহীত ধান্ত বহন করিতে বাস্তু