পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/১৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা । ] 翁 SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAASهمي..هه**ي...سه*“هsي. . বিবিধ প্রসঙ্গ বর্তমান মাসের প্রবাসীতে স্বতন্ত্র মুদ্রিত চারিখানি ছবির মধ্যে রাণী লুইর ছবি সম্বন্ধে শ্রদ্ধেয়া ভগিনী নিবেদিতা অন্তত্ব মন্তব্য প্রকাশ করিয়াছেন । গত বৎসর বরিশালের প্রাদেশিক কনফারেন্সের সময় পুলিশ যেরূপ পৈশাচিক ব্যবহার করিয়াছিল, তাহারই একটি ঘটনা অবলম্বন করিয়া “নির্যাতিতে আশীৰ্ব্বাদ” নামক চিত্র অঙ্কিত হইয়াছে। শ্ৰীমান চিত্তরঞ্জন গুহ নামক একটি যুবক যার থাইতে খষ্টিতে জলে পড়িয়া গিয়াও “বন্দেমাতরম" বলিতে ছাড়েন নাই । উদ্ধে সিংহবাহিনী দেশমাত! তাঙ্গকে আশীৰ্ব্বাদ করিতেছেন। ইহাই ছবির বিষয় । শিল্পনৈপুণ্যে ইহার তদিশ উৎকর্ষ না থাকিলেও জাতীয় ভাবব্যঞ্জক বলিয়া ইঙ্গ মুদ্রিত হইল । কংসবধের পর “শিশু কুষ্ণ ক হুক পিতামাতার কারামোচন” রলিবায়ার অঙ্কিত মূল তৈলচিত্রের প্রতিলিপি । মাত দেবকী সমেহে কৃষ্ণের সুপচুম্বন করিতেছেন। কৃষ্ণ বিষাদপূর্ণ দৃষ্টির সহিত অঙ্গুলিনিৰ্দ্দেশে পিতামাতার পায়ের শৃঙ্খল ভাঙ্গিয় বলরাম পিত; বাসুদেবকে জড়াষ্টয়া ধরিয়াছেন। “কবিতা-সুন্দরী” বহরমপুরের চিত্রকর শ্ৰীযুক্ত ব্রজেন্দ্রনাথ পাল কর্তৃক অঙ্কিত। শ্ৰীযুক্ত প্রিয়নাথ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় তাহার একখানি পুস্তকের জন্য এই ছবিটি আঁকাষ্টয়! প্রবাসীতে ছাপিতে দিয়াছেন। তজ্জন্ত আমরা ঠাঙ্গার নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করিতেছি। ছবিখানির পশ্চাৎদৃশু সুন্দর হইয়াছে। কবিতা দেবীর ছবিরও বাহসৌন্দর্য্য আছে। কবিতার গভীর ও উচ্চ ভাব প্রকাশ কর বোধ হয় এই চিত্রের উদ্বেগু নহে। প্রিয়নাথ বাবু নিজেই এই চিত্র সম্বন্ধে নিম্নলিখিত কবিতাটি লিখিয়াছেন – আসিলে কি মনোরমে হৃদয় মাঝরে ? বাজাও বাজাও বীণা, মানস-কাননে গাহিয়া উঠুক পার্থী ; মধুর ঝঙ্কারে ফুটিয় উঠুক ফুল আনন্দ-পবনে। সজনি লো, তোরে আমি করিয়াছি চিরऔषममविनैौ cभांद्र ; তুমি যেন মোরে ফেলিয়। যেওনা একা, চঞ্চল অধীর, এ মধু যৌবন-জ্যোৎস্না-যামিনীর-ভোরে। ইহাতে মাতৃস্নেগু সুস্পষ্টরূপে ব্যক্ত হইয়াছে । ফেলিতে আদেশ দিতেছেন । বিবিধ প্রসঙ্গ । >>S2

  • عج. ه-م= ے ۔ = مردم است .

নীলবাসে ঢাকা তনু, কণ্ঠে ফুলহার, ভালে স্বর্ণটিপ, উড়ে মোহন চিকুর, . খচিত কোমল করে কঙ্কণ সোণার, অলক্ত রঞ্জিত পদে শোভিছে নুপুর। ঢল ঢল আঁখি দুটি. অধরেতে হাসি, ওইরূপ চিত্তে মোর থাকুক বিকাশি । ইহা হইতেই বুঝ! যাইবে যে কাব্যের বাহসৌন্দর্য্যই চিত্রের বিষয়ীভূত । মহাকালী পাঠশালার স্থাপয়িত্রী মাতাজী মহারাণী তপস্বিনীর মৃত্যু হইয়াছে। বর্তমানে কলিকাতার মুকিয়াস ষ্টটে অবস্থিত মূল মহাকালী পাঠশালার ছাত্রীসংখ্যা ৫০০ । ৮ মাতাজী মহারাণী । তদ্ভিন্ন ১৬টি শাপ পাঠশালা আছে। এই সকল পাঠশালায় বহুদেববাদ ও মূৰ্ত্তিপূজারূপ হিন্দুধৰ্ম্মের নিম্নাঙ্গ শিক্ষা দেওয়া হয়। তদ্ভিন্ন গৃহকৰ্ম্ম এবং সামান্ত লেখাপড়া শিথান হয় । আমাদের দেশে স্ত্রীশিক্ষার প্রচার এতই কম যে যতই সামান্ত হউক যে কেহ স্ত্রীশিক্ষার বন্দোবস্ত করেন, তিনিই দেশের মহৎ উপকারী বন্ধু। মাতাজী মহারাণী হিন্দুধৰ্ম্ম বলিতে যাহা বুঝিতেন, আমরা তাহা বুঝি না। স্ত্রীশিক্ষার তাহার যে আদর্শ ছিল, আমাদের আদর্শও তাহা হইতে