১৭২ माश्। ८ोभौग्न कठक७लि प्लेखि ८ठछविउाग्न अफूलनौग्न ; अिश्वन बैं উক্তিগুলি মুখে মুথে নিত্য উদ্ধত ইষ্টয়া থাকে। “পরাভবোহপুংসব এখ মালিলাং," "নিরাশ্রয় হস্তু ছত মনস্থিত" প্রভৃতি বচন স্মরণ করিলে যে ভাব মনে হয়, অনুবাদে তাই রক্ষিত হওয়া দুঃসাধ্য। সে জন্য নবীন বাবুকে দোষ দিতে পারি না। উন্নততর ইংরাজি ভাষায়ও রমেশচন্দ্র অর্জুনের শৌর্য্য প্রকাশ করিতে পারেন নাই। বিচ্ছিন্নাভ্ৰ বিলায়ং বা বিলীয়ে নগমূৰ্দ্ধান किश्वां বসালী মযুদ্ধত সমুচ্ছেদেন বিধিবা নিৰ্ব্বাণমপি মস্তে হসন্তুরায়ং জয়শ্রিয়ঃ চিরদিনই মূল হইতে পঠিত হইবে। তবুও বঙ্গভাষায় উহার অনুবাদের প্রয়োজন আছে। এই প্রয়োজনে কাৰ্য্য সাধনে নবীন বাবুর যথেষ্ট ক্ষমতা আছে। অপরাংশের অনুবাদ শীঘ্রই প্রকাশিত হইবে আশা করি । ৩। শোক-গাথা-(পস্ত) শ্ৰীঅনঙ্গমোহিনী দেবী প্রণীত । ত্রিপুরার বিধবা রাজকুমারীর শোক-গাথা অনেক স্থলেই মৰ্ম্ম স্পর্শ করে। গ্রন্থখানির মুদ্রণকার্য অতি পরিপাটি হইয়াছে। ৪ । বেণু—শ্ৰীঅবিনাশচন্দ্র চৌধুরী কৃত। ভাল বাজে নাই। ৫ । কায়স্থ দর্পণ--শ্ৰীঅতুলচন্দ্র রায় চৌধুরী প্রণীত। গ্রন্থের প্রথম অংশে কায়স্থদিগের প্রাচীন ইতিহাস প্রদত্ত হইয়াছে। সেটুকু বহুবিধ ভ্রমপ্রমাদযুক্ত ; এবং তাছার সমালোচনা অতি দীর্ঘ ন করিলে কিছু বলা চলে না । শেষ অংশে অনেক কায়স্থ বংশের বংশাবলী প্রদত্ত হুইয়াছে ; উহা যত অধিক সংগৃহীত হয়, ততই ভাল। ভবিষ্যতে যথার্থ ইতিহাস লেখকের পক্ষে ঐ উপাদানের প্রয়োজন আছে । ৬। জাপানী বোল চাল। হিন্দি ভাষার স্ত্রীযুক্ত পারেলাল বুকি কর্তৃক রচিত। বিক্ষিপ্ত ভাবে কতকগুলি শব্দ বা পদের অর্থ দিয়া গ্রন্থ লিখিলে জাপানী ভাষ! শিক্ষায় কাহারে সাহায্য হয় না। যদি সৰ্ব্বনাম শব্দ গুলি কয়েকটি প্রয়োজনীয় ক্রিয়াপদ দ্বার রূপ করিয়া দিতে পারিতেন, এবং সেই সঙ্গে অনেক ক্রিয় পদের এবং বিশেষ্য বিশেষণের তালিকা দিতে পারিতেন, তাহ হইলে বিদেশে বসির প্রথম শিক্ষার কিছু সহায়তা ठूङ्ग्रेज्र !
- Practical Telegraph Connection—orato প্রণীত। কিছুই শিখিতে পারা যায় বলিয়া বুঝিতে পারিলাম না।
শৈলবালার প্রতি গিরি-কন্দর। হে শৈলজে, পলে পলে তিলে তিলে বিন্দু বিন্দু হয়ে তুমি পশেছিলে যবে এ আমার নিভৃত হৃদয়ে, বিস্ময়ে আনন্দে কত তখন তোমায়ু সমাদরে ডেকে নিয়েছিয় সখি! আজ কি তা কিছু মনে পড়ে? প্রবাসী। গেয়ৰ ভাবি কাবান বান্তি অনুবাদ তা স্বরক্ষিত হওয়া সম । - { ৭ম ভাগ নিরল কঠোর প্রাণে বের শুধু ছিল অন্ধকার, . তুমি সেগা অলক্ষিতে করে দিলে আলোক সঞ্চার! সরল চাঞ্চল্য তব মুমধুর ‘কল কিল’ তান, মাধবীর মধুরতা মোরে ষেন করেছিল দান ! কত দিন কত রাতি মুখামাখা সুখের স্বপনে চলে গেল মোর হায়, তোমা বাধি দৃঢ় আলিঙ্গলে ! মহা মিলনের সেই গাইবারে সুবিজয়-গাথা বারেক জীবনময়ি ! কেহ ত গো নাহি ছিল সেথা ! নীরবতা-বিজনতা আপনার প্রশাস্ত অঞ্চলে, আমাদিগে রেখেছিল সতত ঢাকিয়া কুতূহলে ! মাঝে মাঝে শুনিতাম যেন কিবা স্বপনের ঘোরে গাইছে পাখীতে গান, ফুল-কলি পড়িতেছে ঝরে ! মুগ্ধ আমি ভুলে সব দ্বিগুণ আবেগে তোমা বধূ, বক্ষে চাপি চির-তৃষা চাহিতাম নিবারিতে শুধু! সে যে ওগো কিবা ভাব, কি মদির-অমিয়-উচ্ছাস, কল্পনা উন্মনা হয়, ভাষাতে কি হবে পরকাশ ? একদিন অকস্মাৎ জলধির বাঁশরী কোথায় আকুল-আহবান-সুরে বাজিয়া উঠিল আয়’ ‘আয়’ ! ভেঙ্গে গেল সুখ-স্বপ্ন, ভেঙ্গে গেল প্রেম-কারাগার, তুমি প্রিয়ে! বহিরিলে চুৰ্ণ করি বক্ষ অভাগার! বুঝিবা এমনি করে আত্ম-হার রাধা গোপ-নারী, খামের মুরলী-রবে ছুটে ছিল নিজ গেহ ছাড়ি’ ! আমার সকল চেষ্টা, শত বাধা, সহস্ৰ ক্ৰন্দন, তোমার উত্তাল স্রোতে ভেসে গেল তৃণের মতন ! সেই যে গো তুমি গেলে আর কভু আসিলে না ফিরে, শাঙ্ক-আমার তমঃ আবরিল অন্তরে বাহিরে! সুখ-শাস্তি-আশা-হীন সারা রাত্রি সারা দিনমান হৃদয়ের ক্ষত-চিহ্নে করি আজি স্থতি তব ধ্যান! জীজীবেন্দ্রকুমার দত্ত «به ماه دهه ه ۲۶*۰, , ,۰۰۱» یا همه ۳۹ مه، smaaaammæamma ৫নং শিবনারায়ণ দাসের লেন কুন্তলীন গ্রেস হইতে প্রপুর্ণচত্র দাস কর্তৃক মুদ্রিত।