পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/২২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা । ] هم...يه ۰مي..s:*هم...وم٠هم,,همهم,sی۹”۶۶وه******** উপহাসম্পদ হয়। কিন্তু তাই বলিয়া তাহাজের জাতি যায় ন। চীনদেশে জাতিভেদ নাই, সকলেই এক জাতি । সম্মানের হানি হইতে পারে । তা এরূপ সম্মানের হানি সকল দেশেই অল্পাধিক হইয়া থাকে। আমাদিগের দেশের মুসলমানগণের বিধবাগণ পুনরায় বিবাহ করিলে তাহাকে নিকা বলে, এবং নিকায় কবিলা, বিবাহতে কবিলার তুল্য সন্মান পায় না । তাহাদের ছেলেরাও বিবাহিতা স্ত্রীর ছেলের মত সন্মান পায় না। " বোধ করি ইউরোপেও এই ছুইয়ের মধ্যে সন্মানের কিঞ্চিৎ তারতম্য আছে। তবে ব্রহ্মদেশে ও ইউরোপে এই বিধবা বিবাহ ব্যাপার যেমন শিথিল এদেশে তাদৃশ নহে। নিয়ম কিছু কড়া। কুমারী কাল চীনদেশী বিধবাগণ স্বেচ্ছায় আত্মহত্য করিলে গৌরবান্বিত হয় বলিয়াছেন। আমাদের দেশে “সতীর” গৌরব ঐরূপ । আমাদিগের দেশের “সতী”গণও অনেকে স্বেচ্ছায় আত্মহত্যা করিতেন বা করিয়া থাকেন, কেহ জোর করিয়া চিতার উপর তাহাদিগকে বলিদান করে না । মাঞ্চু রাজপরিবারের মধ্যে দেখিয়া যদি তিনি সমস্ত চীন রাজ্যের সম্বন্ধে এই প্রকার মত প্রকাশ করেন তাহা হইলে তাহ নিতান্তই ভ্ৰমাত্মক । আমাদিগের দেশের বিধবাগণের ও এদেশের বিধবাগণের মধ্যে বিশেষ পার্থক্য আছে । উচ্চ শ্রেণীর হিন্দু বিধবাগণ ব্রহ্মচারিণী সাজিয়া আজীবন থাকিতে বাধ্য হন, তাহাদের পরিধানে সেই একখানি সাদা কাপড় ; আভরণগৃষ্ঠ দেহে, দিনাস্তে একবেলা হবিন্যান্ন ভোজন করিয়া, ও সামাজিক জানঙ্গ উৎসব হইতে বঞ্চিত হইয়া মরণের দিন পর্যন্ত কাটাইতে হয়। চৈত্র বৈশাখ মাসে প্রখর রৌদ্রের তাপে একাদশীর দিন তৃষ্ণায় গলা ফাটিয়া গেলেও এক বিন্দু জলও মুখে দিলে নরকগামিনী হইতে হইবে ভয়ে, অস্থির অবস্থায় কাটাইতে হয়। তবে দেড় বৎসর বয়স হইতে ১০১২ द९णग्न दब्रहण बांशद्र बिश्व श्छ, उशिंद्र दफ़ न श्sग्न পৰ্যন্ত তাহদের উপর এই কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা অনেক স্থলে করা হয় না। কিন্তু দেড় হইতে চল্লিশ বৎসর বয়সের বিধবার সকলেরই একই দশা! আমাদিগের দেশের বিধবাযে এত কঠোর সাধন করিয়া অজীবন অতিবাহিত শুনে, এ জীবনে জাহার পুরস্কার তাহারা কি পাইয়া পেকিন রাজপুরী । . থাকেন ? পুরস্কারের মধ্যে অনেকের ভাগ্যে পরের মুখ নাড়া bుసి ও কটু বাক্য সহ করিয়া একখানা সাদা কাপড় ও দিনান্তে আধ সের চাল লাভ হয় ! তাহারা যে সৰ্ব্ব মুখ ত্যাগী হইয়া এত কঠিন ব্রত অবলম্বন করিয়া জীবন পাত করেন, হিন্দু সমাজে তাহদের সেই মহত্ব উপলব্ধি করিবার ও সহানুভূতি দেখাইবার শতকরা একজন লোক আছেন কি না সন্দেহ । পক্ষাস্তরে চীনদেশী বিধবাগণ যাহা খুসি পানাহার করিতে পারে এবং যথারীতি বস্ত্রাভরণ ব্যবহার করিতে পারে এবং সামাজিক উৎসবেও যোগদান করিতে পারে। কোন কোন স্থলে বিধবা চীন রমণীগণের গাউনের বর্ণের কতকটা পার্থক্য লক্ষিত হয় । সে পার্থক্য ধর্তব্যের মধ্যেই নহে। তাহারা মাত্র এক স্বামী সহবাস সুখ হইতে বঞ্চিত হইয়া থাকে । এই প্রকার স্বামী সুখ হইতে বঞ্চিত থাকিবার এ দেশে পুরস্কার কি ? এ দেশের বিধবাগণ পুনরায় বিবাহ না করিয়া এই পুরস্কার পান যে তাহদের আত্মীয়ের তাহাদের নামের অক্ষয়কীৰ্ত্তি স্থাপন করিয়া থাকে। যে রমণীর আত্মীয়গণ অর্থশালী নহে, তাহদের স্মরণ চিন্তু রাখিবার জন্ত গ্রামবাসিগণ চাদ তুলিয়া থাকে। আর এক কথা, আমাদের দেশের আট দশ বৎসরের বিধবা বালিকা স্বামীকে কখনও চেমে না অনেকের কবে কাহার সঙ্গে বিবাহ হইয়াছিল তাহাও জানে না কিন্তু এ দেশের কুমারীগণ সতর আঠার বৎসর বয়স হইতে পচিশ ত্রিশ বৎসর পর্য্যন্ত বয়সে বিবাহিত হইয়া থাকে । সুতরাং তাহারা সকলেই অল্পাধিক কাল পর্য্যন্ত দাম্পত্য জীবন যাপন করিতে পারে। এই দুই দেশের বিধবাগণ মধ্যে কতৃ পার্থক্য, পাঠক এখন অনুমান করুন । যে সকল বিধবা পুনৰ্ব্বার বিবাহ করে না, তাহাদের স্মরণ চিহ্ন স্বরূপ “বিধবার স্মৃতি-তোরণ” ( Widow's memorial arch) faffs zēni ottor i aè afs-cēta" গ্রামের সম্মুখে সদর রাস্তার উপর নিৰ্ম্মিত হইয়া থাকে। নিৰ্ম্মাণের উপাদান কাষ্ঠ বা প্রস্তর। তাহাতে স্বর্ণীক্ষরে বিধবাগণের নাম ধাম ও সংক্ষিপ্ত জীবনী লিখিত হইয়া থাকে। ইহা দেখিবার জিনিষ বটে। আমাদিগের বাসার নিকট রাস্তার উপর ঐ প্রকার একটা “বিধবার স্বতি-তোরণ" निर्जिङ श्हेब्रएछ । फेइ रूईगग्न, प्लेक ७ोग्न ब्रिण बूझै