২১৬ গৌড়ের সকল সরোবরেই কুম্ভীরের আতিশয্য। বৃহৎ কুষ্ঠীর—অসংখ্য কুম্ভীর-জলে এবং সরোবরতীরে (কখন কখন) কুষ্ঠীর ভিন্ন আর কিছু দেখিতে পাওয়া যায় না। ফকিরের কুম্ভীর পোষ মানিয়া গিয়াছে। খাদ্য লাভের লোভে এই সকল কুম্ভীর ফকিরের আহবানে নিকটে অগ্রসর হইয়া থাকে। যাহারা কিছুই বিশ্বাস করে না, তাহারাও কৌতুক দেখিবার জন্ত খাদ্যদান করিয়া থাকে। এক সময়ে বনে বাঘ এবং সরোবরে কুম্ভীর গৌড়ের ধ্বংসাবশেষকে বিভীষিকাময় করিয়া রাখিয়াছিল। শিকারীদিগের চেষ্টায় ব্যাঘ্রতীতি ক্রমেই দূরীভূত হইতেছে। কিন্তু কুম্ভীর এখনও সরোবরে অক্ষুণ্ণ প্রতাপে আধিপত্য রক্ষা করিতেছে। রামকেলী ৷ পিয়াসবাড়ীর নিকট একটি গ্রাম্যপথ পশ্চিম দিক্ হইতে আলিয়া প্রচলিত রাজপথের সহিত মিলিত হইয়াছে। এই গ্রাম্যপথ বাঙ্গালীর ইতিহাসের একটি স্বপরিচিত পুণ্যপথ । এই পথের পার্থে রামকেলি গ্রাম । তথায় জ্যৈষ্ঠ মাসের সংক্রাত্তি উপলক্ষে বর্ষে বর্ষে মেলা বসিয়া থাকে। এই মেলা বৈষ্ণব সমাজে সুপরিচিত। ইহা একটি পুরাতন মেলা। রামকেলি গ্রামে হোসেন শাহ বাদশাহের সুবিখ্যাত মন্ত্ৰ “দধির খাশ" এবং “সাকর মল্লিক” বাস করিতেন। ষ্ঠস্থিার দুই সহোদর ছিলেন। উভয়েই হিন্দু,—সদ্বংশজাত, মুগণ্ডিত । শাসনকৌশলের জন্য বাদশাহের দরবারে ষ্ঠাছারা সৰ্ব্বোচ্চ পদবীতে আরোহণ করিয়াছিলেন। র্তাহার এখনও বাঙ্গালীর নিকট সুপরিচিত,-চিরস্মরণীয় । তাহদের প্রকৃত নাম রূপ সনাতন ;–“দবির খাশ” ও “সাকর মল্লিক” বাদশাহ প্রদত্ত উপাধিমাত্র। রামকেলি গ্রামে ইহাদের বাসস্থলীর শেষ স্মৃতিচিহ্ন—একটি সুবৃহৎ সরোবর— এখনও বর্তমান আছে । তাহার নাম—-“রূপসাগর।” বৰঞ্চাল পূৰ্ব্বে বাঙ্গালী ভক্তসমাজ “রূপসাগরের ঘাট बैक्षहेब्र निम्नांश्लिन । ऊांश बांबांग्न ऊांशिग्नां *क्लिष्ठ८छ् । রামকেলির সকল কথাই রূপসাগরের কথা। বাদশাহের চিক্ষণ মন্ত্রিযুগল রূপসাগরে ডুৰিয়া গিয়াছিলেন। তাহার নাম লংসার-সাগর। ঐশ্বৰ্য, পদমৰ্যা, রাজভক্তি মোহজাল বিষ্কৃত কল্পির জাতৃদুগলকে রাজদরবারের রূপসাগরে বিরিয়া श्iिश् ि, खश्च औौि जांबश्च श्च ५श् झश्वित्र r*
- * * প্রবাসী।
«ه» هم می «تمامه- ص. به همهمه ی مه. به: «ه»ه کa t ༢ག་ ༈་ས༔ .. -.................................................. بليري بي * ۹* عو 'RM 8ا بېلو अथेषत्र उक्लन्न फेर्शनिग्न फेीिब्रोश्णि । जैङ्कक्ष हैहखझ ७ोरोप्न কথা প্রচার করিৰার জন্ত হরিনামামৃতরসে গ্রাম নগর প্লাষিg' করিতে করিতে রামকেলিতে উপনীত হইয়াছিলেন। তিনি এখানে আসিয়া একটি কেলিকদম্বমূলে আসন গ্রহণ করেন। স্মৃতিচিহ্ন রক্ষার জষ্ঠ বৃক্ষমূলে একটি ইষ্টকবেদিক নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল ; তাহাও কালক্রমে জীর্ণ হইয়া পড়িতেছে । সেখানে বসিয়া, মহাপ্রভুর মুথে প্রকৃত রূপসাগরের কথা শুনিয়া, রূপসনাতন চিরজীবনের জন্ত তাহাতে আত্মসমর্পণ করিয়াছিলেন। তাহারা সংসারত্যাগ করিয়া শ্ৰীবৃন্দাবনধামে চিরপ্রস্থান করিলে, তাহদের পুণ্যাশ্রম বৈষ্ণবসমাজের প্রধান শিক্ষাক্ষেত্রে পরিণত হয়। র্তাহীদের লেখনী ৱৈঞ্চব-সাহিত্য রচনায় নূতন আবেগ উপস্থিত করে ;–র্তাহাদের আদর্শ জীবন ভক্তসমাজে নবজীবন সঞ্চারিত করিয়া দেয় । এখন তাহার কথা বিশ্ববিখ্যাত হইয়াছে । যে স্রোত এইরূপে ভারতব্যাপ্ত হইয়া পড়িয়াছিল, রামকেলি গ্রামই তাহার পুণ্য প্রস্রবণ। তাহার ধূলিধূসরিত গ্রাম্যপথে,—কেলিকদল্পমূলে,—রূপসাগর তটে,—অদ্যাপি কত ভক্ত সাষ্টাঙ্গে প্ৰণিপাত করিয়া, নামসংকীৰ্ত্তনে বনভূমি মুখরিত করিয়া থাকেন। এখনও রামকেলির “শ্ৰীপাট” রক্ষার জন্ত বৈষ্ণবগণ এখানে বাস করিতেছেন। কিন্তু রামকেলির বাষ্ঠ শ্ৰীহীন হইয়া পড়িয়াছে ! বারদুয়ারী। রামকেলির অনতিদূরে “বারদুয়ারী” নামক সুবিখ্যাত অট্টালিকার ধ্বংসাবশেষ। তাহার পূর্বদিকে একটি বৃহৎ প্রাঙ্গণ,—উত্তর দক্ষিণ এবং পূর্বদিক হইতে প্রাঙ্গণে প্রবেশ করিবার জন্য তিনটি তোরণ দ্বার। পূৰ্ব্ব তোরণ দ্বারের সম্মুখে এক স্ববৃহৎ সরোবর। তাছা এখন জলগ্ন লতাজালে नमांछल्ल श्हेब्रां *क्लिब्रां८छ् । cऊांद्र१ वांटब्रव्र छब्रमणं, दांब्रদুয়ারীর ভগ্নদশা, তিন্তিড়ীবৃক্ষের অক্ষুণ্ণ প্রতাপে এই স্থানকে, বিজনবনে পরিণত করিয়াছিল। কতকাল এই ভাৰে कॉर्छिब्र शिल्लांटह, डांशंग्र हेब्रख कब्र बांब्र न । ७थन जांचांद्र खैौ4 जश्झच्न श्रोब्रक श्हेब्रएछ । • . বারন্থয়ারী একটি "জুমা মস্জেদ"। তিন দিকের তিনটি cङांब्र१ छांब्र श्ब्रि नश्व नश्य फें★णिक बिकृङ थांशt५ गमद्भक्छ रहेख्। अक्रपद नकृी बन्णम.-x• झो बोक
