পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/২৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা । ] | पूंछे थश्, ४० फूट्ठे खेफ़,-उँख्द्र मक्रि१ और्ष झांब्रि}ि .প্রকোষ্ঠে বিভক্ত,–তাহার উপর ৪৪ গম্বুজ নিৰ্ম্মিত হইয়া ছিল। ছয়টি মিনার এই মসজেদের শোভা বৰ্দ্ধন করিত। সম্মুখের একাদশ প্রবেশ দ্বার অদ্যপি বর্তমান আছে। এথন একটি কক্ষের, একাদশ গম্বুজের, এবং একাদশ প্রবেশ দ্বারের জীর্ণসংস্কার সাধিত হইয়াছে। সুতরাং সন্মুখ হইতে দেখিলে, পূৰ্ব্বাবস্থার আভাস প্রাপ্ত হওয়া যায়। প্রাঙ্গণে আর বৃক্ষলতার প্রাচুর্ভাব নাই,--তোরণ দ্বারও পনর্গঠিত হষ্টতেছে,-দুই চারিটি তিন্তিড়ীবৃক্ষ ভিন্ন দৃষ্টিপথের অবরোধজনক বনজঙ্গল তিরোষ্ঠিত হষ্টয়াছে । ইঙ্গাতে বাদশাহের নমাজের স্থান ছিল। তাহাতে প্রবেশ করিবার জন্য স্বতন্ত্র প্রবেশ কক্ষও দেখিতে পাওয়া যাইত। মস্জেদের ফলকলিপি বর্তমান নাই। মেজর ফ্রাঙ্কলিন ১৮১০ খ্ৰীষ্টাব্দে ভাগলপুরে রাজকার্যো লিপ্ত থাকিবার সময়ে রাজমহল হইতে গৌড় পর্যন্ত পরিদর্শন করিয়া যে সচিত্র বিবরণী লিপিবদ্ধ করিয়াছিলেন, তাহা এক্ষণে বিলাতে সুরক্ষিত আছে । তাহাতে দেখিতে পাওয়া যায়, তখন পৰ্য্যন্তও এই মসজেদের ফলকলিপি স্বস্থানে প্রতিষ্ঠিত ছিল । ১৫২৬ খ্ৰীষ্টাব্দে হোসেন শাহু বাদশাহের পুত্র নসরিৎ শাহ বাদশাহের উদ্যোগে এই বিচিত্র উপাসনা মন্দির নিৰ্ম্মিত হয় । বারদুয়ারী বৃহৎ এবং সুন্দর। ইহা সেই জন্যই সুবিখ্যাত । সম্মুখের যে কক্ষটির জীর্ণসংস্কার সমাপ্ত হইয়াছে, তাহা প্রথম কক্ষ-বারান্দা মাত্র। তাহার উত্তর দক্ষিণে দুইটি দ্বার। সকল দ্বারই খিলানযুক্ত। উত্তর দিকের স্বারের সম্মুখে দাড়াইয়া দক্ষিণাভিমুখে দৃষ্টিপাত করিলে, গঠনগৌরবের আভাস প্রাপ্ত হওয়া যায়। খিলানের পর খিলান,—ক্রমে দূর হইতে আরও দূরে প্রসারিত বলিয়া, এক অপূৰ্ব্ব দর্শনমোহে দর্শকচিত্ত অভিভূত করে —মনে হয়, সন্মুখে এক অন্তহীন দৃশুপট মুবিন্যস্ত হইয়া রহিয়াছে। ভিতরে বাহিরে—সকল স্থানেই,—ইষ্টক প্রস্তরের কারুকার্য্য চিত্তাকর্ষণ করিতেছে। যাহা আছে, তাহাতেই, যাহা নাই डॉशत्र जना रुदन्न मन अवाङ .८बनन खान अवगम इहेब्र পড়ে। সকলের শেষ কক্ষে সমাধি,—প্রস্তরময়—সুন্দর। মাখার উপর হইতে ছাদ ভাদিয়া পড়িয়া গিয়াছে সুতরাং সমাধিগুলি ধ্বংসমুখে পতিত হইতেছে। । গৌড়ীয় ধ্বংসাবশেষ। ২১৭ এই সমুচ্চ উপাসনা মন্দির উচ্চভূমির উপর প্রতিষ্ঠিত বলিয়া, বহুদূর হইতে লোকলোচনের আনন্দবৰ্দ্ধন করিত। এখন চারিদিকে বিজন বন । নিকটে না আসিলে, বারহুয়ারী দেখিতে পাওয়া যায় না। কিন্তু এখন আর এক নূতন সৌন্দর্য্য পরিদর্শকগণকে আনন্দ দান করে। “বারদুয়ার” কত সুবর্ণ ব্যয়ে নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল, তাহার ইয়ত্তা করিতে না পারিয়া, কেহ কেহ ইহাকে “সোনা মস্জেদ"বলিয়া বর্ণনা করিয়া গিয়াছেন । ফিরোজ-মিনার । যে উচ্চ ভূমিখণ্ডের উপর “বারদুয়ারী” নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল, তাহার পূর্ব পশ্চিম উভয় পার্থে দুইটি পুরাতন রাজপথ বৰ্ত্তমান ছিল ; যাহা উভয় তোরণ দ্বারের সন্মুখে আসিয়া পরম্পরের সহিত মিলিত হইত। এখনও এই উভয় রাজপথের সন্ধান প্রাপ্ত হওয়া যায় । পশ্চিম পাশ্বের রাজপথ ধরিয়া দক্ষিণাভিমুখে অগ্রসর হইলে, অনতিদূরে রাজদুর্গের স্ববিখ্যাত “দখলদরওয়াজা” দৃষ্টিপথে পতিত হয়। পূৰ্ব্ব পাশ্বের রাজপথ ধরিয়া দক্ষিণাভিমুখে অগ্রসর হইলে, অনতিদূরে “ফিরোজ-মিনার” দেখিতে পাওয়া যায়। রাজদুর্গের পরিখার বুহিরে এই “মিনার" নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল,— ইহার পূর্বদিকে রাজপথ, তাহার পূৰ্ব্বে সরোবর -পশ্চিমে পরিখা, তাহার পশ্চিমে দুর্গপ্রাচীর । আশাপীর নামক এক মুসলমান ফকির কিছুকাল এই “মিনারে” বাস করিয়াছিলেন । এ কালের লোকে তাহার নামেই মিনারের পরিচয় প্রদান করিত। কি উদ্দেশুে এই মিনার নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল, তাহ নির্ণয় করিবার উপায় নাই। কেহ বলেন,—উপাসকগণকে সমবেত হইবার জন্ত আহবান করিবার সুবিধা হইবে বলিয়া মিনার নিৰ্ম্মিত হইয়া থাকিবে । যদি তাহাই হয়, তবে এখানে কেন ? নিকটে ত কোন উপাসনালয় দেখিতে পাওয়া যায় না ? নিকটে কেবল

  • As the mosque bears no mark whatever of gold, its name “Sona musjid" must, in my opinion, have originated in the bulkiness of the materials and the expense of the erection, as both the stone and marble of which it is composed are of great solidity and durability, and were no doubt brought from a considerable dance

Francklin's Report.