পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/২৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ミ>b" রাজকুর্গ,-মিনারে আরোহণ করিলে, তাহার অভ্যস্তর দৃষ্টিগোচর হয় । ইহা বরং প্রহরিমন্দির বলিয়াই প্রতিভাত হয়। উচ্চে ৮• ফুট, পরিধিতে ৩২ ফুট,--যেমন বৃহৎ, সেইরূপ সুন্দর। ইহার একটি মাত্র প্রবেশ দ্বার, তাহ বিচিত্র কারুকার্য্য খচিত কৃষ্ণমৰ্ম্মরে সুরচিত । শীর্ষদেশের গম্বুজ ভাঙ্গিয়া পড়িয়া গিয়াছে, সোপানবলী ঝড় বৃষ্টিতে বিপৰ্য্যস্ত হইতেছে, পৰ্য্যটকগণ উনবিংশ শতাব্দীর প্রথম হইতে ইষ্টকগাত্রে আপন নাম খোদিত করিয়া আসিতেছেন। এত দিনের পর ইহার আংশিক জীর্ণ সংস্কার আরব্ধ হইয়াছে। এই মিনারের নিম্নস্তর প্রস্তরময়, তাহার উপর ইষ্টকসজ্জা । প্রস্তরগুলি পূৰ্ব্বে কোনও দেবমন্দিরের শোভাবৰ্দ্ধন করিত ; এখনও তাহার চিহ্ন বিলুপ্ত হয় নাই । ১৪৮৮ খ্ৰীষ্টাব্দে আবিসিনীয় বাদশাহ মালিক ইন্দিল এই মিনার নিৰ্ম্মিত করেন বলিয়া ষ্টুয়ার্টকৃত বাঙ্গালার ইতিহাসে লিখিত আছে । এখন কোনও ফলকলিপি বর্তমান নাই ; তাহা এক সময়ে গুয়া মালতীর কুঠিতে রক্ষিত ছিল । রিয়ার্জ রচয়িত গোলাম হোসেন বলেন,—এই মিনার হাশী নরপতি ফিরোজশাহার কীৰ্ত্তি,—তাহাই পুরাতত্ত্ববিৎ পণ্ডিতগণের সিদ্ধান্ত । নিরক্ষর কৃষকগণের নিকট ইহা একটি "চেরাগদানী” নামে পরিচিত। এখন ইহার নিকটে হলকর্ষণ আরব্ধ হইয়াছে। র্তাতিপাড়া । মিনার ছাড়িয়া আরও কিয়দর দক্ষিণাভিমুখে অগ্রসর হইলে, পুনরায় আধুনিক রাজপথ প্রাপ্ত হওয়া যায়। এই পথের পার্শ্বে একটি পুরাতন মসজেদের ধ্বংসাবশেষ,— তাহা এখন তাতিপাড়া মস্জেদ বলিয়া সুপরিচিত। তাহাতে কোনও ফলকলিপি বর্তমান নাই,—তাহা কোথায় গিয়াছে, তাহারও সন্ধান প্রাপ্ত হওয়া যায় না । নানা তর্কবিতর্কের পর অনেকে ইহাকে ১৪৮০ খৃষ্টাব্দে রচিত বলিয়া ব্যক্ত कद्विग्नां शिंग्नां८छ्म । ইহার নাম “ৰ্তাতিপাড় মসজেদ হইল কেন, তাছাও अझ ८कोडूझणग्न विषग्न मञ्च । हांटनग्न नामांश्नां८ब्र नांभকরণ করিতে হইলে, ইহাকে “মহাজনটোলার মস্জেদ" ৰলিতে হয়। নিকটে তাতিপাড়া ৰলিয়া কোনও স্থান - | - [१भ डांश्न । AASAASAASAASAASAeSAASAASAASAASAASAAAS cप्तथिएङ *ों७ब्रां शांग्न माँ । हेंहांब्र७ औनिश्झांब्र अांब्रख হইয়াছে। ইহার ইষ্টকসজ্জা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। বাহিরে খোদিত ইষ্টকের রচনাপারিপাট্য, অভ্যস্তরে বিচিত্র প্রস্তরস্তম্ভের অপূৰ্ব্ব সমাবেশ। সম্মুখের প্রাঙ্গণে অনাবৃত স্থানে সমাধি প্রস্তরের নিয়ে কাহার মৃতদেহ কবর-শায়িত হইয়াছিল, তাহ নির্ণয় করিবার উপায় নাই । লোট্রন মসজেদ। তাতিপাড়া ছাড়িয়া অল্পদুর দক্ষিণে অগ্রসর হইলেই ভারতবিখ্যাত লোট্রন মস্জেদ দৃষ্টিপথে পতিত হয়। ইহা বহুকাল বৃক্ষলতায় সমাচ্ছন্ন ছিল ; সম্প্রতি জীর্ণসংস্কার আরব্ধ হইবার পর আবার ইহার শোভা স্পষ্টতর হইয়া উঠিতেছে। ইহার রচনা-পারিপাট্যের বিশেষত্ব আছে । প্রথম বিশেষত্ব ইষ্টকসজ্জা । বাহিরের ইষ্টকগুলি নানাবর্ণে সুচিত্রিত মস্থণ—চাক্‌চিক্যময়—বর্ণসামঞ্জস্তে চিত্তাকর্ষক । হরিৎ পীত এবং শ্বেতবর্ণের ইষ্টকগুলি এমন সুকৌশলে যথাবিন্যস্ত রহিয়াছে যে দেখিলে, বর্ণবাহুল্যে নেত্রজীল উপস্থিত হয় না, দেখিয়া দেখিবার আশা পরিতৃপ্তি লাভ করে না । কোন পুরাকালে এ দেশের লোকে ইষ্টকগাত্র মুরঞ্জিত করিতে শিথিয়াছিল, এখন সে কলানৈপুণ্য কোথায় চলিয়া গিয়াছে,–ভাবিলে বিস্ময়ে অভিভূত হইতে হয়। গঠনকৌশলেরও বিশেষত্বের অভাব নাই। পূৰ্ব্বদিকে ৫৮০ ফুট পরিধিযুক্ত সরোবর। তাহার তীরে মস্জেদ,— তাহাতে আটটি মিনার,—সকলগুলি জোড়া মিনার। সম্মুখে একটি খিলানযুক্ত বারান্দা—৫০ ফুট দীর্ঘ, ৩৬ ফুট প্রস্থ, ৩৫ ফুট উচ্চ,—তাহ পার হইলেই মূল কক্ষ। তাহ ৩৬ ফুট দীর্ঘ, ৩৬ ফুট প্রস্থ,-উপরে একটি মাত্র প্রকাও গম্বুজ। পুরাতন কৃষ্ণমৰ্ম্মরস্তম্ভের উপর গম্বুজের ভারফেক্স স্বসংস্থাপিত। দেখিলে মনে হয়, এই মসজেদ বুঝি ইকৈ প্রস্তরের বিচিত্র স্বপ্নমন্দির ! - ইহা কাহার কীৰ্ত্তি, জনশ্রুতি ভিন্ন তাহার অন্ত প্রমাণ बéभांम माहे । ८लांट्रु झtण, हेश यांपणां८इङ्ग नखैशैब्र কীৰ্ত্তি,-তাহার নামানুসারেই ইহার মাম, "লোট্রনমলজো” । ফলকলিপি ङ्क्षिा, खtङ्गि पूंछशन *क्लिश्वा ।