পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/২৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२२२ ब्राप्झ् । ौन, भिन्न, जुनौ, बिभि चौ', अङ्गोब्र, श्त्रौं প্রভৃতি স্থানেও ভারতীয় চাল প্রভূত পরিমাণে যায়। জৰ্ম্মনী বিদেশী খরিদদারদের মধ্যে অগ্রণী হইয়া উঠিতেছে। আঁকাড়া চালের রপ্তানি কিছু কমিয়াছে। কেবল সিংহল কঁাড়া আঁকাড়ার কোন বাছবিচার করে না। যুরোপীয় রাজ্যে ভিক্ষার চালেও কঁাড়া আঁকাড়ার বিচার দেখিয়া হাসি পায়। আমাদের দরিদ্রের ঘরে কঁাড়া আঁকাড়া যাঙ্গ যত কটি থাকিয়া যায়, তাহাই লাভ। ভারতে কাপড়ের আমদানি । সমগ্র আমদানি পণ্যের তুলনায় ১৯০৫-০৬ সালে আমদানি কাপড়ের পরিমাণ ছিল শতকরা ৩৭৯, আর এ বৎসর ( ১৯০৬-০৭ সালে ) কমিয়া হইয়াছে ৩৪৮। গত বৎসরের আমদানি কাপড়ের মূল্য ছিল,৩৯ কোটি, ১ লক্ষ, ৭৭ হাজার ; এ বৎসর হইয়াছে ৩৭ কোটি, ৬৯ লক্ষ ৪৩ হাজার টাকা । অর্থাৎ বিদেশের কবল হইতে এ বৎসর ভারতের ১ কোটি ৩২ লক্ষ ৩৪ হাজার টাকা রক্ষা পাইয়াছে শুধু এক কাপড়ের বাবতে । কোর কাপড় শতকরা ৩.৭ কমিয়াছে, ধোয় ১৩৫, এবং রঙিন ৩-১ কমিয়াছে। বাংলায় দুইটি মাত্র কাপড়ের কল আছে, বাংলায় এজন্ত ৯০,০৫,৫২,০০০ গজ অর্থাৎ সমগ্র আমদানি কাপড়ের তুলনায় শতকরা ৬৯ গজ কোরা বিদেশী কাপড় লওয়া হইয়াছে, ১৯০৫-০৬ সালে শতকরা ৭৪ গজ লওয়া হইয়াছিল। কোর কামিজের কাপড়, কোর ও ধোয়া মলমল প্রভৃতি কয়েক প্রকারের কাপড় গত বৎসর অপেক্ষ অধিক আমদানি হইয়াছে। কোর চাদর, ধুতি, শাড়ী প্রভৃতির আমদানি হ্রাস বেশ হইয়াছে। সরকারী ব্যবসায়-পত্রিকায় এই সকল কথা স্পষ্ট স্বীকৃত হইয়াছে। তাহার এক পংক্তি উদ্ধৃত করিবার প্রলোভন-সংবরণ করিতে পারিলাম না । । “All the others show a decline which in the case of grey chadars, dhuties, saris and scarves is very marked.' —The Indian Trade Journal, 13-6-07. বিগত দুই বৎসর অপেক্ষ বর্তমান বৎসরে ছিট, টুইল কেমরিক ও মসলিন কাপড় অত্যন্ত অধিক আমদানি হইয়াছে। এক কালে আমাদের ভারতের মসলিন ও ছিট महेन कब्रिब्र। बिणा:ठ आमनोनि वक कब्रिट्ड श्हेब्रश्लि। প্রবাসী । । [ १य छांगं । তারপর কলে কৌশলে আমাদের সেই উন্নত শিল্প নষ্ট করিয়া এখন বিলাত ভারতে মসলিন ও ছিট রপ্তানি করিতেছে ; অদৃষ্টের রূঢ় উপহাস! ভারত নিরাশ্রয় দুর্বল, রাজশক্তি প্রজাশক্তির প্রতিকুল ; প্রজাশক্তিকে বল সঞ্চয় করিয়া রাজশক্তিকে শিল্পপণ্য রক্ষা করিতে বাধ্য করিতে হইবে। আমরা স্বদেশীব্রত গ্রহণ করিয়া এ বৎসর ভারতের প্রায় দেড়কোটি টাকা রক্ষা করিয়াছি ; এই ব্রত আরো দৃঢ়ৰূপে সম্পূর্ণ করিতে হইবে ; আত্ম বলি দিয়া, স্বার্থ ভুলিয়া আরন্ধ ব্ৰত উদযাপন করিতে হইবে । সরকার বলেন যে স্বদেশীব্রত পণ্ড হইয়াছে ; কিন্তু সরকারী রিপোটেই সরকারের কথার অ্যাথার্থ দিব্য প্রমাণিত হইতেছে । আমরা জয়ী হইতেছি, কিন্তু আমাদের দেশমান্ত গায়কবাড়ের উপদেশ স্মরণ রাখিতে হইবে ; তিনি যথার্থই বলিয়াছেন "আমাদের আনন্দে উৎফুল্ল হইবারও কোন কারণ নাই, নিরাশায় মুহ্যমান হইবারও কোন কারণ নাই।’ এ বৎসর ভারতের কলে কোরা ধুতি, কামিজের কাপড়, চাদর প্রভৃতি শতকরা ১১৫ অধিক উৎপন্ন হইয়াছে। টুকরা ধোয়া কোর কাপড় শতকরা ৫৮১ অধিক হইয়াছে । স্বয়ং ইংলণ্ডের যুক্ত সাম্রাজ্য হইতে শতকরা ৯৯.৩ কোরা কাপড়, ৯৮২৫ ধোয় কাপড়, ৯৫.৪ রঙিন কাপড় আমদানি হইয়াছে। গত বৎসর অপেক্ষ এ বৎসর ইংলণ্ডের রপ্তানি অধিক হইয়াছে। সাধু সাবধান! এ বৎসর ব্যবসায়ে পাকা ১°৪২ লক্ষ টাকা ক্ষতি হইয়াছে ; গত বৎসর ২৪ লক্ষ টাকা সরকারের আয় হইয়াছিল। মোজা ইংলগু হইতে শতকরা ৪৬ জোড়া আসে ; বাকি আসে জাপান, জৰ্ম্মনী, ইতালি, অষ্টিয়া, বেলজিয়ম ও ফ্রান্স হইতে। জাপানই ক্রমশ প্রাধান্ত লাভ করিতেছে। এ বৎসর ভারতের কঁাচা মাল ও শস্ত রপ্তানি গত বৎসর অপেক্ষা বৃদ্ধি পাইয়াছে, কিন্তু তৎপূর্ব বৎসর অপেক্ষ অনেক কমিয়াছে। ভারত কৃষিপ্রধান দেশ, শস্তরক্ষা না করিতে পারিলেই অনশন ও ছুর্ভিক্ষ জানিবাৰ্য্য। আমরা কি ঠেকিয়াও শিখিব না ; পোড়া দেশের চৈতন্য হইবে কবে ; মোহনিদ্র কবে খুচিবে ? বাংলা হইতে ২২৪°৪২ जब छैोकांब्र कैंकिी भांण ७ भश ब्रश्वानिं श्ब्रांरइ ! भरशद्र