পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/৩১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা। ] , হইতে এই সিন্ধুকে "কদম রম্বল” আনীত হইয়া থাকিলে, ইহাকে মজেদে স্থানান করিবার কারণ প্রাপ্ত হওয়া যায়, किरू हॅझाँ७ श्रष्ट्रभांन भांख । পূৰ্ব্ব দ্বার। কদম রসুলের নিকটেই পুৰ্ব্বদ্বার,—খিলানের উভয় পার্শ্বে প্রহরীকক্ষ, মধ্যস্থলে রাজপথ । ইহা অপেক্ষাকৃত আধুনিক। ইহার রচনাপ্রণালীর সহিত অন্তান্ত নগরস্বারের রচনা প্রণালীর সামঞ্জস্ত নাই। গৌড় পরিত্যক্ত হইবার পর সমরে সময়ে তথায় রাজধানী সংস্থাপনের চেষ্টা হইয়াছিল। সেই উদ্দেশ্যে শাহমুজার এই নগরদ্বার নিৰ্ম্মিত করিবার কথা রাভেন্স লিপিবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন। ইষ্ঠার পাখে পুরাতন নগরদ্বার বর্তমান ছিল, তাহার সম্মুখে রাজকারাগার, তাহার ভূগর্ভনিৰ্চিত অন্ধকার কক্ষ এখনও বর্তমান আছে । পুৰ্ব্বদ্বারের ইষ্টকরচনা যে অপেক্ষাকৃত আধুনিক, তাহার প্রধান প্রমাণ-বালি চুণের আচ্ছাদন। গৌড়ের অন্ত কোনও ভিত্তি গাত্রে ইহার ব্যবহার দেখিতে পাওয়া যায় না। বালি চুর্ণের “আস্তর” যে আধুনিক, তাহ সৰ্ব্বত্র সুপরিচিত। - শ্ৰীঅক্ষয়কুমার মৈত্রে। শিল্প সমিতির প্রবন্ধাবলী । ক্রোম ট্যানি । (জীযুক্ত আলফ্রেড চ্যাটারটন কৃত প্রবন্ধ হইতে)। কঁচা বা কষকরা চামড়া ভারতের রপ্তানি পণ্যজাতের মধ্যে আদর হিসাবে চতুর্থ। প্রতি বৎসর গড়ে ৯ কোটি টাকার চামড়া রপ্তানি হয়, গত श९नग्न »8 cङ्को;ि फेॉकीज़ झईय़ांश्लि ! এই চামড়া কষ হইয়া কতক অমনি গোট এবং কতক সৌখিন দ্রব্যে পরিণত হইয়া ফিরিয়া আসে। এই আমদানি দ্রব্যজাতের মূল্য পরিমাণ ২৫৩ লক্ষ টাকা। এই মহালাভজনক ব্যবসা ভারতীয় দ্বার সম্পূর্ণ হস্তগত হয় ত’ নাও হইতে পারে, কিন্তু ভারতের চামড়া বিদেশে গিয়৷ ষেরূপ স্বন্দর কষ হইয়া আসে, সেইরূপ কষ যে এদেশেও হইতে পারে, তাহা সকলে কেন বুঝেন না ? দেশীয় বর্তমান কষকরা প্রণালী অতি প্রাচীন এবং তজ্জাত চামড়া ভক্ত হওয়া অসম্ভৰ, পল্লী-মুচির হস্তেই চামড়া তৈয়ারি এবং গঠন উভয়ই छस ; अबदिखांरभङ्ग जलांtष cष कन्नई काषैछ यखऊ शा, छांश श्रङई জুত, ঘোড়ার সাজ, মোশক, জল তুলিবার মোট প্রভৃতি তৈয়ার হয়। गौंबांछ छैनॉtछ यखड कांबफ़ॉआऊ शक इोन्नैौ ७ श्वै श्ठ गोtग्न मी । *রি তারতম্বাসিগণই এই সকল মধ্য ব্যবহার করে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়। २७> চর্শ্বব্যবসায়ে উন্নতি করিতে পারিলে দেশের ধনবৃদ্ধি ও দরিত্রের আশীৰ্ব্বাদ लांख्ठ इश्य । চামড়া কষের নানা প্রণালীর মধ্যে ক্রোম ট্যানিং বোধ হয় সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট । ক্রোম একপ্রকার ধাতু , ইহার দ্বার চামড়া কধ করিলে চামড়া নানা বর্ণের হয় এবং জলবারক হয়। মাত্রাজের বহু কারিগরের বিশ্বাস ছিল যে এদেশের আবহ-অবস্থায় ক্রোম প্রণালী অসম্ভব। অনেক পরীক্ষা বিফল চইয়াছিল। তাহার কারণ আর কিছুই পহে,—সকলে য়ুরোপে কাটতির যোগ্য চৰ্ম্ম প্রস্তুতের দুরাশা করিয়াছিলেন , ভারতের আষপ্তকমত যথাসম্ভব উত্তম চৰ্ম্ম প্রস্তুতে কেহ মনোযোগ করেন নাই। শেষোক্ত উদ্দেষ্ঠে পরীক্ষার জন্ত মাম্রাজ গভর্ণমেণ্ট দুই হাজার টাকা মঞ্জুর করেন। কৰ্ম্মে অগ্রসর হইয়া বহু বিফলতা অতিক্রম করিয়া *Tota fog os onto Procter's “Principles of Leather Manufacture' নামক গ্রন্থ হইতে এবং ভারতসচিব निबूड একজন অভিজ্ঞ ইংরাজ কারিগরের নিকট যথেষ্ট সাহায্য পাওয়া গিয়াছিল। এ দেশ ব্যবহার্য্য সকল প্রকার চৰ্ম্মবস্তু নিৰ্ম্মাণোপযোগী উত্তম চৰ্ম্ম উৎপন্ন হইতেছে ; এবং কালে এই ক্রোমকষ প্রণালী ভারতীয় প্রচলিত সামাপ্ত প্রণালী অতিক্রম করিয়া সাধারণ-আদৃত হইবে আশা করা যায়। ক্রোম প্রণালীজাত চৰ্ম্ম দেশীয় সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট প্রণালীজাত চৰ্ম্ম অপেক্ষ অস্তুতঃপক্ষে দ্বিগুণকাল স্থায়ী ; ব্যয়পক্ষে উভয় প্রথার পার্থক্য অল্পই। ক্রোম প্রণালীজাত চর্থের রঙ স্বভাবত ফিকা নীল এবং স্বয়মিশ্রণে কষ করিলে চৰ্ম্ম প্রায় সাদা হয় । উভবিধ বর্ণই অপছন্দ নহে। কয সম্পূর্ণ হইলে চামড়া ইচ্ছামত নানাবিধ বর্ণেরঞ্জিত করিয়ালওয়া যাইতেও পারে। মাত্রীজের এই পরীক্ষণশালাসঞ্জাত চৰ্ম্ম আমদানি বিলাতী চৰ্ম্ম অপেক্ষা হীনগুণ হইলেও অল্প মূল্য বলিয়া এ দেশে বেশ সমাদৃত হইয়াছে। আধুনিক চৰ্ম্ম প্রস্তুতকারক কল ব্যবহার করিলে মূল্য জারে হ্রাস হইবে এবং বিলাতী চামড়াকে একেবারে বাজার হইতে জপন্থত করিতে পরিবে মনে হয় ।

  • ক্রোম চৰ্ম্মের গুণাগুণ ।

( ১ ) বৃক্ষত্বক দ্বারা কষকরা সাধারণ চৰ্ম্ম অপেক্ষ ইহ৷ ওজনে হাঙ্ক । রসায়ণিক দ্রব্য মিশ্রণে কষ হয় বলিয়া তরুত্বক কষের মত ক্রেমিকম্বে চৰ্ম্মে গুরুত্ব সংযোগ হয় না । ( ২ ) বন্ধল কষকৃত চৰ্ম্ম অপেক্ষ ক্রোম চৰ্ম্ম দৃঢ় অথচ অতি কোমল, এ জন্য পাঞ্জকার উপরের সাজের পক্ষে ইহা অতি উপযুক্ত। ব্যাগ, পোর্টমান্টে প্রভৃতির জঙ্ক দেশীয় প্রণালীজাত কঠিন চামড়া উপযুক্ত।. (৩) বদি খুব সাবধানতার সহিত কষকরা না হয়, তবে ক্রোম প্রণালীতে চামড়ার আঁশ সাধারণ প্রণালী অপেক্ষ অধিক ছড়াইয়া যায়, ইহা অনেক কাজে দোষ বলিয়া গণিত হয়। সাবধানতায় এ দোষ নিবারিত হয় এবং চামড়া অধিকতর দৃঢ় হয়। ক্রোমচৰ্ম্মে ঘোড়ার সাজ, কলের পেটি খুব ভাল হয়। জুতারতলাও খুব মজবুত হয়। ক্রোমচর্শ্বে জুতার তলা করিলে এক অনুষিধ৷ এই যে জলে ভিজিলে মন্থণ স্থানে পদস্খলন সম্ভাবন অভ্যন্ত অধিক। (৪) সাধারণ চৰ্ম্ম জলে ভিজিলে কষের কতক মসলা জলে ধুইয়। বাহির হইয়া যায় ; এবং ভিজিয়া শুকাইলে কড়া ও কঠিন হইয় উঠে। ক্রোম চৰ্ম্ম অধিকক্ষণ জলে ভিজিয়া থাকিলেও কোন রূপ অবস্থা ব্যতিক্রম ঘটে না । গরম জলে সিদ্ধ করিলে সাধারণ চর্শ্ব একেধারে নষ্ট হইয়া বায়, কিন্তু ক্রোমচর্যের প্রায় কোন ক্ষতিই হয় না। ক্রোমচৰ্ম্ম সাধারণ জল কাদা স্যাতায় অধিকৃত থাকে। স্যাত দেশের পক্ষে ইহা উপযোগী। মধ্যে মধ্যে কোনরূপপালিশ লাগাইলে ইহাজারে জলবায়ক হয়, না লাগাইলেও বিশেষ কোন ক্ষতি হয় না ।