পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/৩১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

r ২৬৬ f - 强 - -- ్యూ يوه ميي **as ----یہ.

তিনিই ধরাইয় দিতেছেন এবং নিজেও তাঁহাতে যো

निक्रिउब्रा ५कः श्र?ठ मग इहेब मैज्जिाहेब्राझ्णिन ; uहे শ্ৰোতৃবর্গ এক ভাবে সংযুক্ত, এক বক্তার বাণী ইহঁদের সকলের কাছে পৌঁছিতে পারে। এই শিক্ষিত দল তখন মহা আশায় আশ্বাসিত হইয়৷ সমাজ-সংস্কার, জাতীয় উন্নতি, রাজনৈতিক আন্দোলন প্রভৃতি জনহিতকর কাজে লাগিয়া পড়িয়ছিলেন। তাহদের বিশ্বাস ছিল যে ভবিষ্যতে—আভি নিকট ভবিষ্যতে— সব কুসংস্কার, সব কুশাসন, সব কুনীতি দূর হইবে ; অতি শীঘ্র জ্ঞানের রাজত্ব আরম্ভ হইবে । এই মহা কাৰ্য্যে একজন বক্তার একজন গায়কের আবশুক । গান সঙ্গে না থাকিলে প্রচার সফল হয় না, এ কথা মেথডিষ্টধৰ্ম্মের প্রবর্তকের বেশ জানিতেন ; বাগীশ্রেষ্ঠ জর্জ হুইট্‌ফিল্ড ধৰ্ম্মপ্রচার করি তেন আর কিল্লর কণ্ঠে চার্লস ওএস্লি ব্রহ্মসঙ্গীত গাহিতেন; তাহাতে ইংলণ্ডের এক প্রাস্ত হইতে অপর প্রাস্ত পর্য্যন্ত জনসাধারণ নব ধৰ্ম্মে নাচিয়া উঠিয়াছিল । হেমচন্দ্র সেই সময়ের গায়ক, কাব্যে সেই ভাবগুলির প্রতিনিধি । তাহার ওজস্বী অথচ সুললিত ভাষা অতি শীঘ্র সহস্ৰ সহস্ৰ হৃদয়ে ঝঙ্কারিত হইতে লাগিল, সহস্ৰ সহস্ৰ পাঠককে নবভাবে দক্ষিত করিল। সুধু বক্তৃত বা পুস্তিক ( pamphlet ) দ্বারা এ কার্য্য করিতে বড় বিলম্ব হইত, ও উহা বড় কঠিন হইত। আমাদের কবির পক্ষে এ কি গৌরব মহে ? তাহার সামাজিকতা ( Collectivism ) । এই কাৰ্য্যে হেমচন্দ্রের মনের দুইটী বিশেষ বৃত্তি বড়ই সাহায্য করিয়াছিল। প্রথম, তাহার কাব্যে সামাজিকতা অতি সুন্দর পরিস্ফুট হয় ; তিনি যাহা ভাবেন যাহা করেন তাহা দশের জন্ত, লোকসমষ্টির জন্ত ; একাকী ঘরের কোণায় বসিয়া চিন্তা করিতেছে এমন লোকের বা "পর্ণকুটারে অতি বিষ্ণ” নির্জন বনবাসীর প্রতি উদ্দেশ করিয়া হেমচজের কবিতা গীত হয় নাই। তাহার প্রতিছত্রে দেখা যায় যে তিনি সৰ্ব্বদা মনে রাখিতেন যে তিনি জনসমষ্টির মধ্যে একজন ; যেন এ জগৎ ছাড়িয়া বাহিয়ে এক দাড়াইয়া নীরবে অন্ত সৰ লোককে দেখিতেছেন, এরকম তাহার মনের ভাৰ নছে। সপ্তকোটি ভ্রাতার সঙ্গে একত্র দলবদ্ধ হইয় অগ্রসর হইতেছেন, সপ্তকোটি-কণ্ঠের কল-কল-নিনাদের স্বর দিতেছেন ইহাই তাহার ভাব। ● হেমচন্দ্রের প্রায় সব পদ্যেই এই সামাজিকতা আছে কি বিন্ধ্যগিরি কি পদ্মের মৃণাল কি কালচক্র বাহাই কবি দেখেন তাঁহাতেই তিনি জাতি ও দেশের কথা ভাবেন ; শুধু এ দেশ নহে জগতের অন্তান্ত দেশও র্তাহার মনে পড়ে। আবার তাহার কতকগুলি কবিতা শ্রেণীবিশেষকে লই । এমন কি “শিশুর হাসিতে” পৰ্য্যন্ত এই সাৰ্ব্বজনীন ভাব । আছে ; তিনি একা এই মুখকর দৃপ্ত উপভোগ করিতেছেন ন!— দেখিলে শিশুর হাসি জীবিত যে জন * কে ন তাসে, কে না চায়, আবার দেখিতে তায় ? এক মাত্র অাছে আই অখিলমোহন— জাতি দেশ বর্ণভেদ, ধৰ্ম্মভেদ নাই শিশুর হাসির কাছে, সবি পড়ে থাকে পাছে যেখানে যখনি দেখি তখনি জুড়াই! এমনকি রাত্রে একাকী— --ঘসিয়া যমুনাতটে হেরিয়া গগন, ক্ষণে ক্ষণে হলো মনে কত যে ভাবন, দাসত্ব, রাজত্ব, ধৰ্ম্ম, আত্মবন্ধু জল । হেমচন্দ্র বিজনচিন্তায় পৰ্য্যন্ত দেশ ও জনসমাজকে ভুলিতে পারেন না ! - এই ভাবের পূর্ণবিকাশ তাহা স্বদেশ-প্রেমস্বচক পদ্মগুলিতে। এক্ষেত্রে হেম সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ । এগুলি আমাদের সকলেরই হৃদয়ে গাথা আছে, সুতরাং বেশী কথা বলার প্রয়োজন নাই । t হেমচন্ত্রের রাজনৈতিক কবিতাগুলির সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের* সেই মত কবিতার তুলনা করিলেই বুঝা যায় হেমচন্দ্ৰ কত Mtnsforo, o os o (individualistic) রবীন্দ্র দেশের দশ ভাবিয়া যেন এক একধারে দঁাড়াইয়া থাকেন, দলে মেশেন না। তাহার এই শ্রেণীর সর্বশ্রেষ্ঠ পন্থ “অরি ভুবনমনোমোহিনী” এবং “সে ষে আমার ! জননী রে!” sty *

  • &यधक १७०* गांप्ल ब्रफ्रेिंज़ । छथन ब्ररीछमांtषङ्ग “षांफेश” घोहिब्र हल्ल नॉरे । r -