পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/৩৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లిస్చి8 ---هي , هو**ه.,..۹-۰*,,,. دخء ماخلي একটা ছেলে আছে। মেয়েটা বয়সে বড়। মেয়ের বয়স এখন ২৮২৯ বৎসর হইবে। তবুও তাহার বিবাহ হয় নাই কিন্তু তাহার কনিষ্ঠ ভাইয়ের ১৮ বৎসর বয়সেই বিবাহ श्ब्रांtछ् । • কোন ব্যক্তির প্রথম পত্নীকে অপর পত্নী সকল ভক্তি শ্রদ্ধা করিয়া থাকে। ভারতবর্ষের মত সপত্নী কলহ প্রায়ই দৃষ্ট হয় না। সপত্নী ও সপত্নী-পুত্ৰগণের প্রতি হিংসা দ্বেষের ভাব এদেশে নাই। প্রথমা-পত্নী অপর সপত্নীগণের সস্তান দিগকে আদরে লালনপালন করিয়া থাকেন। " চীন সম্রাট যে অনেক সময়ে একাধিক পত্নী গ্রহণ করিয়া থাকেন তাহ যে তাহার প্রবৃত্তি চরিতার্থ করিবার জন্য তাহ নহে, অনেক সময়ে উচ্চ বংশীয় কস্তাদিগকে র্তাহাকে উপযাচক হইয়া উপহার প্রদান করা হইয়া থাকে। রাজবংশের সঙ্গে কুটুম্বিত স্থাপনের জন্য অনেকে লালায়িত হইয়া এই প্রকার বিবাহ দিয়া সম্রাটকে বাধ্য করিয়া থাকেন। কালে এই সকল কন্যা সম্রাটের মাতা হইবে, অনেকের এই উচ্চ আশাও থাকে। ভূমি-কম্প। গত কয়েক বৎসর ধরিয়া আমাদের পৃথিবীকে নানা দৈব উপদ্রব সহ করিয়া আসিতে হইতেছে। অতি অল্পকাল মধ্যে সানফ্রানসিসকো, চিলি, কিংষ্ট্রন এবং মুমাত্রাদি স্থানে যে কয়েকটি ভয়াবহ ভূমিকম্পের কথা শুনা গিয়াছে, তাহাতে সত্যই স্তম্ভিত হইতে হয় । মনে হয় যেন পৃথিবীর উপর দিয়া এক একটা খণ্ড প্রলয় চলিয়া গেছে। ভূ-কম্পন পৃথিবীর চিরসঙ্গী। অতি প্রাচীনকালে যখন পৃথিবী অত্যন্ত উষ্ণাবস্থায় ছিল, বড় বড় ভূমিকম্প তখনকার একটা দৈনন্দিন ব্যাপারের মধ্যে পরিগণিত হইত। বড় বড় পাহাড় পৰ্ব্বত, ও সাগর মহাসাগর সেই সকল উৎপাতেরই এক একটা মহাকীৰ্ত্তি বলিয় অনুমিত হইয়া আসিতেছে । কিন্তু ཨས་ཏཱ་ পৃথিবীর আর সে অবস্থা নাই। প্রাচীনকালের অগ্নিময় পৃথিবী তাপ-বিকিরণ করিতে করিতে এখন অগ্নি গর্ত হইয়া, পড়িয়াছে। ইহার জঠরাগ্নির পরিচয় আমরা কেবল আগ্নেয় গিরির অগ্ন্যুৎপাত এবং মৃদ্ধ ভূ-কম্পনে AASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS منهم حسجسسه দেখিয়া জালিতেছিলাম। কাজেই গত কয়েক বৎসরের বড় বড় ভূমিকম্পগুলি বৈজ্ঞানিকসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়াছে । f - ভূমিকম্পের উৎপত্তি প্রসঙ্গে এ পর্য্যন্ত অনেক বৈজ্ঞানিক অনেক কথা বলিয়াছেন। সম্প্রতি ইংলণ্ডের রয়্যাল সোসাইটির এক বিশেষ অধিবেশনে বর্তমান কালের দৈব উপদ্রবগুলির আলোচনা কালে লর্ড কেলভিন (Lord Kelvin) এ সম্বন্ধে যে কতকগুলি নুতন কথা বলিয়াছেন, সে গুলি বড় সারগর্ভ । আমরা বর্তমান প্রবন্ধে তাহারি আলোচনা করিব । লর্ড কেলভিনের কথাগুলি ভাল করিয়া বুঝিষ্ঠে হইলে, এই জলস্থলময় পৃথিবীর গোড়ার খবর কিছু জানা আবশুক । প্রাচীন গ্রীক্ ও রোমান পণ্ডিতগণ এ সম্বন্ধে কি সিদ্ধাত্ত করিয়াছিলেন, প্রথমে তাছাই দেখা যাউক । ইহঁদের সকলেই প্রায় একবাক্যে বলিতেন, স্বষ্টির পূৰ্ব্বে জামাদের পৃথিবীর গঠনোপাদান, অতি স্বক্ষ পরমাণুর আকারে মহাকাশের কোটি কোটি যোজন বিস্তৃত স্থান অধিকার করিয়া পরিব্যাপ্ত ছিল ; এবং প্রত্যেক পরমাণু সমান্তরাল গতিতে (Parallel motion) goto ofts few go ontoরাল গতিবিশিষ্ট পরমাণুগুলি যে কি প্রকারে মিলিত হইয়া, এই পৃথিবীতে বিচিত্র পদার্থের উৎপত্তি করিয়াছে, পূৰ্ব্বোক্ত প্রাচীন পণ্ডিতগণ তাহার মীমাংসা করেন নাই। লর্ড কেলভিন বলিতেছেন, পৃথিবীর গঠনোপাদানগুলিকে সমান্তরাল-গতিবিশিষ্ট বলিয়া কল্পনা করিলে জগৎ-রচনার মূল প্রক্রিয়া বুঝা যায় না । সম্ভবতঃ মহাকাশে পরিব্যাপ্ত বিচ্ছিন্ন পরমাণুগুলির প্রত্যেকেরই প্রথমে এক একটি কেন্দ্রাভিমুখী গতি ছিল, এবং ইহা দ্বারাই নানা জাতীয় পরমাণু কাছাকাছি হইয়া ও জোটু বাধিয়া নানাপদার্থের উৎপত্তি করিয়াছে। জোটু বাধিতে আরম্ভ করিলেই, তদ্যুৎপন্ন পদার্থের ঘনত্ব জল মৃত্তিকাদির অনুরূপ হয় নাই। লর্ড কেলভিন হিসাব कब्रिग्ना cनषाहेब्रांtइन, थै अरुशग्न *नांtर्थद्र भङ्गफ् नखंदङः জন লুপক্ষাও এা শগুণ গৰু ছিল; এবং ইহার পর পরমাণুগুলি আরো কাছাকাছি হইয়া পড়িলে, আমাদের পরিচিত নানা যৌগিক পদার্থের উৎপত্তি হইয়াছিল। .