উষ্ঠ সংখ্যা । ] . বুদ্ধের বধৰ্ম্ম প্রচারের অব্যবহিত পরেই গাথাসাহিত্যের পুষ্টি সাধিত হওয়ায় সংস্কৃত ও পালির মধ্যবৰ্ত্তিনী ভাষারূপে তৎকালে জনসাধারণে প্রচলিত ছিল, স্বীকার করিতে হয়। নচেৎ, অল্পশিক্ষিত জনগণ কবিতা রচনার কঠিন কাৰ্য্যে হস্তক্ষেপ করায়, তাহাদিগের দ্বারা ব্যাকরণের কঠিন শাসনের বিদ্রোহাচরণ নিবন্ধন সংস্কৃতভাষা ক্রমশঃ এইরূপ বিকৃত আকার ধারণ করে ।-নিশ্চিত প্রমাণাভাবে উক্ত ফরাসী পণ্ডিত কোন স্থিরসিদ্ধান্তে উপনীত হইতে না পারলেও, দ্বিতীয় হেতুর প্রতি র্তাহার কতকটা পক্ষপাত পরিদৃষ্ট হয়। তাহার মতে, বৈপুল্য স্বত্রগুলি সম্ভবতঃ সিন্ধুপারে বা কাশ্মীরে রচিত। তদেশে সংস্কৃতভায়ুর তাদৃশ চৰ্চা না থাকায়, তাহাদিগের সংস্কৃত রচনায়.প্রাদেশিক শব্দাদি অমু প্রবিষ্ট হওয়ায় ভাষা ক্রমশঃ অবিশুদ্ধ হইয় গাথা আকারে পরিণত হয় । অধ্যাপক লাসেনও এই মত সমর্থন করেন। কিন্তু রাজেন্দ্রলাল মিত্র মহোদয় বর্ণফের দ্বিতীয় হেতুর প্রতিবাদাবসরে বলেন ;– বৈপুল স্বত্রগুলির গষ্ঠাংশ বিশুদ্ধ সংস্কৃতে লিখিত ও তাহাতে ন্তায়শাস্ত্রের জটিল যুক্তি ও কুট দার্শনিক মীমাংসার সমাবেশ খরিদৃষ্ট হয়। এরূপ অবস্থায় তাহাদের রচয়িতাগণ যে সংস্কৃতভাষায় অব্যুৎপন্ন ছিলেন বলিয়া যে এরূপ ভাষাবিপৰ্য্যয় ঘটয়াছে, তাহ স্বীকার করা যায় না। বিশেষতঃ বুদ্ধনিৰ্ব্বাণের তিনশত বৎসর মধ্যেই তাহার যে বিশ্বস্ত জীবনী সংকলিত হয়, তাহার উপকরণ নিকটবৰ্ত্তী স্থান সমূহে ংগৃহীত না হইয়া, যে সুদূর কাশ্মীর বা কান্দাহার হইতে আনীত হইয়াছিল, এ কথাও যুক্তসঙ্গত বলিয়া স্বীকার করা যায় না। সুতরাং মিত্ৰমহোদয় বলেন—বুদ্ধের সমকালীন ও পরবত্তী চারণ বা ভাটগণ জনসাধারণ প্রচলিত ভাষায় বুদ্ধের উপদেশ ও মাহাত্ম্য কবিতাগ্রাথত কারয়া বিশেষ বিশেষ সময়ে বিশেষ বিশেষ স্থানে গান করিয়া জীyানিৰ্বাহ করিত + মহাবংশ নামক সিংহলীয় বৌদ্ধ সংস্কৃত ভাষার বিবর্তন ও গাথা-সাহিত্য । (s) ধাতুরূপের মধীনত্ব উদ্ভাবন —যথা, ভোতি ভেষতি), অমুণ্ডবিয়াং (জন্মস্থ ওফৰি (অৰক্ষ), উখি (উত্তিষ্ঠ), শুনা (শ্রজ)। গ-গাথার বর্ণবিস্কাস সংস্কৃতানুযায়ী। wn fo (Sanskrit Texts pp. 119-122) wide wooeft বৈচিত্রের উল্লেখ করিয়াছেন। (১) সুবিধা হইলেই শৰামাত্রকে অকারান্ত বা উকারণ্ডের ভায় সহজরাপে পরিণত করা হইত। তকারাস্তু শব্দের ९इrमए बांटमश्र कब्रिङ्ग श७ङ्ग हईऊ । (७) *क विtअष्वग्न मश्ठि '4छि:' दिखखि cषांश कब्रिtणहे छूठोझाब्र पहषत्र्न श्छ। (s) नखभी বিভক্তি ইৰায় নি" ইভ। (খ) বিশেষ্যও সৰ্ব্বনামের সতি প্রায়শ: মার্ধে ক-প্রত্যয় ড়ে দেখা যু (৬) অপর গাথারূপান্তর পি। (৭) গাথার অধিভুAংশক্রিয়াই পালির অনুরূপ, কিন্তু কতকগুলি বিচিত্ৰ ; ES DD SDBtS BD SDDDS DBBB SBBBS BBBDDS DBBS + পুত্বরাজরাগে প্রভৃতি চারণ রচিত अइ áई अश्रूमॉबग्न c*ोदक'sां क्रीब्र ! * S&S গ্রন্থ মিত্ৰ মহোদয়ের প্রতিজ্ঞারই সমর্থন করে। তাছাতে লিখিত আছে, বৌদ্ধ শাস্ত্র গীত হইত। কবিতোপনিবন্ধ না হইলে শাস্ত্র গীত হওয়া সম্ভাবিত নহে ৫ এবং সেই গানোপযোগিনী কবিতা গাথা ব্যতীত আর কিছু হইতে পারে নলিয়া প্রতীতি জন্মে না । বিশেষতঃ বৈপুল স্বত্রগুলির গদ্ধাংশের পর গাথা সন্নিবেশের পূৰ্ব্বে “তত্ৰেদমুচ্যতে (এ বিষয়ে এইরূপ কথিত আছে)” এই বাক্যের সর্বত্র প্রয়োগ দর্শনে, ইহাই প্রমাণিত হয়,-চারণগণ ইহার ভাষাগত পুষ্টি ও বিস্তৃত সাধন করিয়া, ইহাকে ধৰ্ম্মোপদেশের প্রধান অঙ্গ করিয়া তুলেন। মোক্ষমূলের, ওয়েবর প্রভৃতি প্রাচ্যতত্ত্ববিদগণ মিত্রমছোদয়ের সিদ্ধান্তের অমুবৰ্ত্তন করেন। জন মিউরের অনুমানও, মিত্ৰমহোদয়ের মতের অমুকুল। তিনি বলেন, প্রচীনকাল হইতেই যে সংস্কৃত রূপান্তরিত হইয়া বিশেষ বিশেষ প্রদেশের কথোপকথনের ভাষাবিশেষে পরিণত হইতেছিল, গাথার দ্বারা তাহাই প্রমাণিত হয় । কেবল তর্কের অনুরোধে যদি কেহ গাথাকে বুদ্ধের সমকালবৰ্ত্তী লোকপ্রচলিত ভাষা স্বীকার করিতে আপত্তি করেন, ইহা যে প্রাচীনকালের লিখিত ভাষা ছিল, তাহা স্বীকার করা ব্যতীত তাহার গত্যন্তর নাই। অধ্যাপক বেনফী স্থূলতঃ মিত্রমহাশয়ের অমুবর্তন করিলেও তিনি বলেন, বৌদ্ধধৰ্ম্মে একান্তবিশ্বাসী চারণগণ সমাজের নিম্নস্তর হইতে উদ্ভূত বলিয়াই, তাহাদিগের হস্তে সংস্কৃত ভাষার দুৰ্গতি উপস্থিত হওয়ায় গাথার স্মৃষ্টি হইয়াছে । তাহার এই অতিরিক্ত মতটুকু সমীচীন বলিয়া বোধ হয় না। কারণ বৌদ্ধাচাৰ্য্যগণের যে সমস্ত গাথাগ্রন্থাদি অদ্যাপি প্রচলিত আছে, তাহা যে অশিক্ষিত জনগণের লেখনী প্রস্থত নহে, তাহা পূৰ্ব্বেই প্রতিপাদিত হইয়াছে। দ্বিতীয়তঃ জাতিভেদ বৌদ্ধধৰ্ম্মের অনভিমত হইলেও, বৌদ্ধসমাজ হইতে জাত্যভিমান একেবারে প্রশমিত-ইyয়া দূরে থাকুক, ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয়গণের প্রাধান্তই বরং বিশেষ রূপে পরিলক্ষিত হয়। বুদ্ধের জীবনকালে ব্রাহ্মণ মৌগিলায়ন ও সারিপুত্র বৌদ্ধ সংঘের শ্ৰেষ্ঠ স্থান অধিকার করিয়াছিলেন । বুদ্ধনৰ্মাণের পরও ব্রাহ্মণজাতীয় মহাকাশুপই বৌদ্ধগুরুর পদে অধিরূঢ় হন। ধৰ্ম্মপদ প্রমুখ প্রামাণিক বৌদ্ধশাস্ত্রাদিতেও ব্রাহ্মণবর্গের প্রতি. যথেষ্ট সম্মান প্রদর্শিত হইয়াছে। এরূপ স্থলে হীন জাতীয় দিগের দ্বারা গাথা প্রথিত বৌদ্ধশাস্ত্র রচিত ত ইয়াছে, এরূপ কল্পনার কোনই সারবত্তা উপলব্ধি করিতে পারা যায় না। টর্ণার বলেন, বৌদ্ধধৰ্ম্মের প্রথম প্রচার ও প্রসার পালি- ' ভাষা সাহায্যেই নিম্পাদিত । অথচ তিনি স্বসম্পাদিত মহাবংশ নামক সিংহলীয় বৌদ্ধগ্রন্থের ভূমিকায় স্বীকার করিয়াছেন, অশোকপুত্ৰ মহেন্দ্র তৃতীয় বৌদ্ধ সঙ্গতি সংগৃহঙ্ক ਛੁ”
- "ন ব্রাহ্মণস প্রহর্যে নাস্ত মুখে ব্ৰাহ্মণে।