পাতা:প্রবাস-চিত্র - জলধর সেন.pdf/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১১২. ^ প্রবাস-চিত্র তখন কাহার সাধ্য সেই প্রবল স্রোত রোধ করে, কিম্বা সেই সর্ময় নদী পার হইয়া যায় ? কিন্তু অল্পক্ষণ পরেই আর কিছু নাই, সম্পূর্ণ শুষ্ক, জলবিন্দুশুন্য। এই কারণে এ সকল নদীর উপর সেক্টনিৰ্ম্মাণের কোনও প্রয়োজন হয় না। আমরা যখন নদী পার হইলাম, তখন তাহ শুষ্ক, সুতরাং পারের জন্য কোনও অসুবিধা ভোগ করিতে হইল না। এই তিন মাইল চলিয়াই আমার বন্ধুটি কাতর হইয়া পড়িলেন, এবং সবিনয়ে জিজ্ঞাসা করিলেন, “মাষ্টারজি, এমনি পদব্ৰজে কি সাহারণপুরে যেতে হবে ?” আমি তাহার কথায় কৰ্ণপাতমাত্র না করিয়া সোৎসাহে এবং সবেগে চলিতে লাগিলাম । নিরুপায় ভাবে তিনি পশ্চাৎ পশ্চাৎ অগ্রসর হইতে লাগিলেন। এক এক বার তিনি কাতরতা প্ৰকাশ করিয়া কোনও কথা বলিবার উপক্ৰম করিলেই, একটি সুন্দর দৃশ্যের দিকে তঁহার দৃষ্টি আকর্ষণ করি, আর তিনি সমস্ত ভুলিয়া যান ; মহা আহলদে এবং আশ্চৰ্য্য ভাবে, মুগ্ধনেত্ৰে সেই দৃশ্য দেখিয়া তাহার সমালোচনা আরম্ভ করেন এবং উপসংহারে বলেন, “এমন সুন্দর দৃশ্যের মধ্যে ডুবিয়া থাকিলে জীবনের পূর্ণ উপভোগ হইতে পারে। এই সমস্ত সৌন্দর্ঘ্যের অনুভূতি জ্ঞানানুভূতি অপেক্ষা কত মহত্তর ; এই সৌন্দৰ্য্যানুভূতি তখনই সার্থক হয়, যখন তাহা সেই পরম সুন্দর পুরুষকে বা মহিমা* দ্বিত অনন্ত প্রকৃতির অখণ্ড মাধুরীকে ধারণা করিতে পারে। ময়া বৃথা জ্ঞামের উদ্যোধনে রতন্ত্ৰবিয়ছি, ইহাতে নুশুছে - - ۰ - .م L. - ' | Fہ ""اسےF== “ η স্থাপ্তি, না। লাহে গতি, ইহতে কেইিবস্তু অহঙ্কার' বৃদ্ধিটায়'প্লাির