পাতা:প্রবাস-চিত্র - জলধর সেন.pdf/১৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उिद्दी ectát একজন রাণীর পক্ষ অবলম্বন করিলেন। গোপনে ষড়যন্ত্র চলিতে লাগিল। অবশেষে রাণী সাহেবা প্ৰকাশ্যভাবে উত্তরপশ্চিম প্রদেশের ছোটলাটের নিকট আবেদনপত্র প্রেরণ করিলেন। তাহাতে স্পষ্টভাবে কুমারসাহেবের শাসনের উপরে দোষারোপ གf་སྟེང་གཤ─-f་རྩྭའི་ विद्म-विबन् काङिছেন, তঁহার হস্তে রাজ্য নষ্ট হইতে বসিয়াছে। • ,' : صص নাবালকের মাতার এই আবেদনপত্র ছোটলাট উ.ে করিতে পারিলেন না, উপেক্ষণ করা কীৰ্ত্তব্য বোধ করিলেন না । ১৯৪৮ সংবতে, কি তাহার কিছু পূর্বে, বিভাগীয় কমিশনর শ্ৰীযুক্ত মেজর রস সাহেবের উপর অনুসন্ধানের ভার অৰ্পিত হইল ; সেই সময়ে স্বৰ্গীয় বাবু রঘুনাথ ভট্টাচাৰ্য্য রাণীর পক্ষের প্রধান কৰ্ম্মচারী ছিলেন। রঘুনাথ বাবু প্ৰসিদ্ধ পণ্ডিত ও লেখক মহামহোপাধ্যায় শ্ৰীযুক্ত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয়ের জ্যেষ্ঠ ভ্ৰাতা । তীক্ষ্ণবুদ্ধি বাঙ্গালী রঘুনাথ বাবুর যত্নে ও চেষ্টায়। রাণীর পক্ষ জয়লাভ করিল। কুমারসাহেব অভিভাবকের পদ হইতে অপসারিত হইলেন, রাণী সাহেবা সেই পদে প্রতিষ্ঠিত - হইলেন। গৃহবিবাদ-বঙ্কি প্ৰজ্বলিত হইয়া উঠিল। . কুমারসাহেবের . উপর অত্যাচার আরম্ভ হইল। তিহারীরাজ্য হইতে তাহয় । চিরনিৰ্ব্বাসন দণ্ড হইল । অন্য উত্থায় না দেখিয়া কুমায় : সাহেব। আর এক জন বুদ্ধিমান বাঙ্গালীর আশ্রয় গ্ৰহণ করি । লেন। বহু দিন পৰ্যন্ত গাঙ্গোরালের এক ক্ষুদ্র রাজ্যে শ্লষ্ট পক্ষেরত্ন উকীল-দুই বাঙ্গালীর উর্বর মস্তিষ্ক পরিচালিত হইতে