পাতা:প্রবাস-চিত্র - জলধর সেন.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नांव्लioॉनि "8న. এই জ্ঞানী সন্ন্যাসীর নিকট সেই সনাতন প্রথার ব্যভিচার দেখিয়া আমার মনে অত্যন্ত বিস্ময়ের উদ্রেক হইয়াছিল, কিন্তু প্রকৃত পণ্ডিত ও মুখ পণ্ডিতের পার্থক্য বুধিয়া বড়ই আনন্দ বোধ হইল। ইনি বেদ অভ্রান্ত বলিয়া বিশ্বাস করেন, আৰ্যধৰ্ম্মাবলম্বীদিগের ইহাই বিশ্বাস,-সন্ন্যাসী বললেন, তর্কক্ষেত্রে যাহা অভ্রান্ত, তাহাকে অনিয়া ফেলিলে স্বাধীন তর্কের পথ । সহসাই রুদ্ধ হইয়া যায়, এবং ভ্রম ও সন্দেহের মধ্যে পড়িয়া প্ৰাণ আকুল হইয়া উঠে, যাহা প্ৰাণের বস্তু বিশ্বাসের নির্ভর, স্তর্কের যুদ্ধে তাঁহাকে বৰ্ম্মরূপে ব্যবহার করা যুক্তিসঙ্গীত নহে, কারণ - যদি সেই বুৰ্ম্ম, ভেদি... করিয়া আঘাত লুগে, তবে, তাহা অত্যন্ত সাংঘাতিক হইয়া এউঠে। ইহঁর মুখেই আমি প্ৰথমে শুনিলাম, “কেবলং শাস্ত্ৰমাশ্ৰিত্য ন কৰ্ত্তব্যে বিনির্ণয়ঃ... যুক্তিহীনে বিচারে তু-ধৰ্ম্মহানিঃ- প্রজাত য়তে ॥” এই শ্লোকটি পরে বোধ হয়, পূজ্যপাদ বঙ্কিম বাবুর প্ৰাণে বিশেষরূপে বাজিয়াছিল। সে কালের ‘ পণ্ডিতশ্রেণীর মধ্যে এরূপ স্বাধীন মতের কথা প্ৰায় শুনিতে পাওয়া যায়। না, তাই বঙ্কিম বাবুর বিরুদ্ধে সেকেলে পণ্ডিতদিগের আক্রোশের বিশেষ পরিচয় পাওয়া যায়। এমন কি, সেই --জন্তুষ্ট বোধহয় কেহ কেহ কঁহাকে হিন্দুত্বের সীমা হইতে নিৰ্ব্বাসন করিতেও কুষ্ঠিত নহেন; কিন্তু উল্লিখিত শ্লোকটিও প্রাচীন পণ্ডিতদিগের রচনা ; ইহা হইতেই আমরা প্ৰাচীন S. RELE - - - ք Պ - ,