সূতিকাকাল ও পুনগর্ভাধান। boፃ হিতকর আহার করা কৰ্ত্তব্য এবং অত্যন্ত পরিশ্রম, সহবাস, ক্রোধ ও শান্তসেলা পরিত্যাগ করা উচিত। সুতিকাকাল ও পুনর্শর্তাধান । কেহ বলেন, সস্তান হওয়ার পর দেড় মাস পর্য্যন্ত স্থতিকাকাল । আবার কেহ বলেন যে, যতদিন না পুনরায় অর্ন্তবদর্শন হয়, ততদিনই স্থতিকাকাল। কিন্তু মহর্ষি সুশীত বলেন, প্রসবের পর চারি মাস পর্য্যস্ত স্থতিকাকাল। চরিমাসের পর যখন প্রস্থতি বল-বর্ণ-মুক্ত হইবে, কোন প্রকার উপদ্রব থাকিলে না,আৰ্ত্তবশোণিত সুপরিশুদ্ধ হইবে, তখন প্রস্থতি প্ৰতিকার নিয়ম সকল পরিত্যাগ করিবে। অতএব চার মাস কাটিয়া গেলে,স্ত্রী পুরুষের মিলন বাঞ্ছনীয়। কিন্তু বর্তমান সময়ে সস্তানপ্রসবের পর একমাস যাইতে ন ধাইতেই রমণী গর্ভিণী হইয়া থাকে। এতাদৃশ অনান্নুষিক অত্যাচারের ফলে রমণীগণের স্বাস্থ্য একেবারে ভগ্ন হইয়া যাইতেছে ও অমৃতসন স্তনগুগ্ধের অভাবে সস্তাণগণ রুগ্ন ও অচিরজীবী হইতেছে। কিন্তু এবিষয়ে কাহারও লক্ষ্য নাই,সকলেই অকালে শিশুমৃত্যুর নিবারণোপীয় আবিষ্কারে বাস্ত ; কিন্তু কি কারণে যে এতাদৃশ শোচনীয় পরিণাম হইতেছে, সে কথা একবারও কেন্স ভাবিয়া দেখেন না ।১ ১। অনেন বিধিনাধ্যন্ধমাসমুপসংস্কৃত বিমুক্তাধারাচার বিগতস্থঠিকাভিধান স্তাৎ পুনরাপ্তবদর্শনাদিত্যেকে ।” “বাপদ্রব্যাং বিশুদ্ধাঞ্চ জ্ঞাত্বাচ বলবর্ণিনীম্। উৰ্দ্ধং চতুষ্ঠ্যোমাসেভ্য বিশ্বজেৎ পরিহারতঃ " স্বপ্রতসংহিতা ।
পাতা:প্রসূতি-তন্ত্র.djvu/১০৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।