> е е প্রসূতি-তন্ত্র | কাকজঙ্ঘা, হরীতকী, বচ, মুতা, গুঠ ও আকনাদি, ইহাদের প্রত্যেকের বা সমুদ্ৰায়ের কন্ধ জলসহ পান করিলে স্তনছন্ধের পিচ্ছিলতা দুরীভূত হয়। ৬ গুলঞ্চ ও ছাতিমছালের কাথে শুঠ চূর্ণ দিয়া পান করিলে কিংবা চিরতার কাথ পান করিলে, স্তনদুগ্ধ বিশুদ্ধ হইয়া থাকে। ৭ দ্রাক্ষ,যষ্টিমধু ও অনন্তমুল অথবা ক্ষীরকাকোলী উত্তমরূপে পেষণ করিয়া ঈষদুষ্ণ জলের সহিত পান করিলে স্তনতুগ্ধ বিশুদ্ধ হয়। ৮ কাকড়াশৃঙ্গী, মেষশৃঙ্গী, আমলা, হরীতকী, বহেড়া, হরিদ্র ও বচ, এই সকল পেষণ করিয়া দুগ্ধ ও জলের সহিত পান করিলে, স্তনজুগ্ধের দুর্গন্ধ নাশ হইয়া থাকে। ৯ পিপুল, পিপুলমূল, চৈ, চিতামূল, শুঠ ও কুলখকলায়, এই সকল দ্রব্য বাটিয়া স্তনয়ে প্রলেপ দিবে এবং শুষ্ক হইলে প্রলেপ তুলিয়া স্তনদ্বয় ভাল করিয়া ধুইয়া ফেলিবে ও সমস্ত স্তনদুগ্ধ গালিয়া ফেলিবে। এইরূপ প্রক্রিয়ায় স্তনদুগ্ধ বিশুদ্ধ হইয়া থাকে। ১ • শীতামুন পিবেৎ কঙ্কং ক্ষীর-বৈবৰ্ণনাশনম্।।” ৬। “প্রবিবেৎ পিচ্ছিলক্ষীরা শাঙ্গ ষ্টামভয়াং বচাম্। মুস্তনাগরপাঠাশ্চ পীতাঃ স্তন্যবিশোধনাঃ ।” ৭ । “অমৃতাসপ্তপর্ণত্বকক্কাথঞ্চৈব সনাগরম্। কিরাততিক্তককাথং শ্লোকপাদেরিতান পিবেৎ।।" ৮ । “প্রপিবেরিসক্ষীর দ্রাক্ষা মধুকশারিবাম্। রস্কপিষ্টাং পয়স্তাঞ্চ সমালোডা স্বখামুনা।” ৯ । “বিৰাশিকাজশৃঙ্গ্যৌ চ ত্রিফলাং রজনীং বচাম্। পিবেৎ ক্ষীরাম পিষ্ট ক্ষীরীেগন্ধনাশনমূ:" ১• ৷ “পঞ্চকোলকুলথৈশ্চ পিষ্টৈরলেপয়েৎ স্তনেী। শুন্ধেী প্রক্ষাল্য নিছু হ্যাৎ তথা স্তন্যং বিশুধতি ॥" চরকসংহিত ।
পাতা:প্রসূতি-তন্ত্র.djvu/১১৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।