পাতা:প্রসূতি-তন্ত্র.djvu/১৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

98 প্রস্থতি-তন্ত্র। সঞ্চালিত হয় এবং যখন রক্তপিও নড়িতে থাকে, তখন পেটে অত্যন্ত যন্ত্রণ হয়। তথাপি যদি কেহ রক্তগুল্ম ও গর্তের পার্থক্য না বুঝিয়া চিকিৎসা করিতে গিয়া অনিষ্ট সংঘটন করিয়া ফেলেন বলিয়া শাস্ত্রের উপদেশ,—দশমাস অতীত হইলে রক্তগুলোর চিকিৎসা করা কর্তব্য। ১ রক্তগুল্ম চিকিৎসা । রক্তগুল্মে সমস্ত গর্ভলক্ষণ প্রকাশ পাইয়া থাকে। সুতরাং প্রকৃত গৰ্ভ না রোগ, এই সন্দেহ দূর করিবার জন্য প্রসবকাল পৰ্য্যন্ত অপেক্ষা করিম রক্তগুলোর চিকিৎসা করা কর্তব্য । অদ্যান্ত রোগ কালাস্তরে দুঃসাধ্য হয়, কিন্তু রক্তগুল্ম তাহার বিপরীত। কালান্তরে ইহা সুসাধ্য হইয়া থাকে । রক্তগুন্মে প্রথমতঃ স্নেহ ও স্বেদ প্রয়োগ করিয়া পশ্চাৎ স্নেহবিরেচন দিলে । ১ পলাশের ক্ষার, ছয়গুণ বা চারিগুণ জলে গুলিয়া ২১ বার ছাকিবে । সেই ক্ষার জল ৩২ সের। ঘৃত ও তৈল মিলিত ৩২ সের। একত্র পাক করিবে । কেবল স্কৃত তৈল মাত্র অর্থাৎ ৩২ সের অবশিষ্ট থাকিতে নামা ইল। এই স্নেহক্ষার উপযুক্ত মাত্রায় সেবন করিলে রক্তগুল্ম বিনষ্ট হয়।৩ শুল্ক,নাট্যকরঞ্জের ছাল,দারুহরিদ্র,বামুনহাট ও পিপুল, এই সকল দ্রব্যর চূর্ণ তিলের কাথের সহিত পান করিলে রক্তগুল্ম নষ্ট হয় ॥৪ ১। য: স্পাতে পিণ্ডিত এব নাগৈশ্চিরাং সলুল: সমগর্ভলিঙ্গঃ। সরোধিরঃ স্ত্রীভব এব গুলো মাসে ব্যতীতে দশমে চিকিৎস্যঃ ।” ১। “রৌধিরস্য তু গুল্মস্য গর্ভকালব্যতিক্রমে। द्भिश्चाचिन्वश्लैब्रांझ क्ािi९ cवशबिंब्रघ्नम् ।” ২ । “পলাশক্ষার পাত্রে দ্ধে ত্বে পাত্ৰে ভৈলসপিষোঃ । গুল্মশৈখিলাজননীং পজ মাত্রাং প্রযোজয়েৎ II" চরকসংহিতা । - ৩ । “শতাহা চিরবিৰত্বগদারভার্গকিশোদ্ভবঃ । মৃকঙ্কঃ পতে হরেজ গুল্মং তিলঙ্কাধেন রক্তজ ॥ "